উত্তর : শ্বাসকষ্ট দূর করার লক্ষ্যে তরল জাতীয় একটি ওষুধ স্প্রে করে মুখের ভেতর দিয়ে গলায় প্রবেশ করানো হয়। এভাবে মুখের ভেতর ইনহেলার স্প্রে করার দ্বারা রোজা ভেঙে যাবে। যদি তরল প্রবেশ ছাড়া শ্বাসকষ্ট দূর করার মতো কোনো প্রযুক্তি পাওয়া যায়, তবে তা ব্যবহারে রোজার কোনো ক্ষতি হবে না। সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতাওয়া বিশ্বকোষ।উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী...
উত্তর : তার বাসায় ইফতার করা যাবে। তবে, তাদের দ্বারা জবাই করা কোনো পশু-পাখির গোশত খাওয়া যাবে না। জবাই সংশ্লিষ্ট গোশত ছাড়া, বাইরে থেকে কেনা গোশত বা তাদের ঘরে তৈরি সবধরনের হালাল খাদ্য সামগ্রি দিয়েই ইফতার করা যাবে। সূত্র : জামেউল...
উত্তর : ইফতার গ্রহণের উপযুক্ত সময় হলো সূর্য অস্ত যাওয়ার পর। কিন্তু যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে বা ঘোলাটে থাকে, সূর্য অস্ত গেছে বলে যদি সঠিক প্রমাণ না পাওয়া যায়, চেষ্টা এবং তদবীরের পরও নিশ্চিত হওয়া না যায়; এমতাবস্থায় সূর্য অস্ত...
উত্তর : সূর্যাস্ত হওয়ার পর মুহূর্তটিই রোজা ইফতার করার নির্দিষ্ট ও উত্তম সময়। এই মুহূর্তটি উপস্থিত হওয়া মাত্রই রোজা খুলে ফেলা অবশ্য কর্তব্য। এতে কোনোরূপ বিলম্ব করা, শৈথিল্য প্রদর্শন করা উচিত নয়। দেখা যায়, একশ্রেণীর লোক সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও...
উত্তর : গর্ভবতী বা যে মেয়েলোক নিজের গর্ভজাত শিশুকে দুগ্ধ সেবন করায় এই দুইজন যদি তাদের সন্তানের ব্যাপারে আশঙ্কাবোধ করে, তাহলে তাদের জন্য রোজা না রাখার অনুমতি ইসলামে আছে। এই দু’জনের অবস্থা রোগাক্রান্ত ব্যক্তির মতো। ইমাম আওয়ামী, সাওরী এবং হানাফী...
উত্তর : কোন রোজাদারকে ইফতার করানো বড়ই সওয়াবের কাজ। এ প্রসঙ্গে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সা. সুস্পষ্টভাবে বলেছেন, ক. যে লোক একজন রোজাদারকে ইফতার করাবে, তার জন্য সেই রোজাদারের মতোই সওয়াব দেয়া হবে। কিন্তু তাতে মূল রোজাদারের শুভ প্রতিফল এক বিন্দু...
উত্তর : হাবীবে কিবরিয়া হযরত মোহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, জান্নাতে একটি দরজা আছে, তাকে রাইয়্যান বলা হয়। এই দ্বারপথে কিয়ামতেরদিন কেবলমাত্র রোযাদার লোকেরাই জান্নাতে প্রবেশ করবে। তাদের ছাড়া অন্য কেউ এই পথে প্রবেশ করবে না। সে দিন এই বলে আহ্বান...
উত্তর : কবুল রোজা একমাত্র আল্লাহর জন্য, এর বদলা আল্লাহ নিজ হাতে দেবেন। এ ছাড়াও পরকালীন ফল সম্পর্কে রাসূল সা. বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রমজান মাসের রোজা ঈমান ও সওয়াব লাভের চেতনা সহকারে আদায় করবে, তার পূর্ববর্তী ও পরবর্তী গোনাফ মাফ...
উত্তর : আপনি যা শুনেছেন, তা সঠিক। পিয়ারা নবী মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আমার উম্মতকে রমযান মাসে ৫টি বিশেষ সৌভাগ্য ও বৈশিষ্ট্য দান করা হয়, যা তাদের পূর্ববর্তীদের দেয়া হয়নি।’ সেগুলো হলো : ১. রোজাদারের মুখের শুষ্ক কটুগন্ধ আল্লাহপাকের...
উত্তর : রাসূলুল্লাহ (সা.) এ প্রসঙ্গে বলেছেন, এই মাসে যে ব্যক্তি কোনো রোজাদাকে ইফতার করাবে, ফলস্বরূপ তার গোনাহ ক্ষমা করে দেয়া হবে ও জাহান্নাম হতে তাকে নিষ্কৃতি দান করা হবে। আর তাকে আসল রোজাদারের সমান সওয়াব দেয়া হবে। কিন্তু সেজন্য...
উত্তর : হ্যাঁ করবে। এ প্রসঙ্গে বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মাদুর সা. ইরশাদ করেছেন, রোজা এবং কোরআন রোজাদার বান্দার জন্য শাফায়াত করবে। রোজা বলবে, হে আল্লাহ, আমিই এই লোকটিকে রোজার দিনগুলিতে পানাহার ও যৌন প্রবৃত্তি পরিতার্থ করা হতে বিরত রেখেছি। অতএব তুমি...
উত্তর : গর্ভবতী বা যে মেয়েলোক নিজের গর্ভজাত শিশুকে দুগ্ধসেবন করায় এই দুইজন যদি তাদের সন্তানের ব্যাপারে আশঙ্কাবোধ করে, তাহলে তাদের জন্য রোজা না রাখার অনুমতি ইসলামে আছে। এই দু’জনের অবস্থা রোগাক্রান্ত ব্যাক্তির মত। ইমাম আওয়ামী, সাওরী এবং হানাফী মাজহাবের...
উত্তর : সূরা বাকারার ১৮৪ নং আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, যারা রোজা রাখতে সমর্থ নয় এমন বৃদ্ধ ও বৃদ্ধার জন্য রোজা রাখতে কষ্টসহ সামর্থবান হওয়া সত্তে¡ও এই সুবিধা দান করা হয়েছে যে, তারা দু’নে রোজা রাখবে না। আর প্রত্যেকটি দিনের রোজার...
উত্তর : কবুল রোজা একমাত্র আল্লাহর জন্য, এর বদলা আল্লাহ নিজ হাতে দিবেন। এছাড়াও পরকালীন ফল সম্পর্কে রাসূল সা. বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রমজান মাসের রোজা ঈমান ও সওয়াব লাভের চেতনা সহকারে আদায় করবে, তার পূর্ববর্তী ও পরবর্তী গোনাফ মাফ হয়ে...
উত্তর : এ প্রসঙ্গে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমাদের নিকট রমজান মাস সমুপস্থিত। তা অত্যন্ত বরকতময় মাস। আল্লাহ তায়ালা এই মাসের রোজা তোমাদের প্রতি ফরজ করেছেন। এই মাসে আকাশের দুয়ারসমূহ উন্মুক্ত হয়ে যায়। এই মাসে জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেয়া হয়...