নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বৈরী আবহাওয়া ভালোভাবেই জেকে বসেছে কোলকাতা টেস্টের উপর। বৃষ্টি আর আলোকস্বল্পতায় তিন দিনে খেলা হয়েছে মাত্র ১০৪ ওভার। এরপরও এই ম্যাচ থেকে রেজাল্ট বের হওয়া সম্ভব বলেই মনে হচ্ছে। নিজেদের প্রথম ইনিংসে মাত্র ১৭২ রানে গুটিয়ে সেটা সম্ভব করে দিয়েছে মূলত স্বাগতিক ভারতই। জবাবে ৬ উইকেট হাতে নিয়ে ৭ রানে পিছিয়ে শ্রীলঙ্কা।
৫ উইকেটে ৭৪ রান নিয়ে তৃতীয় দিন শুরু করা বিরাট কোহলির দল লাঞ্চের আগেই গুটিয়ে যায় ৫৯.৩ ওভারে। এর আগে লঙ্কানদের বিপক্ষে এত কম রানে একবারই অল-আউট হয়েছে ভারতÑ ২০০৫ সালে চেন্নাই টেস্টে, ১৬৫ রানে। শীর্ষ ছয় ব্যাটসম্যানদের মধ্যে এদিন কেবল একজনই দুই অঙ্ক স্পর্শ করতে পারেন। চেতস্বর পুজারার ১১৭ বলে ৫২ রানের ইনিংসটি ব্যক্তিগত সর্বোচ্চও। ঋদ্ধিমান-জাদেজা-সামিদের ছোট কিন্তু কার্যকরী ইনিংসে চেন্নাইয়ের লজ্জা এড়ায় ভারত।
৪৬ বল পর প্রথম রান দেয়া লাকমল ২৬ রানে ৪ উইকেট, ২০০১ সালের পর যে ঘটনা এই প্রথম। ২০১৫ সালে জ্যামাইকা টেস্টে জেরোম টেলরের ৪০ বল রান না দিয়ে থাকার রেকর্ড টপকালেন লাকমল। রঙ্গনা হেরাথ এদিন কোন উইকেট পাননি। ২টি করে নেন গোমেজ, শনাকা ও পেরেরা।
৩৪ রানে সফরকারীদের ২ উইকেট তুলে নিয়ে ভালো কিছুর ইঙ্গিত দিয়েছিলেন ভুবেনেশ্বর কুমার। কিন্তু ৯৯ রানের জুটিতে সেই ধাক্কা সামাল দেন থিরিমান্নে ও ম্যাথিউস। ফিফটি পূর্ণ করেই মাত্র ৫ রানের ব্যবধানে ফেরেন দুজনেই। এ যাত্রায় দুটি উইকেটই নেন উমেশ যাদব। তবে অধিনায়ক চান্দিমাল ও উইকেটকিপার ডিকভেলার অবিচ্ছিন্ন ২৮ রানের জুটিতে লিড নেয়ার স্বপ্ন দেখছে শ্রীলঙ্কা। লিডটা মুটামুটি পর্যায়ের হলে জয়ের আশা করতেই পারে তারা।
ভারত প্রথম ইনিংস : ৫৯.৩ ওভারে ১৭২ (পুজারা ৫২, শাহা ২৯, সামি ২৪; লাকমল ৪/২৬, গোমেজ ২/৫৯, শনাকা ২/৩৬, পেরেরা ২/১৯)।
শ্রীলঙ্কা প্রথম ইনিংস : ৪৫.৪ ওভারে ১৬৫/৪ (থিরিমান্নে ৫১, ম্যাথিউস ৫২, চান্দিমাল ১৩*, ডিকভেলা ১৪*; কুমার ২/৪৯, যাদব ২/৫০)।
*তৃতীয় দিন শেষে ৬ উইকেট হাতে নিয়ে ৭ রানে পিছিয়ে শ্রীলঙ্কা
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।