পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : যানজট নিরসনে মোটরযানের সংখ্যা নির্ধারণ ও নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা দিতে উত্থাপিত বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিল-২০১৭ পাস করেছে জাতীয় সংসদ।
গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় সংসদের অধিবেশনে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বিলটি উত্থাপন করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়। এদিকে নীতিমালা না মেনে বিমান চলাচলে দন্ডের বিধান রেখে বেসামরিক বিমান চলাচল বিল-২০১৭ নামে আরও একটি বিল গতকাল পাস হয়েছে। বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বিলটি উত্থাপন করেন।
পাস হওয়া বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিলে কর্তৃপক্ষকে কোম্পানি গঠনের ক্ষমতা দিয়ে বলা হয়েছে, কর্তৃপক্ষ সরকারের অনুমোদন নিয়ে কোম্পানি আইন, ১৯৯৪-এর অধীন এক বা একাধিক কোম্পানি গঠন করতে পারবে। বিলে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীকে সভাপতি করে বিআরটিএর একটি উপদেষ্টা পরিষদ এবং বিআরটিএর চেয়ারম্যানের সভাপতিত্বে একটি পরিচালনা পরিষদ গঠনের বিধান রাখা হয়েছে। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হবেন ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, বাণিজ্যসচিব, গৃহায়ণ ও গণপূর্তসচিব, রেলসচিব, নৌপরিবহন সচিব ও সংশ্লিষ্ট দপ্তরের প্রতিনিধিরা। তবে সরকার চাইলে এতে যেকোনো ব্যক্তিকে সদস্য হিসেবে কো-অপ্ট করতে পারবে।
নীতিমালা না মেনে বিমান চালালেই দন্ড
এদিকে পাস হওয়া বেসামরিক বিমান চলাচল বিলে অবৈধভাবে বাংলাদেশের আকাশসীমায় অনুপ্রবেশের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৭ বছর ও সর্বনিম্ন ৩ বছর সগুম কারাদন্ড এবং ন্যূনতম ৫০ লাখ টাকা অর্থদন্ডের বিধান রাখা হয়েছে। এছাড়া নীতিমালা না মেনে বিমান চলাচলে কমপক্ষে ৫ বছর কারাদন্ড ও এক কোটি টাকা অর্থদন্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
বিলে ফ্লাইটে নিরাপত্তা কর্মকর্তা নিয়োগের বিধান, বিমান দুর্ঘটনার শিকার ব্যক্তি ও তাদের পরিবারকে সহায়তা, বেসামরিক বিমান হিসেবে রাষ্ট্রীয় বিমানের ব্যবহার, বেসামরিক বিমান চলাচল ও প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির জন্য বেআইনি আচরণের বিরুদ্ধে নিরাপত্তার বিধান রাখা হয়েছে। এছাড়া বেসামরিক বিমান চলাচল সংক্রান্ত বিল, বিধি, প্রবিধানের কোনো শর্ত প্রতিপালনে ব্যর্থ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে দন্ড প্রদানের বিধান সংযোজন করা হয়েছে। সেখানে নীতিমালা লংঘনকারীদের পাশাপাশি এ অপরাধে সহায়তাকারীদের জন্যও শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।