উত্তর : নামাজ হবে। তবে, আজানের সুন্নাত ছুটে যাওয়ার কোনো ক্ষতিপূরণ নেই। উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভীসূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতওয়া বিশ্বকোষ।প্রশ্ন পাঠাতে নিচের ইমেইল ব্যবহার করুন।[email protected]...
উত্তর : সুদনির্ভর প্রতিষ্ঠানের লেনদেন ও সুদ সংশ্লিষ্ট কাজ ছাড়া অন্য কোনো সাধারণ শ্রম, যেমন ড্রাইভার, মালি, ক্লিনার, ইঞ্জিনিয়ার, শ্রমিক প্রভৃতি ব্যক্তির উপার্জন হালাল হতে পারে। মূল সুদ বিষয়ক কাজের কর্মকর্তা ও কর্মচারিদের বেতন হালাল হওয়া নিয়েই সমস্যা। আপনি যেহেতু...
উত্তর : পিরিয়ড চলাকালীন যদি ইমার্জেন্সি কোনো কারণে হাদীস পড়তে হয়, তাহলে মনে মনে পড়বেন। মুখে পড়লেও কোনো সমস্যা নেই। তবে, হাদীস লিখিত অংশে স্পর্শ করবেন না। বই বা খাতার অন্য অংশে ধরবেন। কোনো কোনো ইমামের মতে, এসময় হাদীস পড়া...
উত্তর : হবে না। কারণ, আল্লাহ তায়ালার কিছু নাম আছে যা আল্লাহ ছাড়া আর কারো ক্ষেত্রে ব্যবহার করা জায়েজ নয়। আর কিছু নাম এমন আছে, যেগুলো একটি অর্থবোধ শব্দ হিসাবে অন্যের বেলায়ও ব্যবহার করা জায়েজ। যেমন, লতিফ, আজিজ, হাফিজ আলিম...
উত্তর : সুদ ছাড়া যদি তাদের আরো কোনো বৈধ কার্যক্রম থেকে থাকে, তাহলে তাদের বাসা ভাড়া দেওয়া জায়েজ এবং তাদের কাছ থেকে পাওয়া ভাড়াও আপনার জন্য জায়েজ। উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভীসূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী...
উত্তর : জায়েজ। এজন্য শরীয়তের সাথে এমন খালার সাথে এমন পর্দা করার হুকুম রয়েছে। উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভীসূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতওয়া বিশ্বকোষ।প্রশ্ন পাঠাতে নিচের ইমেইল ব্যবহার করুন।[email protected]...
উত্তর : দাদা দাদী, নানা নানী থেকে যারা আত্মীয় হন। যেমন চাচা, ফুফু, খালা, মামা। মা বাবা থেকে যারা আত্মীয় হন। যেমন ভাই বোন। এসব রক্ত সম্পর্কীয় আত্মীয়দের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখা ফরজ। এছাড়া সাধারণ ঈমানদার সব মানুষের সাথে দীনি...
উত্তর : সুদের সম্ভাব্য পরিমাণের টাকা আলাদা করে ফেললে বাকী ব্যবসা পণ্য হালাল হতে পারে। যদি এতে সুদ ছাড়াও পরিমাণমতো মূলধন থেকে থাকে। আর যদি একশ ভাগ টাকাই সুদের হয়ে থাকে, তাহলে তার থেকে বৃদ্ধি পাওয়া পুরো ব্যবসা হারাম বলে...
উত্তর : হবে। নিজের পূর্ণ সতর্কতা সত্ত্বেও অজ্ঞাতসারে কোনো নিষিদ্ধ বস্তু খেয়ে ফেললে এটি জেনেশুনে হারাম খাওয়ার মতো হয় না। এমন অবস্থায় ইবাদত কবুল হবে। তবে, সন্দেহ হলে নিজে যথেষ্ট পরিমাণ তওবা ইস্তেগফার করে নেওয়া কর্তব্য। উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা...
উত্তর: যাবে। এ ধরনের কোনো সময়, মাস, তারিখ ইসলামে নেই। কেবল স্ত্রীর প্রাকৃতিক অসুখের সময় এবং স্বামী স্ত্রী হজে গেলে এহরামের দিনগুলো নিজেরা দূরে থাকবে। উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভীসূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও...
উত্তর : অন্যায় বা ভুল প্রতিজ্ঞা ভাঙলে কোনো সমস্যা নেই। এটি কোনো প্রতিজ্ঞা নয়, বরং ভুল সিদ্ধান্ত। যা বাস্তবায়ন না করাই উচিত। যেমন কেউ যদি প্রতিজ্ঞা করে আমি মিথ্যা কথা বলব, কাউকে কষ্ট দিব, কাউকে খুন করব, তাহলে এসব প্রতিজ্ঞা...
উত্তর : যদি তার সুস্থ হয়ে আবার রোজা রাখার কোনো সম্ভাবনা না থাকে, তাহলে প্রতি রোজার জন্য একটি ফিতরার সমান দান করে দিতে হবে। সে হিসাবে দু’বছরে ষাটটি রোজার জন্য ষাটটি ফিতরার সমান টাকা দান করে দিতে হবে। যদি আর্থিক...
উত্তর : জায়েজ আছে। কারণ, তিনি বিবাহ নিষিদ্ধ কোনো আত্মীয় নন। এজন্য তার সাথে পর্দাও করা ফরজ। বিয়ে করা না গেলে পর্দা থাকতো না। উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভীসূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতওয়া...
উত্তর : শরীয়তের নিয়ম হলো আলেম উলামা ও বয়স্ক মুরব্বীরা প্রথম কাতারে দাঁড়াবেন। আর শিশুরা যতটুকু সম্ভব পেছনের দিকে থাকবে। যদি শিশুরা হৈ চৈ বা দুষ্টুমি করার আশংকা থাকে, তাহলে অভিভাবকরা তাদের শিশুকে পাশে নিয়ে দাঁড়াবেন। কান্নাকাটি করে এমন ছোট...
উত্তর : মন যেদিকে সায় দেয় শরীয়ত ও যুক্তির আলোকে কোনো বড় বাধা না থাকলে সেদিকেই মন ঝুঁকিয়ে দিন। ইস্তেখারার পর এভাবেই সিদ্ধান্ত নিতে হয়।উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভীসূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতওয়া...