নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
এশিয়ান আরচ্যারি চ্যাম্পিয়নশিপের ২০তম আসরকে সামনে রেখে টুর্নামেন্ট ভেন্যু বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হবে। বৃহৎ এই টুর্নামেন্ট শুরুর আগে এমনটাই বলেছিলেন, বাংলাদেশ আরচ্যারি ফেডারেশনের সভাপতি লে. জে. (অব.) মাইনুল ইসলাম। আসরকে সামনে রেখে গত বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছিলেন,‘দলগুলোকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তায় দেয়া হবে। নিরাপত্তার বিষয়ে পুলিশের উচ্চপর্যায়ের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। নিরাপত্তার পাশাপাশি যানজট নিয়ন্ত্রণের কথাও বলা হয়েছে। তবে নিরাপত্তার স্বার্থে ম্যাচ ভেন্যু বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের দোকানপাট বন্ধ রাখার প্রয়োজন নেই। কারণ দলগুলো নিরাপদে মাঠে প্রবেশ করতে পারলেও হল। খাবারসহ মাঠেই তাদের জন্য যাবতীয় ব্যবস্থা থাকবে।’ কিন্তু সরেজমিনে কি দেখা গেল? গতকাল এশিয়ান আরচ্যারি চ্যাম্পিয়নশিপের উদ্বোধনী দিন সকাল থেকে বিকাল অবদি টুর্নামেন্ট ভেন্যু বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম চত্বরের রাস্তায় ছিল নিত্য দিনের মত যানজট। একে তো মওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়ামের ফুটপাত ঘেষে চলছে ড্রেন নির্মানের কাজ। এতে রাস্তা অনেকটাই সরু হয়ে পড়ে। রাস্তার পাশে নির্মাণ সামগ্রী ও ময়লা-আবর্জনা পড়ে থাকায় পরিবেশ হয়ে ওঠে নোংরা। অন্য দিকে যানজট। ফলে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম চত্বরের বেহাল দশা দেখতে হয় বিদেশী দলগুলোকে। টুর্নামেন্ট ভেন্যুতে প্রবেশ করতে বেশ ঝামেলা পোহাতে হয় তাদের। যদিও তারা নিরাপদেই মাঠে প্রবেশ করে। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের (এনএসসি) উদাসীনতায় মুলত এখানকার রাস্তায় যানজটের নিত্য চিত্র দেখতে হয়। এত বড় আয়োজন উপলক্ষ্যে এনএসসি যদি একটু উদার থাকতো তাহলে হয়তো এই চিত্র দেখতে হতো না। অনেককেই বলতে শোনা গেছে, টুর্নামেন্ট চলাকালে ছয় দিন স্টেডিয়াম চত্বরে রিক্সা ও গাড়ি প্রবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা উচিত ছিলো এনএসসির। তাতে যানজটমুক্ত রাস্তায় নির্বিঘেœ যাতায়াত করতে পারতো বিদেশী দলগুলো। পরিবেশও থাকতে কোলাহলমুক্ত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।