Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

প্রশ্ন ফাঁস

ফারুক হোসাইন : | প্রকাশের সময় : ২৪ অক্টোবর, ২০১৭, ১২:০০ এএম

জড়িত ছাত্রলীগ, সরকার সমর্থিত শিক্ষক-কর্মকর্তা : অস্বীকার করে দায় এড়াচ্ছে কর্তৃপক্ষ : মেধাহীনদের কারণে নষ্ট হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ
পরীক্ষা হলেই প্রশ্ন ফাঁস হবে। এটিই যেন সংস্কৃতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিক্যালে ভর্তি পরীক্ষা, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ, সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) অধীনে অনুষ্ঠিত নিয়োগ পরীক্ষা, এইচএসসি, এসএসসি, জেএসসি, প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী বাদ যাচ্ছে না কোনো পরীক্ষাই। একসময় স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে অহঙ্কারের সাথে বলা হতো, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় কোনো প্রশ্নপত্র ফাঁস হয় না। এখন সেই কালিমাও যুক্ত হলো প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত এই বিশ্ববিদ্যালয়ে। ভর্তি পরীক্ষা, পাবলিক কিংবা নিয়োগ পরীক্ষা সবকটি প্রশ্ন ফাঁসের সাথে জড়িত থাকছে সরকারদলীয় ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের কোনো কোনো নেতা, সরকার সমর্থিত শিক্ষক-কর্মকর্তারা। পরীক্ষার আগে প্রশ্ন ফাঁস করে পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে তারা হাতিয়ে নিচ্ছেন কোটি কোটি টাকা। এর ফলে কিছু কিছু শিক্ষার্থী উপকৃত হলেও বঞ্চিত হচ্ছে প্রকৃত মেধাবীরা। পড়াশুনার পরও প্রশ্ন ফাঁসের কারণে কাক্সিক্ষত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে না পেরে হতাশ হয়ে পড়ছে তারা। মেধাহীনরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, চাকরিতে নিয়োগ পেয়ে কলুষিত করছে শিক্ষার পরিবেশ এবং ক্ষুন্ন করছে প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা।
মাঝেমধ্যেই এসব চক্রের সঙ্গে সম্পৃক্ত পরীক্ষার্থীদের ধরে আইনের হাতে সোপর্দ করলেও মূল হোতারা থেকে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরেই। তবে শিক্ষা-সংশ্লিষ্ট অনেকেই বলছেন, সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও পরীক্ষার সাথে সংশ্লিষ্টদের সহযোগিতা ছাড়া প্রশ্ন ফাঁস সম্ভব নয়। সময় এসেছে যে কোনো মূল্যে এই প্রশ্ন ফাঁসে সহায়তাকারীদের খুঁজে বের করে শাস্তির আওতায় আনার। কারণ এসব ঘটনায় কয়েকজনকে গ্রেফতারের পরই শেষ হয়ে যাচ্ছে প্রতিটি ঘটনা। কখনো কখনো তদন্ত কমিটি গঠন করা হলেও তার প্রতিবেদন থাকে অপ্রকাশিতই। দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়ায় প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা কখনোই বন্ধ হবে না বলে মনে করেন শিক্ষাবিদরা। তারা মনে করেন, শাস্তি না হওয়ায় ফের সক্রিয় হয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে চক্রের সদস্যরা।
সর্বশেষ গত ২০ অক্টোবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ঘ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটেছে। অভিযোগ ওঠেছে, পরীক্ষার আগের দিন রাতেই এই ইউনিটের প্রশ্নের ইংরেজি অংশ ফাঁস হয়ে যায়। জানা যায়, ১৯ অক্টোবর রাত আড়াইটা থেকে তিনটার মধ্যে কয়েকজনের ই-মেইলে ভর্তি পরীক্ষার ইংরেজি অংশের ২৪টি প্রশ্ন পাঠানো হয়। পরের দিন সকালে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় আসা প্রশ্নের সাথে ফাঁস হওয়া প্রশ্নের হুবহু মিল পাওয়া যায়। তবে বরাবরের মতো এবারো প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা অস্বীকার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর এম আমজাদ আলী বলেন, এ ধরনের কোনো অভিযোগ আসেনি। আর প্রশ্ন ফাঁসের প্রশ্নই ওঠে না। তবে বিভিন্ন ধরনের জালিয়াতির কারণে ওই পরীক্ষার দিন ১৫ জনকে আটক করার কথা তিনি স্বীকার করেন। তাদের সাথে সাংবাদিকরা কথা বলতে গেল তিনি বাধাও দেন। একজন টেলিভিশন সাংবাদিককে লাঞ্ছিতও করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. মো. আখতারুজ্জামান বলছেন, ‘প্রশ্ন রাতে নয়, সকালে ফাঁস হয়েছে।’ সিআইডির পক্ষ থেকে জানানো হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ডিজিটাল যন্ত্র ব্যবহার করে কিছু পরীক্ষার্থী জালিয়াতি করেছে। এ ঘটনায় সিআইডির সংঘবদ্ধ অপরাধ (অর্গানাইজড ক্রাইম) তদন্ত দলের সদস্যরা এই জালিয়াতি চক্রের কয়েকজন মূল হোতা ও পরীক্ষার্থীকে আটক করে। এ ছাড়া এই ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তারা জড়িত বলেও জানানো হয়।
গত ১৩ অক্টোবর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের ‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার প্রায় ২ ঘণ্টা আগে প্রশ্ন ফাসের অভিযোগ পাওয়া যায়। পরীক্ষা শুরুর আগে প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে জড়িত থাকার অপরাধে দুইজনকে আটকও করা হয়। জানা যায়, পরীক্ষা শুরুর দুই ঘটনা আগেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তরপত্র বেশকিছু পরীক্ষার্থীর মোবাইলে চলে আসে। তাদের কয়েকজনকে ধরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে নিতে চাইলে যুবলীগের কয়েকজন নেতা বাধাও দেয়। তারপর বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অফিসে নিয়ে তাদের কাছে থাকা উত্তরপত্র রেখে দেয়া হয়। পরবর্তীতে পরীক্ষা শেষে সেই প্রশ্নের সাথে পরীক্ষায় আসা প্রশ্নের সাথে মিলেয়ে দেখলে হুবহু মিল পাওয়া যায়। এর আগে গত মার্চে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদভ‚ক্ত ‘এফ’ ইউনিটের প্রশ্ন ফাঁসের প্রমাণ পাওয়া যায়। ওই ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের সভাপতিসহ তিনজনকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়াও ‘এফ’ ইউনিটে ভর্তি হওয়া ১০০ শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করা হয়।
গত বছর অক্টোবরেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটে। তবে সেবার প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে পরীক্ষা শুরুর আগে প্রশ্নপত্র ফাঁস করে দেয় পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা কয়েকজন অসাধু শিক্ষক-কর্মকর্তা। জানা যায়, পরীক্ষা শুরু হওয়া মাত্রই বিজ্ঞান অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন হলে দায়িত্বরত শিক্ষক, কর্মকর্তা বা কর্মচারীর সহায়তায় কেন্দ্রের বাইরে চলে যায়। সেখান থেকে সংঘবদ্ধ জালিয়াত চক্র প্রশ্নপত্র সমাধান করে শিক্ষার্থীদের মোবাইলে এসএমএসে পাঠিয়ে দেয়। এ ছাড়া বাইরে থেকে কেউ কেউ মোবাইল ফোনে উত্তর জানিয়েও দেয়। আর কয়েকজন শিক্ষার্থী ব্লটুথ ডিভাইস ব্যবহার করে জালিয়াতিতে অংশ নেয়। একই সময়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের প্রমাণ মেলে। ভর্তি পরীক্ষার ১০ মিনিট আগেই প্রশ্ন ফাঁস চক্রের হাতে চলে যায় পরীক্ষার প্রশ্ন। ক্যাম্পাস সংলগ্ন বিসিএস কনফিডেন্স কোচিং সেন্টারে অভিযান চালিয়ে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের উত্তর মোবাইলের ম্যাসেজের মাধ্যমে পরীক্ষার্থীদের কাছে পাঠানো হয়। ওই চক্রের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকায় আটক করা হয় বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক সাইফ আহম্মেদ লিখনকে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার সময় কোচিং খোলা রাখার অপরাধে কোচিং সেন্টারের পরিচালক মফিজুর রহমান রনিকে আটক করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এর আগে ২০১৩, ২০১৪, ২০১৫ সালেও পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা শিক্ষক-কর্মকর্তা ও ছাত্রলীগের নেতাদের সমন্বয়ে গঠিত চক্র ঢাকা ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা প্রশ্নপত্র ফাঁস করে। বাদ যাচ্ছে না অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষাও। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার অধিকাংশ ইউনিটেই প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ ওঠে। একই অবস্থা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ না উঠলেও টাকার বিনিময়ে ছাত্রলীগ নেতারা শিক্ষার্থী ভর্তি করছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
একই অবস্থা নিয়োগ পরীক্ষাগুলোতেও। গত ৬ অক্টোবর সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) অধীনে অনুষ্ঠিত সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটে। প্রশ্ন ফাঁস হওয়ায় পরের দিন ওই পরীক্ষা বাতিলের ঘোষণা দেয় পিএসসি। সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হলো ওই পরীক্ষার জন্য চার সেট (কামিনী, হাসনাহেনা, রজনীগন্ধা ও শিউলি) প্রশ্নপত্র তৈরি করে পিএসসি। যার প্রতিটি সেটের প্রশ্নই ফাঁস হয়ে যায়। ২০ মে অনুষ্ঠিত অগ্রণী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার পদে নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের পর পরীক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে পরীক্ষা বাতিল করা হয়। স্থগিত করা হয় ওই পরীক্ষার আরেকটি অংশের পরীক্ষা। ২১ এপ্রিল অনুষ্ঠিত জনতা ব্যাংকের নির্বাহী কর্মকর্তা পদে অনুষ্ঠিত পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ ওঠে। পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে পরীক্ষার্থীরা আন্দোলন করলেও প্রশ্ন ফাঁসের বিষয়টি অস্বীকার করে তা বহাল রাখা হয়। ২০১৫ সালে ১৮ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে যায়। এতে জড়িত সরকারি চাকরিজীবী ও চিকিৎসকসহ বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতারও করা হয়। ওই পরীক্ষা বাতিলের জন্য সে সময় আন্দোলনে নামে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা।
এ ছাড়া এইচএসসি, এসএসসি, জেএসসি ও প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের বিষয়টি এখন সকলের কাছে এখন মুড়ি-মুড়কির মতো হয়ে গেছে। গত এপ্রিলে অনুষ্ঠিত এইচএসসি পরীক্ষার সময় একাধিক বিষয়ে প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বোর্ডগুলোর পক্ষ থেকে তা অস্বীকার করা হলেও এর সাথে জড়িত কয়েকজনকে গ্রেফতার ও কারাদন্ড দেয়া হয়। ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষার সময় প্রশ্ন ফাঁসের বিষয়টি বেশ আলোচিত ছিল। সে সময় প্রশ্ন ফাঁসের সাথে জড়িত দুজন শিক্ষককে গ্রেফতার করে পুলিশ। এ ছাড়া প্রশ্ন ফাঁসের সাথে ১১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কয়েকটি কোচিং সেন্টারের নামও প্রকাশ করা হয় পুলিশের পক্ষ থেকে। এ ছাড়া প্রতিটি পাবলিক পরীক্ষার দিনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকেই শিক্ষার্থীদের হাতে হাতে পৌঁছে দেয়া হয় প্রশ্নপত্র। পরীক্ষা শুরুর আগে এক থেকে আধাঘণ্টা আগে শিক্ষার্থীরা তাদের মোবাইলে ম্যাসেজের মাধ্যমে প্রশ্নের সমাধান পেয়ে যান।
প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা আগে দু’একটি ঘটলেও ২০০৯ সালের পর থেকে এটি চরম আকার ধারণ করে। প্রশ্ন ফাঁসের এই ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অভিভাবক-শিক্ষাবিদরা। এই সময়ে পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ছাড়াও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ, বিসিএস, গোয়েন্দা কর্মকর্তা, সমাজসেবা কর্মকর্তা, খাদ্য অধিদফতরের কর্মকর্তা, অডিট, এনবিআর, থানা ও উপজেলা প্রাথমিক সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিইও), মেডিক্যাল, অগ্রণী ব্যাংক, রূপালী ব্যাংকসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ও অভিযোগ ওঠেছে।



 

Show all comments
  • মনির ২৪ অক্টোবর, ২০১৭, ৪:১৬ এএম says : 0
    এটা এখন সবচেয়ে বড় জাতীয় সমস্যা
    Total Reply(0) Reply
  • নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক। ২৪ অক্টোবর, ২০১৭, ৭:৪৪ এএম says : 0
    মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী নিরব কেন? এই হল দেশের অবস্থা।রাঘব বোয়ালেরা ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে যায় সব সময়। দোষ সব বে-সরকারী মাধ্যমিক শিক্ষকের।
    Total Reply(0) Reply
  • আরফান ২৪ অক্টোবর, ২০১৭, ১:৩৫ পিএম says : 0
    এভাবে চলতে থাকলে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে যাবে।
    Total Reply(0) Reply
  • রহমত ২৪ অক্টোবর, ২০১৭, ১:৩৬ পিএম says : 0
    মেধাবীদের যোগ্য স্থান থেকে বঞ্চিত করার অপরাধে তাদেরকে ফাঁসি দেয়া উচিত।
    Total Reply(0) Reply
  • বাতেন ২৪ অক্টোবর, ২০১৭, ১:৩৭ পিএম says : 0
    মেধাহীনরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, চাকরিতে নিয়োগ পেয়ে কলুষিত করছে শিক্ষার পরিবেশ এবং ক্ষুন্ন করছে প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ছাত্রলীগ

২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ