পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
উত্তর আরাকানে সারাদিন গোলাগুলি, জ্বলছে বসতভিটা সম্পদ, নিহতের সংখ্যা ১০৪, সীমান্ত পাড়ি দিতে হাজারো রোহিঙ্গা জিরো লাইনে, সীমান্তে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি, ১৫ হাজার বিজিবির সদস্য বৃদ্ধি, বিজিবি মহাপরিচালকের কড়া হুশিয়ারী, অগ্নিদগ্ধ ও গুলিবিদ্ধ রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের চেষ্টা, হিমশিম খাচ্ছে প্রশাসন, ৯১ জনকে আটক, গুলিবিদ্ধ ৩ রোহিঙ্গার মৃত্যু
আবার জ¦লছে মিয়ানমারের আরাকান, বর্তমানে রাখাইন। জ¦লছে রোহিঙ্গাদের বসত ভিটা। পুড়ছে পৃথিবীর সব থেকে নিপীড়িত জনগোষ্ঠীর সহায়-সম্বল-ভাগ্য। গোটা আরাকানে উত্তেজনা অব্যাহত রয়েছে। নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০৪ তে দাঁড়িয়েছে। জানা গেছে, আরাকানের পরিস্থিতি এখন বিপ্লবের মত হয়ে গেছে। রোহিঙ্গারা মরা বাঁচার পরোয়া করছে না। গোটা রাখাইন রাজ্যের যেদিকে চোখ রাখা যায় সেদিকেই মিয়ানমার সেনাবাহিনীর উপস্থিতি। এদিকে রোববার কয়েক হাজার মুসলিম রোহিঙ্গা প্রাণ বাঁচাতে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের চেষ্টা করে। অন্যদিকে পালিয়ে বাংলাদেশে আসার চেষ্টা করলেই গুলি চালাচ্ছে মিয়ানমার সেনারা। খবর আল-জাজিরা, ব্রিসবেন টাইমস, রয়টার্স ও এএফপি।
মিয়ানমার সরকার রোববার জানায়, শুক্রবার রোহিঙ্গা বিদ্রোহীরা রাখাইনে পুলিশের ৩০টি চৌকিতে একযোগে হামলা চালালে নতুন করে সহিংসতা শুরু হয়। এতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০৪ জনে দাঁড়িয়েছে। নিহতদের মধ্যে ১২ জন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য এবং বাকিরা রোহিঙ্গা। দেশটির সরকার ও স্থানীয় বাসিন্দাদের দেয়া তথ্যানুযায়ী, রাখাইনের পুরো উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল জুড়ে সামরিক বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে কয়েকশত রোহিঙ্গার লড়াই শনিবার পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। সবচেয়ে মারাত্মক লড়াইয়ের ঘটনাটি ঘটেছে ওই এলাকার সবচেয়ে বড় শহর মংডুর কাছে। সীমান্তে অবস্থানরত রয়টার্সের সাংবাদিক রোববার মিয়ানমারের দিক থেকে গুলির শব্দ শোনার কথা জানান। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সর্বশেষ হামলাটি এত ব্যাপক ছিল যে তা নিয়মিত বিদ্রোহীদের হামলা না হয়ে বরং আন্দোলন বা গণঅভ্যুত্থানের রূপ নিয়েছে।
মিয়ানমার সেনাবাহিনীর একটি সূত্র রয়টার্সকে জানান, বিদ্রোহী ও বেসামরিকদের মধ্যে পার্থক্য করতে গিয়ে সামরিক বাহিনী হিমশিম খাচ্ছে। রাখাইনের ওই সূত্রটি বলেছেন, “সব গ্রামবাসী বিদ্রোহী হয়ে গেছে, তারা যা করছে তা বিপ্লবের মতো হয়ে গেছে। মরবে কী বাঁচবে পরোয়া করছে না তারা। তাদের মধ্যে কে বিদ্রোহী কে নয় তা বলতে পারছি না আমরা।”
রাখাইনে আরো সহিংসতার আশঙ্কায় কয়েক হাজার রোহিঙ্গা, যাদের মধ্যে নারী ও শিশুই বেশি, নাফ নদী ও স্থল সীমান্ত পাড়ি দিয়ে প্রতিবেশী বাংলাদেশে পালিয়ে আসার চেষ্টা করছে। শুক্রবারে সহিংসতা শুরু হওয়ার পর থেকে প্রায় দুই হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়েছে। অপরদিকে সহিংসতা বৃদ্ধি পেতে থাকায় সেখান থেকে অন্তত চার হাজার অমুসলিমকে সরিয়ে নেওয়ার কথা জানিয়েছে মিয়ানমার সরকার।
ব্রিসবেন টাইমস-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডি-ফ্যাক্টো সরকারের সেনারা ছড়িয়ে পড়েছে রাজ্যজুড়ে। প্রতিবেদনে সেনা উপস্থিতির যে চিত্র ধরা পড়েছে, তাতে একে জলপাই রঙের অন্ধকারের শামিল বলে মনে হচ্ছে। বাড়ির পর বাড়িতে আগুন জ্বলছে। চলছে গোলাগুলি। নিহতদের শোকে বাকরুদ্ধ আত্মীয়স্বজন। চারদিকে কান্নার শব্দ। স্বজনের লাশ পেছনে ফেলে রুদ্ধশ্বাসে পালাচ্ছে মানুষ। তবে পালিয়েই রেহাই মিলছে না তাদের। ব্রিসবেন টাইমস-এর খবরে বলা হয়, সর্বশেষ ওই সহিংসতার পর জাই ডি পাইন নামের একটি গ্রামে সমবেত হয়েছেন আতঙ্কিত প্রায় ৭০০ রোহিঙ্গা। তাদের একজন বলেছেন, চারদিকে বাড়িতে আগুন। জীবন বাঁচাতে আমরা পালাচ্ছি। কাতারভিত্তিক আল-জাজিরা খবর দিয়েছে, পালিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের চেষ্টা করলেই গুলি করা হচ্ছে বেসামরিক রোহিঙ্গাদের। যারা গোলাগুলির শিকার হচ্ছেন, তাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। মিয়ানমারের ডি-ফ্যাক্টো সরকার এক বিবৃতিতে ২৪ আগস্ট আরাকান রাজ্যের ‹বিদ্রোহী রোহিঙ্গা›রা ২৪টি পুলিশ চেকপোস্টে সমন্বিত হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করে। দাবি অনুযায়ী রাতভর সংঘর্ষে রোহিঙ্গা-পুলিশ-সেনা সদস্য মিলে অন্তত ৯২ জন নিহত হওয়ার কথা নিশ্চিত করে সেনাসূত্র। আল-জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, আরাকান রাজ্যে চলমান সহিংসতা এড়াতে পালানোর চেষ্টা করা বেসামরিক রোহিঙ্গাদের উপর গুলি ছুঁড়ছে সেনারা। বাংলাদেশে পালিয়ে আসার চেষ্টা করা এসব রোহিঙ্গাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের আলাদা কোনও জাতিগোষ্ঠীই মনে করে না। বিশ্বের সবচেয়ে নিপীড়িত ওই জনগোষ্ঠীকে তারা বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে প্রমাণের চেষ্টা করে দায়িত্ব অস্বীকার করতে চায়। তবে রোহিঙ্গারা নিজেদের মিয়ানমারের নাগরিক বলেই জানে। নাগরিকত্বকে তারা অধিকার হিসেবেই দেখে। এ নাগরিকত্ব নিশ্চিত করতে গিয়েও তারা অজ্ঞাত হামলার শিকার হচ্ছে বলে জাতিসংঘের সা¤প্রতিক এক পর্যবেক্ষণে উঠে আসে। বৃহস্পতিবারের সংঘর্ষের পর দেওয়া বিবৃতিতে রোহিঙ্গাদের বাঙালি উল্লেখ করা হয়। আর ব্রিসবেন টাইমস-এর শনিবারের এক প্রতিবেদন বলেছে, বিদ্রোহী রোহিঙ্গা ও নিরাপত্তা রক্ষাকারীদের মধ্যে লড়াই তীব্র হওয়ার প্রেক্ষিতে আবার নতুন করে শরণার্থীদের ঢল নামছে বাংলাদেশের দিকে। বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের শরণার্থী শিবিরে অবস্থান করেন মোহাম্মদ শফি। তিনি জানান, তার এক চাচাত ভাই অবস্থান করছেন মিয়ানমারে। তিনি ব্রিসবেন টাইমসকে টেলিফোনে বলেছেন, যেদিকে চোখ রাখা যায় সেদিকেই সেনাবাহিনীর উপস্থিতি। শনিবার বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদক বাংলাদেশের ঘুমধুম সীমান্তে ১২টিরও বেশি মর্টার শেল ও মেশিনগানের অসংখ্য গোলাগুলির খবর নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, সীমান্তবর্তী একটি পাহাড়ি এলাকা থেকে রোহিঙ্গাদের উপর এই গুলি ছুঁড়েছে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনী। তবে এতে এখনও কোনও হতাহতের খবর জানা যায়নি।
শামসুল হক শারেক, কক্সবাজার ও মুহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান, টেকনাফ থেকে জানান, মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নির্বিচারে হত্যা-ধর্ষণ ও ঘর-বাড়িতে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারাসহ বর্বর নির্যাতনে রোহিঙ্গারা আজ বিপন্ন। পাড়া মহল্লা জ্বালিয়ে দিয়ে ‘রোহিঙ্গারা’ হয় পুড়ে মরো, না হয় আরাকান ছেড়ে পালাও-সেনাদের এই মানসিকতায় এখন হাজার হাজার রোহিঙ্গা সীমান্ত পাড়ি দিতে নাফ নদীর পাড়ে। কিন্তু সংগত কারণে বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের এই বোঝা নিতে পারেনা। বিজিবি এসব রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে দিতে পারছে না। রাতের আধাঁরে কিছু রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করলেও তাদেরকে বিজিবি পুশব্যাক করছে মিয়ানমারে। তবে উখিয়া ও টেকনাফ সীমান্তে দিয়ে শনিবার রাত নয়টায় ও রোববার ভোর সাড়ে পাঁচটায় ওই দুই উপজেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে নারী-শিশুসহ ৯১ জন রোহিঙ্গাকে আটক করে। পরে তাদেরকে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়।
সরেজমিনে নাইক্ষ্যংছড়ির জলপাইতলী, উখিয়ার রহমতেরবিল ও ধামনখালী, টেকনাফ সীমান্তের হোয়াইক্যং উলুবনিয়া, উনছিপ্রাং, বরইতলী সীমান্তে গিয়ে দেখা যায়, বিজিবি’র কড়া নজরধারী সত্বেও নৌকা নিয়ে নারী, শিশুরা অনুপ্রবেশ করছে বাংলাদেশে। ছোট ছোট নৌকায় করে রাখাইন রাজ্য থেকে পালিয়ে আসছে রোহিঙ্গারা। তবে গত বৃহস্পতিবার আরকানে সহিংস ঘটনার পর থেকে যে হারে নাফ নদীর সীমান্তে এসে অনুপ্রবেশের জন্য শত শত রোহিঙ্গা নারী, পুরুষ জড়ো হয়েছিল সেই উপস্থিতি রাতের মধ্যেই শেষ হয়ে গেছে। রাখাইনে গোলাগুলির পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় সীমান্তে জড়ো হওয়ার রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ফেরত গেছে বলে জানিয়েছেন বিজিবি।
তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সীমান্তে বসবাসকারী অনেকে জানিয়েছেন, উখিয়ার রহমতের বিল, বালুখালী কাটা পাহাড়, ধামনখালী, আন্জুমানপাড়া এবং টেকনাফের উলুবনিয়া, বরইতলী, নাইট্যংপাড়া সহ বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে প্রায় দুই হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করেছে। এসব রোহিঙ্গা উখিয়ার বালুখালী, কুতুপালং, লেদাসহ বিভিন্ন স্থানে আশ্রয় নিচ্ছে। পালিয়ে আসা মিয়ানমারের ঢেঁকিবনিয়া ফকিরাপাড়া খাইরুল বশর, আমান উল্লাহ, জাবেদসহ অসংখ্য রোহিঙ্গা জানায়, গত শনিবার দুপুর ৩টার দিকে একটি সামরিক হেলিকপ্টার ঢেঁকিবনিয়া সেনা ও বিজিপি ক্যাম্পে আসে। বিকাল ৪টার দিকে উক্ত হেলিকপ্টারটি চলে যাওয়ার পর পরই সেনা, বিজিপি ও স্থানীয় রাখাইনরা যৌথভাবে সীমান্ত সংলগ্ন ঢেঁকিবনিয়া, চাককাটা, ঢেঁকিপাড়া, ফকিরাপাড়া, চাকমা কাটা সহ বেশ কয়েকটি রোহিঙ্গা গ্রামে অগ্নিসংযোগ ও হামলা শুরু করে। এ সময় নির্বিচারে গুলিবষর্ণ, ঘরবাড়ি ভাংচুর ও সামনে যাকে পেয়েছে তাকে বেদম মারধর করায় সেসব এলাকা থেকে তারা জীবন বাঁচাতে সীমান্ত পেরিয়ে এপাড়ে আশ্রয় নিয়েছে।
এদিকে, এই বর্বরতম নির্যাতনের কড়া প্রতিবাদ করেছে বাংলাদেশ। মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতকে ডেকে বাংলাদেশ সীমান্তের আরাকানে উত্তেজনা ও রোহিঙ্গা মুসলমানদের উপর নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞের নিন্দা জানানো হয়েছে। মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিতে অপারতগার জন্য দুঃখ প্রকাশ করা হয়েছে। পাশাপাশি আরাকানের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর উপর নির্বিচারে এই দমন পীড়ন বন্ধ করারও দাবী জানানো হয়েছে।
এছাড়াও আর্ন্তজাতিক মহল থেকে রোহিঙ্গাদের উপর নির্যাতন বন্ধের আহবান জানানো হয়েছে ইতোমধ্যেই। কিন্তু মিয়ানমার সেনারা কোন কিছুই মানছে না।
পাশ্ববর্তী দেশ মিয়ানমারের আরাকানে উত্তেজনার কারণে বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকায় স্বভাবিকভাবে এর ঢেউ লাগতে পারে। আরাকানে রোহিঙ্গা মুসলিম হত্যার কারণে বাংলাদেশের মানুষ ক্ষুব্ধ ও দুঃখিত। স্থানীয়ভাবেও বিভিন্ন মহল থেকে দাবী উঠেছে এই নিষ্ঠুর নির্যাতন বন্ধের। এই উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতেই গতকাল সীমান্ত এলাকা সফর করেছেন, বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবুল হোসেন ।
বিজিবির মহাপরিচালক এর সীমান্ত এলাকা সফর
মিয়ানমারের আরাকানে (রাখাইনে) সংঘাত ঘিরে কেউ সীমান্তের জিরো লাইন ক্রস করলে সমুচিত জবাব দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন বিজিবি মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল আবুল হোসেন। মিয়ানমার বাহিনী এবং সশস্ত্র রোহিঙ্গাদের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি এ হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। সীমান্ত এলাকা পরির্দশন শেষে রোববার বিকালে বান্দরবান বিজিবির ৩৪ ব্যাটালিয়নের ঘুমধুম বিওপিতে সাংবাদিকদের ব্রিফিং কালে বিজিবি ডিজি একথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, ‘কোনো রকম লোক আমাদের এখানে আসতে পারবে না। আমরা ইনশা’আল্লাহ সমুচিত জবাব দেওয়ার জন্য প্রস্তুত।’ সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আবুল হোসেন বলেন, ‘আপনারা নিশ্চিত হতে পারেন আমাদের এখানে গোলাগুলি তথা আমাদের জিরো লাইন ক্রস করবে না কেউ। যদি করে থাকে আমরা সমুচিত জবাব দেব।’
সীমান্তে বিজিবির পদক্ষেপ নিয়ে তিনি বলেন, সীমান্তে যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে বিজিবি প্রস্তুত। বিজিবি আরও ১৫ হাজার সদস্য বাড়াবে সীমান্ত এলাকায়। এর আগে বিজিবি ডিজি ঘুমধুম সীমান্তের জিরো লাইন পরিদর্শন করেন। মিয়ানমারের রাখাইনের সংঘাত থেকে বাঁচতে সেখানে বেশ কিছু সংখ্যক রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।