পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
যশোরে ছাত্রলীগ নেতা মনোয়ার হোসেন ইমন হত্যার ঘটনাকে কেন্দ্র করে পরস্পরবিরোধী বক্তব্য দিয়ে ক্ষমতাসীন দলের অঙ্গ সংগঠনের দুই গ্রুপ পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন করেছে গতকাল। তারা এক গ্রুপ আরেক গ্রুপকে দায়ী করে এন্তার গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন। প্রেসক্লাব যশোরে জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রওশন আলী শাহী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন বিপুল ও জেলা ছাত্রলীগের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ছালছাবিল আহমেদ সংবাদ সম্মেলন করে বলেছেন, ‘যশোর সদর আসনের আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে কাজী নাবিল আহমেদ নিজ দলের প্রতিপক্ষ দমনে হত্যামিশনে নেমে পড়েন। তার নির্দেশেই সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহিতকুমার নাথ হত্যাকান্ড ঘটাচ্ছেন’। নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে ইমনের প্রকৃত খুনিদের আটক ও বিচার দাবি করেন।
অপরদিকে ছাত্রলীগের সংবাদ সম্মেলনের পর পরই তড়িঘড়ি পাল্টা সংবাদ সম্মেলন করেন নাবিল গ্রæপের অনুসারী হিসেবে পরিচিত যশোর সদর ও শহর যুবলীগের নেতা অশোক বোস ও মাহমুদুল হাসান মিলু। তারা অভিযোগ করেন, প্রতিপক্ষ গ্রæপ আমাদের নেতার জনপ্রিয়তায় ঈর্শ্বাান্বত হয়ে মিথ্যাচার করছে। হত্যাকান্ডের প্রকৃত ঘটনা আড়াল করতেই বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার রাতে শহরের বেজপাড়া এলাকায় দুর্বৃত্তরা গুলি করে ছাত্রলীগ নেতা ইমনকে হত্যা করে। যশোরে বরাবরই ক্ষমতাসীন দলে দুই গ্রুপের অস্তিত্ব রয়েছে। গ্রুপ দুটির অনুসারীরা হচ্ছে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান শাহিন চাকলাদারের এবং সদর আসনের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদের। অবশ্য ছাত্রলীগ নেতা ইমন হত্যার পর প্রতিবাদ মিছিলসহ বিভিন্ন কর্মকান্ড করে আসছে জেলা ছাত্রলীগ। যার সভাপতি ও সম্পাদকসহ নবগঠিত কমিটি শাহিন চাকলাদারের পক্ষের। এর বিপরীতে রয়েছে যুবলীগের সদর ও শহর কমিটির একাংশ যারা এমপির অনুসারী হিসেবে পরিচিত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।