পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বলেছেন, সীমান্ত এলাকার শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য গঠনমূলক ভূমিকা পালনসহ মিয়ানমারের শান্তি প্রক্রিয়ায় গভীর মনোযোগ দিচ্ছে চীন। মিয়ানমারের ডিফেন্স সার্ভিসেস-এর কমান্ডার-ইন-চিফ সেন-জেন মিন হ্লাইং-এর সাথে বৈঠকে মিঃ শি এ মন্তব্য করেন।
চীনা কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিসি) কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক শি বলেন, সিপিসি’র ১৯তম জাতীয় কংগ্রেস আসন্ন বছরগুলোর জন্য চীনের অর্থনীতি ও সামাজিক সংস্কার ও উন্নয়নের নীলনকশা প্রণয়ন করেছে।
তিনি বলেন, ‘এটি শুধু চীনের নিজস্ব উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখবে না, বরং মিয়ানমারসহ বিভিন্ন দেশের জন্য চীনের সহযোগিতার নতুন সুযোগও দেবে’।
‘গভীর দ্বিপাক্ষিক বন্ধুত্বের প্রশংসা করে, শি দুই দেশের উপর ‘কৌশলগত যোগাযোগ শক্তিশালীকরণ এবং একে অপরের উদ্বেগকে প্রশমিত করার আহ্বান জানান’।
শি বলেন, চীন সবসময় মিয়ানমারের সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখন্ডতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল।
ইতিহাসে চীন-মিয়ানমারের সামরিক সম্পর্কে শ্রেষ্ঠ সময়ের কথা বিবেচনা করে কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশনের চেয়ারম্যান শি বিভিন্ন ক্ষেত্রে শক্তিশালী সামরিক বিনিময় এবং সহযোগিতায় সমর্থন প্রদানের অঙ্গীকার করেন।
তিনি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বৃদ্ধির পাশাপাশি আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য কাজ করতে দুটি সশস্ত্র বাহিনীকে উৎসাহিত করেন।
মিঃ অং হ্লাইং সিটিসি সেন্ট্রাল কমিটির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ায় এবং ১৯তম জাতীয় কংগ্রেসের অধিবেশন সফল হওয়ায় শিকে অভিনন্দন জানান।
দুটি দেশকে ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী আখ্যায়িত করে তিনি গত কয়েক বছরে মিয়ানমারের জাতীয় নির্মাণ ও সামরিক স্থাপনায় চীনের সাহায্যের প্রশংসা করেন, পাশাপাশি তার শান্তি প্রক্রিয়ায় সমর্থনের জন্যও।
মিয়ানমার সক্রিয়ভাবে বেল্ট এবং রোড উদ্যোগ এবং বন্ধন সুদৃঢ়িকরণ এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে চীনের সাথে সহযোগিতায় অংশ নেবে -বলেন তিনি। সূত্র : সিনহুয়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।