পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বিদেশে নতুনভাবে আরো সাতটি বাংলাদেশী মিশন স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। একই সঙ্গে ইতোমধ্যে বিদেশে স্থাপিত ১৭টি বাংলাদেশ মিশন ভূতাপেক্ষভাবে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। নজরুল ইনস্টিটিউট আইন- ২০১৭ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। গতকাল সোমবার সচিবালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, নতুন মিশনগুলো হবে আফগানিস্তানের কাবুল, সুদানের খার্তুম, সিয়েরালিওনের ফ্রি টাউন, রোমানিয়ার বুখারেস্ট, ভারতের চেন্নাই, অস্ট্রেলিয়ার সিডনি ও কানাডার টরেন্টোতে। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে চালু হওয়া ১৭টি মিশন হল- এথেন্স, মিলান, মুম্বাই, ইস্তাম্বুল, লিসবন, কুনমিং, বৈরুত, মেক্সিকো সিটি, ব্রাসিলিয়া, পোর্ট লুইস, কোপেনহেগেন, ওয়ারশ, ভিয়েনা, আদ্দিস আবাবা, আবুজা, আলজিয়ার্স ও গৌহাটি।’
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ২০১৪ সাল থেকে এগুলো কাজ করছে। এগুলো বিভিন্ন কনসাল অফিস। রুলস অব বিজনেস অনুযায়ী নিয়ম হল, এই অফিসগুলো খোলার আগে মন্ত্রিসভার অনুমোদন নিতে হয়। কিন্তু এই কূটনৈতিক অফিসগুলো স্থাপনের অনুমোদন নেওয়া হয়নি ভুলে। এজন্য এই ১৭টির ভূতাপেক্ষ অনুমোদন নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, এরমধ্যে (ইতোমধ্যে চালু ও নতুনগুলো) কয়েকটি মিশন আগে থাকলেও পরে তা বন্ধ হয়ে যায়। এখন আবার চালু করা হল। ব্রাসিলিয়া, ওয়ারশ, বুখারেস্ট, সিডনিতে বাংলাদেশি মিশন আগে ছিল।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, নজরুল ইনস্টিটিউট পরিচালনার জন্য সদস্য ৭ সদস্যের পরিবর্তে ৯ সদস্যের বোর্ড গঠনের কথা বলা হয়েছে। তিনি বলেন, এতোদিন নজরুল ইনস্টিটিউট ১৯৮৪ সালের অধ্যাদেশ অর্থাৎ মার্শাল ল আমলের আইন দিয়েই চলে আসছে। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী আইনটি পুনর্বিন্যাস করে আনা হয়েছে। আগের আইনের সঙ্গে তেমন কোনো বড় পার্থক্য নেই। ছোট ছোট কয়েকটি বিষয় সংযোজন করা হয়েছে।
নজরুল ইনস্টিটিউট আইনে বাছাই কমিটির সুপারিশ ও বোর্ডের অনুমোদন সাপেক্ষে প্রতিবছর ব্যক্তি অথবা প্রতিষ্ঠানকে নজরুল পুরস্কার প্রদানের বিধান রাখা হয়েছে। এই আইনের আওতায় নজরুল সংগীত, সাহিত্য ও অন্যান্য ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ এ পুরস্কার প্রদান করা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।