নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
একটুর জন্যে রেকর্ডটা বাংলাদেশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিতে পারল না শ্রীলঙ্কা! নাগপুর টেস্টে লঙ্কানদের ইনিংস ও ২৩৯ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়েছে ভারত। এর আগে এত বড় ব্যবধানে কখনো হারেনি লঙ্কানরা। ভারতেরও এটি যৌথ সর্বোচ্চ ব্যবধানে জয়ের রেকর্ড। ২০০৭ সালে বাংলাদেশকেও একই ব্যবধানে হারিয়েছিল ভারত।
একই ম্যাচ দুই দলের রেকর্ড হলো দুই রকম। বছরের সপ্তম টেস্ট হারের স্বাদ পেল শ্রীলঙ্কা। আর ভারত এক বর্ষপঞ্জিকায় তুলে নিলো নিজেদের রেকর্ড ৩২তম আন্তর্জাতিক জয়। আগের বছর তারা জিতেছিল ৩১টি ম্যাচ। তার মানে অধিনায়ক হিসেবে কোন টেস্ট সিরিজ হারের অভিজ্ঞতা না নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা যাচ্ছেন বিরাট কোহলি ও তার দল।
ব্যাট হাতে কোহলির নানান সব রেকর্ডের পর বল হাতে দ্রæততম (৫৪ টেস্টে) ৩০০ উইকেট লাভের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন রবিচন্দ্রন আশ্বিন। এ যাত্রায় ৬৩ রানে নেন ৪ উইকেট। বাকি ৬ উইকেট সমান ভাবে ভাগ করে নেন ইশান্ত, জাদেজা ও যাদব।
ইনিংস হার এড়াতে হলে শ্রীলঙ্কাকে করতে হত কমপক্ষে ৪০৫ রান। চতুর্থ দিনেই ২১ রানে তারা হারিয়ে বসে ১ উইকেট। শেষ দিনে তারা গুটিয়ে গেল মধ্যাহ্ন বিরতির পরপরই, ৫০ ওভারের আগেই মাত্র ১৬৬ রানে। প্রথম ইণিংসরে মত এবারও কিছুটা প্রতিরোধের আভাস মিলেছিল অধিনায়ক দিনেশ চান্দিমালের ব্যাটে। ৮২ বলে ১০ চারে ৬১ রান করেন চান্দিমাল।
আগামী ৬ ডিসেম্বর দিল্লিতে শুরু হবে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ টেস্ট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
শ্রীলঙ্কা : ২০৫ ও ৪৯.৩ ওভারে ১৬৬ (সামারাবিক্রমা ০, করুনারতেœ ১৮, থিরিমান্নে ২৩, ম্যাথিউস ১০, চান্দিমাল ৬১, ডিকভেলা ৪, শানাকা ১৭, দিলরুয়ান ০, হেরাথ ০, লাকমল ৩১*, গামাগে ০; ইশান্ত ২/৪৩, অশ্বিন ৪/৬৩, জাদেজা ২/২৮, উমেশ ২/৩০)।
ভারত ১ম ইনিংস : ৬১০/৬ (ডি.)।
ফল : ভারত ইনিংস ও ২৩৯ রানে জয়ী।
ম্যাচ সেরা : বিরাট কোহলি (ভারত)।
সিরিজ : ৩ ম্যাচে ভারত ১-০তে এগিয়ে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।