নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
২০১৪ সালে বাধা পড়েছিলেন অবৈধ বোলিং অ্যাকশনের দায়ে। সেই থেকে সময়টা ভালো যাচ্ছেনা গত মাসে চল্লিশে পা রাখা সাঈদ আজমলের। সাবেক স্পিন গ্রেট সাকলাইন মুশতাকের কাছে অ্যাকশন শুধরানো সত্তে¡ও আগের মতো ধার নেই তার বোলিংয়ে। পাকিস্তানকে বহু ম্যাচে জয় এনে দেয়া এ তারকা বেশ হতাশ হয়ে পড়েছন। সেই হতাশা থেকেই সকল প্রকার ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলেন একসময়ের ঘুর্ণি জাদুকর। রাওয়ালপিন্ডিতে চলমান ন্যাশনাল টি-২০ টুর্নামেন্ট শেষে সকল প্রকার ক্রিকেট থেকে অবসর নেবেন বলে গতকাল ঘোষনা দিয়েছেন তারকা এ পাকিস্তানী অফ স্পিনার, ‘এই জাতীয় ইভেন্টই আমার শেষ টুর্নামেন্ট। আমি কোন দলের বোঝা হয়ে থাকতে চাই না।’
শোধরানো বোলিং এ্যাকশন নিয়ে ২০১৫ বিশ্বকাপের পর পরই বাংলাদেশ সফরে দুটি ওয়ানডে খেলেন আজমল। তবে মোটেই সাফল্য পাননি তিনি। দুই ম্যাচে তার বোলিং ফিগার ছিলো যথাক্রমে ১০ ওভারে ৭৪ রানে উইকেট শূন্য এবং ৪৯ রানে ১ উইকেট। একই বছর পাকিস্তানের হয়ে নিজের শেষ টি-২০ ম্যাচে ঢাকায় ৩.২ ওভার ২৫ রানের বিনিময়েও উইকেট শূন্য।
২০১২ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতে ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করে টেস্ট র্যাংকিংয়ের শীর্ষে ওঠে পাকিস্তান। ইংলিশদের বিপক্ষে এমন জয় পাওয়া তিন টেস্ট সিরিজে ২৪ উইকেট শিকার করেছিলেন আজমল। আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ৩৫ টেস্টে ১৭৮ উইকেট শিকারের পাশাপাশি ১১৩ ওয়ানডেতে তার শিকার ১৮৪। এ ছাড়া পাকিস্তানের হয়ে ৬৪ টি-২০ ম্যাচে আজমলের শিকার ৮৫ উইকেট। এমন ঝলমলে ক্যারিয়ার এখন শুধুই অতীত। তাই আক্ষেপভরা হতাশা ঝরলো আজমলের কণ্ঠে, ‘শেষ সময়টা ছিলো খুবই হতাশার। তবে আমাকে নির্বাচনের বিপক্ষে (ঘরোয়া ক্রিকেটে) কারো আঙ্গুল তোলার আগে আমি চলে যেতে চাই এবং এটাই আমার শেষ সিদ্ধান্ত।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।