বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
অর্থনৈতিক রিপোর্টার : অর্থবছরের প্রথম মাসে ১১১ কোটি ৫৫ লাখ ডলার রেমিটেন্স এসেছে, যা গত বছরের একই মাসের চেয়ে ১১ শতাংশ বেশি। গত কয়েক মাস ধরে খরা চলার মধ্যে রেমিটেন্সের এই ঊর্ধ্বগতি বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য সুখবর। রেমিটেন্স বাড়াতে মাশুল না নেওয়াসহ নানা ঘোষণাও দিয়েছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ তথ্যে দেখা যায়, ২০১৭-১৮ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে বিভিন্ন দেশে অবস্থানকারী প্রবাসীরা ১১১ কোটি ৫৫ লাখ ৭০ হাজার (১.১১ বিলিয়ন) ডলার পাঠিয়েছেন। এরমধ্যে সরকারি ছয় বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ২৭ কোটি ৬৬ লাখ ডলার। দুটি বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৯৮ লাখ ডলার। এছাড়া ৩৯টি বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিটেন্স এসেছে ৮১ কোটি ৪৮ লাখ ডলার। আর নয়টি বিদেশি ব্যাংকের মাধামে এসেছে ১ কোটি ৪২ লাখ ডলার।
কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে অর্থবছরের দ্বিতীয় মাস অগাস্টেও রেমিটেন্স বাড়বে বলে আশা করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র শুভঙ্কর সাহা। বাংলাদেশের জিডিপিতে ১২ শতাংশ অবদান রাখে প্রবাসীদের পাঠানো অর্থ। গত ২০১৬-১৭ অর্থবছরে এক হাজার ২৭৭ কোটি (১২.৭৬ বিলিয়ন) ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা, যা ছিল ছয় অর্থবছরের মধ্যে সর্বনিম্ন।
রেমিটেন্স কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ হিসেবে বিদেশ থেকে অবৈধ পথে টাকা পাঠানোকে দায়ী করছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি। বাংলাদেশের রেমিটেন্সের অর্ধেকের বেশি আসে মধ্যপ্রাচ্যের ছয়টি দেশ সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, ওমান, কুয়েত ও বাহরাইন থেকে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।