পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ফরিদপুর জেলা সংবাদদাতা : ফরিদপুরের মধুখালীতে এ বছর মধুখালীর বিভিন্ন হাটে রোপা আমনের চারা সংগ্রহ করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষীরা। উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় গত মৌসুমের তুলনায় চলতি বছর রোপা আমন রোপনের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভবনার আশা করছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
উপজেলার সবচেয়ে বড় দুটি হাট মধুখালী সদর ও কামারখালী হাটে চারা সংগ্রহ করতে ভীর পড়ে গেছে কৃষদের। প্রতি শত এক বোঝার চারা ক্রয় করছেন কৃষকরা ৫‘শ টাকা থেকে ৬‘শ টাকায়। দুটি হাটে চারার আমদানীও ব্যাপক দেখা যায়। চারার দামও একটু বেশী হলেও চারা রোপন করতে কৃষকরা এখন ব্যস্ত সময় কাটাছেন । সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত শত শত কৃষক দুটি হাটে চারা সংগ্রহ করতে প্রায় প্রতিযোগীতায় লেগেছেন। ক‘দিনের অতি বৃষ্টিতে চাষীরা মরিচসহ অন্যান্য ফসলের ক্ষতি হওয়ায় তারা মরিচ এবং পাট কেটে দ্রæত রোপা আমন রোপনের প্রস্তুতি নিয়েছে। মধুখালী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা খালেদা পারভীন জানান, রোপা আমন সাধারণত জুলাই থেকে আগষ্ট শেষ পর্যন্ত আবাদ করা হয়ে থাকে।
কিন্ত এবার চাষীরা আগাম ভাসমানচারাসহ বিভিন্ন উপায়ে আগষ্টের প্রথম সপ্তাহ গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ৩হাজার ৭‘শ হেক্টর জমিতে ইতিমধ্যে রোপা আমনের চারা রোপন করে ফেলেছে কৃষকরা সারা আগষ্ট মাস পর্যন্ত রোপা আমনের চারা রোপন করা যাবে। চলতি বছর উপজেলায় একটি পৌরসভা ও এগারটি ইউনিয়নে রোপা আমনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭হাজার ৫‘শ হেক্টর জমিতে। কিন্ত এবছর টানা হালকা ও ভারী বর্ষণে কিছু জমির ফসল ক্ষতি হওয়ার তারা আগাম রোপা আমন চাষ করছেন। ফলে এবছর রোপা আমনে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যেতে পারে। গত ২০১৬-১৭ মৌসুমে উপজেলায় মোট রোপা আমনের টার্গেট ছিল ৭হাজার ৬৩১ হেক্টর। অর্জিত হয়েছিল ৭হাজার ৪৩৫ হেক্টর।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।