রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
সাভারে তুচ্ছ ঘটনাকে কেদ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত এক কলেজ ছাত্র হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। নিহত কামরুল হাসান (১৮) আশুলিয়ার দক্ষিণ বাইপাইল এলাকার হারুন-উর রশিদের ছেলে। সে উত্তরা মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজের ১ম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিল।
গত সোমবার দিবাগত রাতে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবির পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিও) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান হাসান। গতকাল সকালে পুলিশ ময়না তদন্তের জন্য লাশটি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছেন। নিহত হাসানের বন্ধুরা জানায়, সোমবার বিকালের হাসনসহ ৫ বন্ধু মিলে সাভার বিপিএটিসি স্কুল এন্ড কলেজ এলাকায় বেড়াতে যান। এ সময় ঘটনাস্থলে হাসানের পূর্ব পরিচিত এক যুবকের সাথে দেখা হলে সে হাসানের সাথে তর্কে জড়িয়ে পড়ে। তর্কের এক পর্যায়ে হাসান ও ওই যুবক সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়লে অজ্ঞাত পরিচয়ের ওই যুবকের সাথে থাকা আরও কয়েক যুবক এসে মারামারিতে লিপ্ত হয়। এতে হাসান গুরুত্বর আহত হলে দ্রæত তাকে উদ্ধার করে সাভার এনাম মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাতে হাসান মারা যায়। তবে নিহতের চাচা সোলায়মান দাবি করেন, হাসানের এক বন্ধু মোবাইল ফোনে বিপিএটিসির সামনে ডেকে নেয়। তখন দুর্বৃওরা তাকে নির্মম ভাবে কুপিয়ে হত্যা করে। পরে হাসানের বাবাকে ফোন করে বলে, তার ছেলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে। নিহত ওই কলেজ ছাত্রের মাথা ও সারা শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহৃ রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
সাভার মডেল থানার ওসি মহসিনুল কাদির জানান, খবর পেয়ে সাভার মডেল থানা পুলিশ হাসপাতালে ছুটে যায়। এ ঘটনার নিহত হাসানের বন্ধুদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। এছাড়া কারা জড়িত এবং কি বিষয় নিয়ে তাদের হাসানের সাথে বিরোধ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। এ ঘটনায় নিহতের বাবা বাদী হয়ে সাভার মডেল থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।