মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ইনকিলাব ডেস্ক : রোহিঙ্গা সঙ্কট থেকে সৃষ্ট সহিংসতার পর প্রথমবারের মতো রাখাইন সফরে গিয়েছেন দেশটির ডি ফ্যাক্টো সরকারের রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা অং সান সু চি। গত বৃহস্পতিবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম মাই স্যান্তোনিও এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদন থেকে এসব কথা জানা যায়। খবরে বলা হয়, নতুন করে সহিংসতার দুই মাসের অধিক সময় পর হঠাৎ করেই প্রথমবারের মতো রোহিঙ্গা অধ্যুষিত রাখাইন রাজ্য পরিদর্শনে গেলেন মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চি। এ সময় তিনি যাত্রাপথে জমায়েত হওয়া কিছু লোকজনের সঙ্গেও কথা বলেন। গতকাল বৃহস্পতিবার সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, মিয়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও রাষ্ট্রীয় পরামর্শক সু চি একদিনের সফরে রাখাইন রাজ্যের রাজধানী সিততে ছাড়াও অন্যান্য শহর পরিদর্শন করবেন। সু চি এমন একটি সময়ে রাখাইন সফরে গেলেন, যার কয়েক ঘণ্টা আগেই দুর্গম, শীর্ণ কর্দমাক্ত পথ ধরে রাতের আঁধারে কয়েক হাজার রোহিঙ্গাকে সীমান্তের নাফ নদ পেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতে দেখেছেন বার্তা সংস্থার রয়টার্সের এক আলোকচিত্রী। এসব রোহিঙ্গা ঘরে তৈরি বাঁশের দোলনায় করে শিশুদের নিয়ে হাঁটছিলেন। খুব বয়স্ক মানুষ চেপে বসেছিল অন্যের পিঠে। তাঁদের হাতে-কাঁধে ব্যাগ-বোঁচকাও ছিল। রোহিঙ্গা নির্যাতনের ঘটনায় সারা বিশ্বেই সমালোচনার মুখে পড়েন নোবেল পুরস্কারজয়ী সু চি। প্রায় দেড় দশকের অধিক সময় গৃহবন্দি থাকা সু চি পাঁচ দশক ধরে দেশটির ক্ষমতার কেন্দ্রে থাকা সেনাবাহিনীর কাছ থেকে ক্ষমতা নেন দুই বছরের কম সময় আগে। গত বুধবার রাখাইনের রাজধানী সিত্তেতে পৌঁছান সু চি। রাখাইনের উত্তরাঞ্চলের সহিংসতার শিকার গ্রামগুলো পরিদর্শনে যান তিনি। এর আগে ২০১৫ সালে নির্বাচনী প্রচারণার সময় রাখাইনের দক্ষিণাঞ্চলে গিয়েছিলেন মিয়ানমারের এ রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা। রাখাইন সরকারের উপপরিচালক তিত মং সুই জানান, রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা রাখাইনে এসেছেন। তিনি প্রদেশের কর্মকর্তাদের নিয়ে রাখাইনের মংডুতে যাচ্ছেন। বিবিসি, রয়টার্স, এএফপি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।