উত্তর : ঐ রাকাতের রুক‚র মধ্যে ইমামকে পেতে হবে।...
উত্তর : এই অবস্থা যদি ফজর নামাযের বেলায় হয় এবং এই রকম আশা করা যায় যে, সুন্নত পড়ে অন্ততঃ শেষ বৈঠকের নাগাল পাওয়া যাবে তাহলে সুন্নত শেষ করেই জামাআতে শামিল হতে হবে। ফজরের সুন্নত ছাড়া অন্যান্য সুন্নতের বেলায় যদি দেখা যায়...
উত্তর : দাঁড়িয়ে যাওয়ার পর আর বসা যাবে না; যথারীতি বাকী দুই রাকাআত সমাপ্ত করে সাহু সিজদাহ দিতে হবে। তবে শেষ রাকাআতে এরকম হলে তৎক্ষণাত বসে যেতে হবে এবং সাহু সিজদাহ করে নামায সমাপ্ত করতে হবে।...
উত্তর : এই অবস্থাতে ঐ এক মুক্তাদীর একীনের কারণে এবং পরস্পর বিরোধীতা থেকে বাঁচার জন্যে পুনরায় নামায আদায় করে ফেলাই উত্তম।...
উত্তর : কবীরা গোনাহ। (সূরা আল বাকারাহ : ২৭৫, আলে ইমরান : ১৩, সুনানু ইবনি মাজাহ : ১৬৪, জামে তিরমিযী : ১/৩৬, সুনানু ইবনি মাজাহ : ১৬৫)।উত্তর দিচ্ছেন : এ কে এম ফজলুর রহমান মুনশী।...
উত্তর : না, বিদআত বলে গণ্য হবে না। যেমন দ্বীনের হেফাজতের লক্ষ্যে মাদ্রাসা-মক্তব স্থাপন করা মূল দ্বীন নয়, বরং দ্বীনের হেফাজতের মাধ্যম। কাজেই তা বিদআত নয়। (আল-ইতিসাম: ১/১৬২)।উত্তর দিচ্ছেন : এ কে এম ফজলুর রহমান মুনশী।...
উত্তর : মক্কাবাসীরা ইমাম মাহদী (আ:) কে খলিফা বানানোর জন্য অন্বেষণ করতে গিয়ে তাঁকে বের করে ফেলবেন এবং লোকেরা রুকনে হাজার ও মাকামে ইবরাহীমের মাঝে তাঁর হাতে আনুগত্যের বাইয়্যাত করবেন। তখন জনৈক ঘোষক আসমান হতেও তাঁর প্রকাশের ঘোষণা দিবেন। (সুনানে...
উত্তর : আল্লাহ তায়ালা আরশোপরি সমাসীন এ কথাটি সত্য। তবে তার জন্য স্থান ও আসনের আবশ্যকতা নেই। তাঁর আরশে সমাসীন হওয়ার রূপ ও ধরন আমাদের জানা নেই। আল্লাহ সমাসীন এ কথাটি জ্ঞাত। তবে সমাসীনের রূপ ও অবস্থা অজ্ঞাত। (আকীদায়ে তাহাভিয়্যাহ...
উত্তর : ১. ওযু করা ওয়াজিব হয়ে যায়, এরকম হদস অনিচ্ছাসত্তেও ঘটে গেলে।২. নামাযীর শরীরেই ওযু ভঙ্গের কারণ ঘটতে হবে; বাইরে থেকে কোন কিছু লেগে শরীর অপবিত্র হলে নামায ছেড়ে দিতে হবে। পুনরায় ঐ নামাযের উপর বেনা করা যাবে না।৩. এরকম...
উত্তর : এমতাবস্থায় ইমাম যদি নিশ্চিতভাবে বলতে পারেন যে, চার রাকাতই হয়েছে, তবে তার কথাই গৃহীত হবে। আর যদি তার মধ্যে কিছুটা সন্দেহ-সংশয় থাকে যে, চার না তিন, তাহলে মুক্তাদীগণের মতামতের ভিত্তিতে পুনরায় চার রাকাত নামায জামাআতের সাথে আদায় করে ফেলতে...
উত্তর : এমতাবস্থায় যাদের সংগে ইমাম একমত হবেন, তাদের মতামতকে প্রাধান্য দেয়া হবে। চাই সেভাগে একজনই হোক না কেন। (আলমগীরী)...
উত্তর : ঈমান আরবী শব্দ, অভিধানগত অর্থ নিরাপত্তা দান করা, আস্থা স্থাপন করা, কাকেও অভয়দান করা, কাকেও সত্যবাদী জ্ঞানকরত: তার কথায় বিশ্বাস স্থাপন করা। আর ঈমানের ব্যবহারিক অর্থ হলো ইসলামের যে সকল বিষয় নবী করীম (স:) হতে অকাট্যরূপে বর্ণিত ও...
উত্তর : আরবী ইহসান শব্দটি ‘হাসান’ মূলধাতু হতে উদ্ভ‚ত। ইহসান অর্থ- ভালো, উত্তম, সুন্দর, মনোহর। আর ইহসান অর্থ- ভালোভাবে কাজ সম্পন্ন করা, উত্তমরূপে কাজ আদায় করা, ভালো আচরণ করা ইত্যাদি। ইসলামী পরিভাষায় ইহসান হলো আল্লাহর নৈকট্য লাভের চরম শিখর ও...