পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভোলায় নতুন একটি গ্যাসক্ষেত্রের সন্ধান পেয়েছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স)। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ওই গ্যাসক্ষেত্রে প্রায় ৭০০ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস আছে। রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি বাপেক্স ভোলার শাহবাজপুরের পাশে নতুন একটি গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান পেয়েছে, যেখানে ৭০০ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যেতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে আশা করা হচ্ছে।
আজ সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এটা আমাদের দেশের জন্য বেশ ভালো সুসংবাদ। নতুন গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান পাওয়ার বিষয়টি মন্ত্রিসভার বৈঠকে অবহিত করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তার কার্যালয়ে ওই বৈঠকের পরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন. শফিউল আলম। তিনি বলেন, ৭০০ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস হয়ত আছে। আগে ওখানে যে কূপ আছে সেটা মিলে প্রায় এক ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের সংস্থান ওখানে আছে বলে আমরা ধারণা পেয়েছি।
সচিব বলেন, নতুন এই গ্যাসক্ষেত্রের অবস্থান শাহবাজপুরের বর্তমান গ্যাসক্ষেত্র থেকে সাড়ে তিন কিলোমিটার পূর্ব দিকে, বোরহানউদ্দিন উপজেলার টগবি ইউনিয়নে। অনুসন্ধানে গত কয়েকদিন ধরেই সেখানে গ্যাসের অস্তিত্ব পাওয়া যাচ্ছিল। তবে যাচাই-বাছাই করে আজ আমরা নিশ্চিত হয়েছি। সেখানে কী পরিমাণ গ্যাস মজুদ আছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, নিঃসন্দেহে এটা একটা বড় গ্যাস ক্ষেত্র। সাম্প্রতিক সময়ে এত বড় ক্ষেত্র আর পাওয়া যায়নি। আরও যাচাই-বাছাইয়ের পর আমরা উত্তোলনযোগ্য প্রকৃত পরিমাণ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারব।
জানা গেছে, ভোলার শাহবাজপুর ক্ষেত্র থেকে ২০০৯ সালের ১১ মে গ্যাস উত্তোলন শুরু করে বাপেক্স। সেখানে থাকা চারটি কূপের মধ্যে তিনটি থেকে প্রতিদিন প্রায় ৩৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস তোলা হচ্ছে। শাহবাজপুরে ৩৫ বিলিয়ন ঘনফুটের বেশি গ্যাস মজুদ রয়েছে বলে বাপেক্সের প্রকৌশলীরা জানিয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।