বিএনপি নেতা সাজুর তত্ত্বাবধানে বিজয় দিবস র্যালিতে বিপুল নেতাকর্মীর অংশগ্রহন
ঢাকা-১৪ আসনের বিএনপি মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ও দারুসসালাম থানা বিএনপির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এস
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট ও জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় দুদকের চার সাক্ষীকে পুনরায় জেরা করতে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার আবেদন মঞ্জুর করেছে হাইকোর্ট।
এর আগে বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া পাঁচ সাক্ষীকে জেরার জন্য আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে রবিবার চার সাক্ষীকে জেরার অনুমতি দিয়েছেন হাইকোর্টের বিচারপতি মোহাম্মদ শওকত হোসেন ও নজরুল ইসলাম তালুকদারের বেঞ্চ।
খালেদা জিয়ার পক্ষে মামলার শুনানিতে ছিলেন এ জে মোহাম্মদ আলী ও জাকির হোসেন ভূঁইয়া।
শুনানি শেষে জাকির হোসেন ভূঁইয়া জানান, গত ৫ জুলাই বিচারপতি মোহাম্মদ শওকত হোসেন ও মো. নজরুল ইসলাম তালুকদারের আদালতে পাঁচজন সাক্ষীকে জেরার আবেদন করা হয়।
তারা হলেন মামলার ৬ নম্বর সাক্ষী মুকবুল হোসেন অপু, ১২ নম্বর সাক্ষী মো. আমিরুল ইসলাম, ১৩ নম্বর সাক্ষী অমল কান্তি চক্রবর্তী, ১৫ নম্বর সাক্ষী মো. মামুনুজ্জামান ও ১৭ নম্বর সাক্ষী চৌধুরী এম এন আলম।
এর মধ্যে আদালত আমিরুল ইসলাম ছাড়া বাকি সবাইকে জেরার অনুমতি দিয়েছেন বলে জানান খালেদা জিয়ার আইনজীবী।
গত ৮ জুন জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা হারুনুর রশিদ এবং আরো পাঁচজনকে জেরা করার জন্য পুরান ঢাকার বকশীবাজারে স্থাপিত ৫ নম্বর বিশেষ জজ আদালতে আবেদন করেন খালেদা জিয়া। আদালতের বিচারক আখতারুজ্জামান তখন শুধু হারুনুর রশিদকে জেরা করার তাৎক্ষণিক আদেশ দেন। আর বাকিদের জেরা করার আবেদন খারিজ করে দেন।
এর বিরুদ্ধে আজ খালেদা জিয়া হাইকোর্টে রিভিশনের আবেদন করেন বলে জানান আইনজীবী জাকির হোসেন ভূঁইয়া।
২০১০ সালের ৮ আগস্ট জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে অর্থ লেনদেনের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়াসহ চারজনের নামে তেজগাঁও থানায় দুর্নীতির অভিযোগে এ মামলা করেছিলেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক হারুনুর রশিদ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।