পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মহাকর্ষীয় তরঙ্গ আবিষ্কারের কৃতিত্বের জন্য ২০১৭ সালের পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন তিন মার্কিন জ্যোতির্পদার্থ বিজ্ঞানী। তারা হলেন রেইনার ওয়েইস, ব্যারি ব্যারিশ ও কিপ থ্রোন। গতকাল দ্য রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্স এই নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করে। মহাকর্ষীয় তরঙ্গের এই ধারণা সর্বপ্রথম দেন অ্যালবার্ট আইনস্টাইন।
পুরস্কারের অর্ধেক সম্মানি পাবেন রেইনার উইস। বাকি অর্ধেক পাবেন ব্যারি বারিস ও কিপ থ্রোন। থ্রোন ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির তত্ত¡ীয় পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক। তিনি মহকর্ষীয় তরঙ্গ দেখতে কেমন ও সেটা কীভাবে শনাক্ত করা যাবে সেই বিষয়ে একটি তত্ত¡ দিয়েছিলেন।
ব্যারি বারিশ একই ইনস্টিটিউটের পার্টিকেল পদার্থবিজ্ঞানী। এখন সেখানকার ইমেরিটাস অধ্যাপক তিনি। ১৯৯৪ সালে লেজার ইন্টারফেরোমিটার গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েব অভজারভেটরি বা লাইগোর পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব নেন তিনি।
তবে সেসময় ঝুঁকির কারণে তার পরীক্ষা বাতিল করে দেয়া হয়। ১৯৯৯ সালে তিনি নতুন করে গবেষণা শুরু করেন এবং তিন বছর পরে এর প্রথম ফল ঘোষণা করতে সক্ষম হন। লাইগো নিয়ে তার সঙ্গে কাজ করেছেন স্কটিশ পদার্থবিজ্ঞানী রোনাল্ড ড্রেভার। তবে এই তরঙ্গ আবিষ্কারের ১৮ মাস আগেই তিনি মারা যান। উল্লেখ্য, মরণোত্তর নোবেল পুরস্কার দেয়ার কোনও নিয়ম নেই। ২০১৬ সালেই তাদের আবিষ্কারের ঘোষণা দিয়ে সারাবিশ্বে সাড়া ফেলে দেন বিজ্ঞানীরা। ২৫ ব্ছর ধরে গবেষণার ফল বেরিয়ে আসে। সূর্যের থেকে প্রায় ৩৫ গুণ ভারী দুটি কৃষ্ণ গহŸরের সংঘর্ষ থেকে উৎপন্ন এই মহাকর্ষীয় তরঙ্গ (গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েভ) শনাক্ত করা হয়। পৃথিবী থেকে এক শ’ ৩০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে ওই দুটি বø্যাক হোল একে অন্যের চারপাশে চক্রাকারে ঘুরতে ঘুরতে এক পর্যায়ে একীভূত হয়ে যায়। গত বছর তিন ব্রিটিশ বিজ্ঞানী তাত্তিকভাবে পদার্থের টপোলজিক্যাল দশার দিশা দেখিয়ে পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল জিতেছিলেন। সূত্র : এএফপি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।