রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) উপজেলা সংবাদদাতা
রাণীশংকৈলে গাজিরহাট ডিগ্রী কলেজের ছাত্র মিলনকে রহস্যজনকভাবে ডাকাতি মামলার আসামি হিসেবে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পারিবারিক ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার কুমড়িয়া গ্রামের আফিল উদ্দীন নেকার ছেলে গাজিরহাট ডিগ্রী কলেজের এইচএসসি শেষ বর্ষের ছাত্র মিলনকে নাটকীয়ভাবে শনিবার রাত ১০টায় তার বাড়ী থেকে পুলিশ কৌশলে তাকে আটক করে। ২০১৪ সালের মামলা দেখিয়ে যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ ৬ষ্ঠ আদালত মেট্রো দায়রা মামলা নং ২০৯৮/১৪। আসামির বিরুদ্ধে ১৮-২-১৬ তারিখে ওয়ারেন্ট ইস্যু করে রাণীশংকৈল থানায় পাঠানো হয়। পুলিশ সুপার ফারহাত আহাম্মেদ বলেন, মামলাটির ধারাগুলো পর্যালোচনা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, সরিষার মধ্যে ভূত আছে। ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে ভূতটি কে। ওয়ারেন্টের আসামিকে গ্রেফতার করে পুলিশ কোন অন্যায় করেনি, কোর্টের দেয়া গ্রেফতারী পোরোয়ানা তামিল করেছে মাত্র। আসামি মিলন জানায়, একই গ্রামের বাবলু নামে একব্যক্তির সাথে একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে থানা মামলা হয়। এ মামলাকে কেন্দ্র করে তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে মিথ্যা মামলা দিয়ে সাজানো নাটক তৈরী করে তাকে ফাঁসানো হয়েছে। এমনকি সে কোর্টের কোন নোটিশও পাইনি। তাকে অতর্কিতভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে। তদন্ত ওসি সিরাজুল ইসলাম মন্তব্য করেছেন মামলাটি সাজানো নাটক হতে পারে। কারণ মিলনের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল হিসেবে থানায় কোন মামলা নেই। সংশ্লিষ্ট চেয়ারম্যান আবু সুলতান বলেন, আফিলউদ্দীন নেকা একজন বাইসাইকেল মেকার, তার ছেলে মিলন মাদক মুক্ত শান্ত প্রকৃতির একটি ছেলে। সে কোন দিন দেশবিরোধী কাজের সাথে জড়িত ছিল না। পূর্বের জের ধরে তাকে পরিত্যক্ত মামলায় জড়িয়ে মিথ্যা মামলা দিয়ে ফাঁসানো হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।