পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
২০১৭-১৮ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে অর্থাৎ জুলাই-সেপ্টেম্বর মেয়াদে প্রকৌশল সরঞ্জাম রপ্তানিতে আয় হয়েছে ৬ কোটি ৯৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার বা ৫৭৫ কোটি টাকা। যা এ সময়ের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৬৬ দশমিক ৭২ শতাংশ কম। একই সঙ্গে গত ২০১৬-১৭ অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় এই খাতে রপ্তানি আয় ২২ দশমিক শূণ্য ৪ শতাংশ কমেছে।
বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে প্রকৌশল পণ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ৬৮ কোটি ৮৮ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। এর মধ্যে প্রথম ৩ মাসে এই খাতের পণ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ৮ কোটি ৮৯ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার। চলতি অর্থবছরে প্রকৌশল পণ্য রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৮৭ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার। এর মধ্যে জুলাই-সেপ্টেম্বর মেয়াদে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ২০ কোটি ৮২ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার।
প্রকৌশল পণ্যের মধ্যে আয়রন স্টিল রপ্তানিতে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে আয় হয়েছে ৬২ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার; যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৬২ দশমিক ৩২ শতাংশ কম। গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় এ খাতের আয় ২৬ দশমিক ৩২ শতাংশ কম। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে আয়রন স্টিল রপ্তানিতে হয়েছিল ৮১ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার।
আলোচ্য সময়ে তামার তার রপ্তানিতে আয় হয়েছে ৯২ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার; যা এই সময়ের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ কম। তবে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৯৪ দশমিক ১৩ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে তামার তার রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ৪৭ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার।
২০১৭-১৮ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর মেয়াদে স্টেইনলেস স্টিল তার রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৯ লাখ মার্কিন ডলার। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ৮ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার; যা এ সময়ের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫৫ দশমিক ২৬ শতাংশ এবং আগের অর্থবছরের এ সময়ের তুলনায় ৬০ দশমিক ৬৫ শতাংশ কম। ২০১৬-১৭ অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসে স্টেইনলেস স্টিল তার রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ২১ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার।
প্রকৌশল সরঞ্জাম রপ্তানিতে চলতি অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসে আয় হয়েছে ৮৯ লাখ মার্কিন ডলার; যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৮৯ দশমিক ১৫ শতাংশ এবং গত অর্থবছরের এ সময়ের তুলনায় এ খাতের আয় ৬৪ দশমিক ২৯ শতাংশ কম। এ সময়ে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম রপ্তানিতে আয় হয়েছে ১ কোটি ৫১ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার; যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ কম। তবে আগের অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসের তুলনায় ১০ দশমিক ৫৩ শতাংশ বেশি।
চলতি ২০১৭-১৮ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর মেয়াদে বাইসাইকেল রপ্তানিতে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে। আলোচ্য সময়ে এই খাতে আয় হয়েছে ২ কোটি ১৮ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার; যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৮ দশমিক ২১ শতাংশ বেশি। তবে আগের অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসের তুলনায় ৪৬ শতাংশ কম।
অন্যান্য প্রকৌশল পণ্য রপ্তানিতে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে আয় হয়েছে ৭ লাখ ৫ হাজার মার্কিন ডলার; যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৮৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ কম। গত অর্থবছরের একই সময়ে এ খাতে আয় হয়েছিল ১ কোটি ২৯ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার। অর্থাৎ গত অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসের তুলনায়ও এবারের আয় ৪৫ দশমিক ৩৯ শতাংশ কমেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।