Inqilab Logo

মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ৩১ বৈশাখ ১৪৩১, ০৫ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিজরী

টেন ক্লোভারফিল্ড লেইন

প্রকাশের সময় : ১৯ মার্চ, ২০১৬, ১২:০০ এএম

সায়েন্স ফিকশন থ্রিলার ফিল্ম ‘টেন ক্লোভারফিল্ড লেইন’ পরিচালনা করেছেন ড্যান ট্র্যাচেনবার্গ। এটি তার প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। এটি ২০০৮ সালের কাল্ট সাইফাই ‘ক্লোভারফিল্ড’এর সিকুয়েল নয় তবে ‘রক্তের সম্পর্কের আত্মীয়’ বলে জানিয়েছে নির্মাতারা।
প্রেমিক বেনের (শুধু ভয়েস : ব্র্যাডলি কুপার) সঙ্গে ঝগড়া করার পর মিশেল (মেরি এলিজাবেথ উইনস্টিড) নামের এক তরুণী একাই তার গাড়িতে করে নিউ অর্লিন্স থেকে লুইজিয়ানার গ্রামাঞ্চলের দিকে রওয়ানা দেয়। পথে সে এক মারাত্মক দুর্ঘটনায় পড়ে সংজ্ঞা হারিয়ে ফেলে। জ্ঞান ফেরার পর সে নিজেকে একটি কংক্রিটের কুঠরিতে আবিষ্কার করে। হাতপা বাঁধা এবং শরীরে ইন্ট্রাভেনাস সুঁই ফোটানো। ঘরে মাঝবয়সী একজন মানুষ, তার নাম হাওয়ার্ড স্ট্যাম্পলার (জন গুডম্যান)। সে জানায় সে দুর্ঘটনাস্থল থেকে মিশেলকে উদ্ধার করে এনেছে। সে আরও জানায় পৃথিবী এক রাসায়নিক আক্রমণে শিকার, হয় রুশরা নয়তো এলিয়েনরা এই আক্রমণ চালিয়েছে, এবং সেই পারে একমাত্র মিশেলের জীবন রক্ষা করতে। তারা যে কুঠরিটিতে আছে সেটি এয়ারটাইট তাই সেখানে রাসায়নিক ঢোকার কোনও আশঙ্কা নেই। সেখান থেকে বেরোলেই সাক্ষাত মৃত্যু। স্বাভাবিকভাবেই মিশেল তাকে বিশ্বাস করতে পারে না। সেখানে এমেট ডিউইট (জন গ্যালাহার জুনিয়র) নামে আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া আরেকজনের সাক্ষাত পায় মিশেল। সে সেখান থেকে পালাবার চেষ্টা করে এবং কুঠরি থেকে বের হবার আগের মুহূর্তে অনুভব করে হাওয়ার্ডের দাবি হয়তো সত্য। কিন্তু তার সংশয় সে কাটিয়ে উঠতে পারে না।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: টেন ক্লোভারফিল্ড লেইন
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ