পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশেষ সংবাদদাতা : আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে দূরপাল্লার যাত্রীবাহী বাসের অগ্রিম টিকিট ১৮ আগস্ট রথকে বিক্রি শুরু হবে। বাংলাদেশ বাস ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন সূত্রে জানা গেছে, ওই দিন সকাল ৬টা থেকে কাউন্টারগুলো থেকে বাস কোম্পানীগুলো টিকিট বিক্রি শুরু করবে। আগামী ২ সেপ্টেম্বর ঈদুল আযহা অনুষ্ঠিত হতে পারে সে হিসাবেই টিকিট বিক্রি শুরু হচ্ছে বলে জানান এসোসিয়েশনের নেতা ফারুক তালুকদার। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের হিসাব অনুযায়ী সবচেয়ে বেশি যাত্রী চাপ থাকবে ৩০ ও ৩১ আগস্ট। এ দুই দিনে সবচেয়ে বেশি মানুষ ঢাকা ছাড়বেন। সরকারি কেলেন্ডারের হিসাব অনুযায়ী ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস হচ্ছে ৩১ আগস্ট বৃহস্পতিবার। ধারণা করা হচ্ছে, অনেকেই এই দিন (বৃহস্পতিবার) ছুটি নিয়ে এক দিন আগেই, অর্থাৎ ৩০ আগস্ট ঢাকা ছেড়ে চলে যাবেন। অনেকে ৩১ আগস্ট অফিস করেই ঢাকা ছাড়বেন। তাই এই দুই দিন সবচেয়ে বেশি চাপ থাকবে। এবারের ঈদে বাসের টিকিটের চাহিদা ঈদুল ফিতরের তুলনায় কম থাকবে বলে ধারণা করছেন একাধিক বাস মালিক। মালিকদের ধারণা, বিভিন্ন স্থানে মহাসড়কের বেহাল দশার কারণে দুরপাল্লার বাস সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছতে পারবে না। ঈদের অনেক আগে থেকেই এ অবস্থা চলছে। যে বাস ১২ ঘণ্টায় ঢাকা আসার কথা, সেই বাস ৩০ ঘণ্টায়ও ঢাকা আসতে পারছে না। তাই এবার বাস মালিকরাও বাসের সংখ্যা কমিয়ে দিয়েছে। এ জন্য এবার ট্রেনের টিকিটে বেশি চাপ থাকবে বলে মনে করছেন তারা। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঈদে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বাসের চাহিদা থাকে বেশি। যানজটের কারণে দীর্ঘ সময় রাস্তায় থাকতে হয়, সে জন্য শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বাসের চাহিদা বেশি থাকে। এ সুযোগে বাসের মালিকরাও শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বাসের টিকিটের দাম দ্বিগুণ করে দেন বলে আভিযোগ রয়েছে। গত ঈদুল ফিতরে ঢাকা থেকে লালমনিরহাটগামী এসআর ট্রাভেলসের এসি বাসের টিকিটের দাম রাখা হয় ১ হাজার ৬০০ টাকা। অথচ অন্য সময় একই টিকিট ৭০০ টাকায় বিক্রি হয়। এ ছাড়া অগ্রিম টিকিট একদিনেই শেষ হয়ে যাওয়ায় অনেক যাত্রীই টিকিট পান না। তারা পরে কালোবাজারিদের কাছে থেকে অতিরিক্ত টাকা দিয়ে টিকিট কিনতে বাধ্য হন। প্রতি বছরই এ নিয়ে অভিযোগ উঠলেও সরকার সেদিকে নজর দেয় না বলে অভিযোগ ভুক্তভোগিদের। বিআরটিএ প্রতিবারই মোবাইল কোর্ট পরিচালনার কথা বললেও বাস্তবে এর কোনো প্রতিফলন দেখা যায় না বলে অভিযোগ অনেকেরই। ##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।