রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
ইনামুল হক মাজেদী, গঙ্গাচড়া (রংপুর) থেকে ; রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ-২ এর গঙ্গাচড়াস্থ জোনাল অফিসের আওতায় গ্রাহকদের ঘাড়ে ভুতুড়ে বিল চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। মিটার রিডিং এর সাথে বিদ্যুৎ বিলের কোন মিল নেই। এ অবস্থায় গ্রাহকদের মাঝে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে।
ভূক্তভোগিরা জানান, গত জুন মাসের বিলের সাথে বাড়তি বিল দেওয়া হয়েছে গ্রাহকদের। মিটার রিডাররা বাড়িতে বসে মনগড়া মিটার রিডিং দিয়ে বিল তৈরি করেছে। গত বছর জুন-জুলাই মাসেও একই কায়দায় গ্রাকদের সাথে প্রতারণা করেছে সমিতি। আর এই বাড়তি বিলে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। অনেক গ্রাহক উপ মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) বরাবরে বাড়তি বিল কমানোর জন্য আবেদনও করেছেন। গ্রাহকরা অভিযোগ করেন, এ ব্যাপারে অফিসের লোকজনের সাথে কথা বলতে গেলে তারা বলেন, আগে বিল দিয়ে আসেন, পরে কথা হবে। অর্থাৎ গ্রাহকদের বাড়তি বিল দিতেই হবে।
গঙ্গাচড়া জোনাল অফিসে বিল দিতে আসা গ্রাহকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, প্রায় প্রতি গ্রাহককেই বাড়তি তার মিটার রিডিং ছিল ১ হাজার ৫১৩ ইউনিট। অথচ গত ১০ জুন পর্যন্ত দেখানো হয়েছে ১ হাজার ৫৫০ ইউনিট। ধামুর বোল্লারপাড় এলাকার গ্রাহক ইউসুফ (হিসাব নম্বর ২৬৪২) জানান, মে তার বিল ছিল ১১৫ টাকা। অথচ একই বিদ্যুৎ ব্যবহার করে জুন মাসে বিল এসেছে ২৭৬ টাকা। এ সময় বিল দিতে আসা অনেকে অভিযোগ করেন, জুন মাসে বিদ্যুৎ বিল বেশি করে লিখেছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। গঙ্গাচড়া জোনাল অফিসের ডিজিএম অখিল কুমার সাহার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে দায় এরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন, কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি। এ ব্যাপারে রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর মহাব্যবস্থাপক (জিএম) সোহরাব হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, একটু ভুলভ্রান্তি হতেই পারে। তবে জুন মাসে লোডশেডিং বেশি হলেও বিদ্যুৎ খরচ বেশি হয়েছে বলে জানান তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।