Inqilab Logo

মঙ্গলবার ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯ আশ্বিন ১৪৩১, ২০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী






আমি ৫ বছর ধরে নামাজ পড়ি না। অন্তরে নামাজ পড়ার প্রবল ইচ্ছা। কিন্ত কোন এক কারনে আমি নামাজ পড়ি না, (যদিও কোন কারন বা ওজর এ ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)। আর আমার নামাজ পড়ার কোন রকম সম্ভাবনা নাই (যদিও জানি এটা কোন ভাবে যৌক্তিক নয়)। কিন্তু সন্তান-স্ত্রী, আত্মীয়-স্বজন-পরিচিত জন বা কারও সাথে পরিচিত হওয়া লোকজন নামাজ না পড়লে আমার খুব খারাপ লাগে। এমন কি তাদের এ অবস্থান কোনোভাবে মেনে নিতে পারি না। তাই আমি এসব লোকজনকে প্রবল ভাবে নামাজ আদায় করার জন্য উদ্বুদ্ধ করি। ফলে কেউ কেউ আমার এ উদ্বুদ্ধকরণের ফলে নামাজ আদায় করা শুরু করে। এমন উদ্বুদ্ধকরণ এর কাজটি করার কারণে কি আমার গোনা বা পাপ হবে ?

উত্তর : এমতাবস্থায় উদ্বুদ্ধ করার কারণে কোনো পাপ হবে না। তবে, কোনো কারণ বা অকারণে আপনি নামাজ পড়ছেন না, এতে আপনার অনেক বড় গোনাহ বা পাপ হচ্ছে। আপনি মনের ও শয়তানের ওয়াসওয়াসা এবং ধোঁকায় পড়ে আছেন। সব বাধা ছুড়ে ফেলে...


প্রশ্ন : আমি ৫ বছর ধরে নামাজ পড়ি না। অন্তরে নামাজ পড়ার প্রবল ইচ্ছা। কিন্ত কোন এক কারনে আমি নামাজ পড়ি না, (যদিও কোন কারন বা ওজর এ ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)। আর আমার নামাজ পড়ার কোন রকম সম্ভাবনা নাই (যদিও জানি এটা কোন ভাবে যৌক্তিক নয়)। কিন্তু সন্তান-স্ত্রী, আত্মীয়-স্বজন-পরিচিত জন বা কারও সাথে পরিচিত হওয়া লোকজন নামাজ না পড়লে আমার খুব খারাপ লাগে। এমন কি তাদের এ অবস্থান কোনোভাবে মেনে নিতে পারি না। তাই আমি এসব লোকজনকে প্রবল ভাবে নামাজ আদায় করার জন্য উদ্বুদ্ধ করি। ফলে কেউ কেউ আমার এ উদ্বুদ্ধকরণের ফলে নামাজ আদায় করা শুরু করে। এমন উদ্বুদ্ধকরণ এর কাজটি করার কারণে কি আমার গোনা বা পাপ হবে ?

উত্তর : এমতাবস্থায় উদ্বুদ্ধ করার কারণে কোনো পাপ হবে না। তবে, কোনো কারণ বা অকারণে আপনি নামাজ পড়ছেন না, এতে আপনার অনেক বড় গোনাহ বা পাপ হচ্ছে। আপনি মনের ও শয়তানের ওয়াসওয়াসা এবং ধোঁকায় পড়ে আছেন। সব বাধা ছুড়ে ফেলে...




আমার মা খালারা চার বোন, এক ভাই। নানা নানী মারা গেছে। এখন আমার মা খালারা নানার সম্পত্তির যে অংশ পাবে তা নিয়ে আসতে চায়। কিন্তু আমার মামা এবং এক খালা বলে, মা খালারা যে সম্পত্তি পাবে তা থেকে অর্ধেক এবং কম দামী জমি আনতে এবং মামা, মামী আমাদের সাথে খুবই দুর্ব্যবহার করে। কিন্তু আমার মা এবং অন্য দুই খালারা তাতে রাজি না। এতে এক খালা এবং মামা, আমার মা এবং দুই খালাকে বার বার জোর জবরদস্তি করে। এখানে উল্লেখ্য যে, আমার এক খালা এবং মামার আর্থিক অবস্থা খুবই ভাল। তাদের ছেলে মেয়েরা আমেরিকা এবং জাপান থাকে। অন্য দিকে আমাদের আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ। এই অবস্থায় আমার এক খালা এবং মামার প্রস্তাব কুরআন এবং হাদিসের আলোকে কতটা যৌক্তিক। জানালে উপকৃত হব।

উত্তর : কোরআন ও সুন্নাহ এ ক্ষেত্রে সমমূল্যের সম্পত্তি সবাইকে দেওয়ার কথা বলে। তবে, ওয়ারিশানরা একমত হয়ে কোনো ছাড় দিলে বা সমঝোতা করলে এটাও শরীয়ত সমর্থন করে। তবে, কাউকে জোরপূর্বক নিজ হক থেকে বঞ্চিত করা, ঠকানো, কমদামী সম্পত্তি দেওয়া বা...




আর্কাইভ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ