পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয়করণ হওয়া এবং হতে যাওয়া কলেজশিক্ষকদের বিসিএস ক্যাডারে অন্তর্ভুক্ত না করার দাবিতে সোমবার দ্বিতীয় দিনের মতো পূর্ণদিবস কর্মবিরতি শুরু করেছেন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির নেতা-কর্মীরা। এতে সরকারি কলেজগুলোতে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। কোনো ক্লাস হচ্ছে না।
পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী সোমবার দেশের সাড়ে ৩০০ সরকারি কলেজের শিক্ষক ও শিক্ষা ক্যাডারদের অধীনস্থ সব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা সকাল থেকে এ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করছেন।
রাজধানীর বিভিন্ন সরকারি কলেজ ঘুরে দেখা গেছে, শিক্ষকদের টানা দ্বিতীয় দিনের পূর্ণদিবস পালনে অচল হয়ে পড়েছে কলেজগুলো। বন্ধ রয়েছে পাঠদান ও একাডেমিক কার্যক্রম।
শুধু তাই নয় আন্দোলনের কারণে চলমান অনার্স তৃতীয় বর্ষের দুই দিনের সকল পরীক্ষা বাতিল হয়েছে।
বাংলা কলেজের সহযোগী অধ্যাপক নেছার উদ্দিন বলেন, বিসিএস পরীক্ষা না দিয়ে কোনোভাবে ক্যাডারে অন্তর্ভুক্ত হওয়া সম্ভব নয়। কলেজ সরকারি হলেই তারা ক্যাডার হয়ে যাবে- এটি একটি হাস্যকর বিষয়। বেসরকারি কলেজগুলো জাতীয়করণ হওয়া শিক্ষকদের নন-ক্যাডার করে সকল সরকারি সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হোক, তাতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। বিসিএস পরীক্ষায় কৃতকার্য না হয়ে ক্যাডারে অন্তর্ভুক্ত হওয়া যাবে না।
দু’দিনের কর্মসূচি শেষ করে মঙ্গলবার কর্মস্থলে ফেরার কথা রয়েছে শিক্ষকদের। দাবি আদায়ে ৬, ৭ ও ৮ জানুয়ারি আবারও টানা তিন দিনের কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা রয়েছে আন্দোলনকারীদের।
বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির সভাপতি আই কে সেলিম উল্লাহ খোন্দকার বলেন, বিবিএস শিক্ষা সমিতির শৃঙ্খলা রক্ষা করতে হবে। আমাদের দাবি বাস্তবায়ন করা হলে কলেজ শিক্ষার মান বাড়বে। তাই কোনোভাবেই জাতীয়করণ কলেজ শিক্ষকদের আমাদের ক্যাডারে অন্তর্ভুক্ত করা হবে না। এ কারণে তারা বিভিন্নভাবে আন্দোলন চালিয়ে যাবেন বলেও জানান তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।