Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জুমাতুল বিদা’র জামাতে মুসলিম উম্মাহর সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনায় মোনাজাত

মসজিদে মসজিদে মুসুল্লিদের ব্যাপক সমাগম

| প্রকাশের সময় : ২৪ জুন, ২০১৭, ১২:০০ এএম


স্টাফ রিপোর্টার : অনুতাপের অশ্রুতে বুক ভাসিয়ে মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রর্থনা করে গতকাল লাখ লাখ মুসুল্লি মাহে রমজানের শেষ জুমা তথা জুমাতুল বিদা’র নামাজ আদায় করছেন। নাজাত এবং আল্লার রহমত কামনার পাশাপাশি নামাজ শেষে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে দোয়া-মোনাজাত করা হয়েছে।
তৃতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ বাংলাদেশের মুসলমানরা শক্ত হাতে ধারণ করে আছে প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর ভালোবাসার পতাকাকে। ইসলামকে মনে-প্রাণে ভালোবাসার কারণে এদেশে গড়ে উঠেছে লাখ লাখ মসজিদ মাদ্রাসা খানকাহ ও ইসলামী কেন্দ্র । এসব প্রতিষ্ঠানে এবাদত বন্দেগী করে থাকেন এদেশের কোটি কোটি মুসলমান। এ পবিত্র মাহে রমজানে আল্লাহ ও রাসুল সা. কে রাজি খুশি করার সুবর্ণ সুযোগ কাজে লাগাতে রমজান মাসে মুসলমানরা অধিক পরিমানে এবাদত বন্দেগী করে থাকেন। গতকাল রমজানের শেষ জুমাবার রাজধানীসহ সারা দেশের লাখ লাখ মসজিদে ছিলো নামাজিদের বিশেষকরে তরুণ নামাজীদের ব্যাপক উপস্থিতি।
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে রাজধানীর মানুষ গ্রামে চলে যাওয়ার পরও বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ ও মহাখালীস্থ মসজিদে গাউসুল আযমসহ রাজধানীর বিভিন্ন মহল্লার মসজিদ গুলোতে ছিলো মুসল্লিদের উপচে পড়া ভীড়। মসজিদে গাউসুল আযমসহ রাজধানীর অনেক মসজিদে ঠাই না হওয়ায় মসজিদের চত্তর এবং পাশের রাস্তায় বহু মুসল্লি নামাজ আদায় করেছেন। রাজধানীর অনেক মানুষ গ্রামের বাড়িতে চলে যাওয়ায় গতকাল জুমার নামাযে গ্রামের মসজিদ গুলোতে অন্যান্য জুমাবারের চেয়ে মুসল্লিদের সমাগম ছিল বেশি।
মাহে রমজানের বিশেষ ইবাদাতের মাধ্যমে দিদারে এলাহী লাভ করে  জান্নাত পাওয়ার বিশেষ সুযোগের কারণে রমজানের জুমাবারে বিশেষকরে শেষ জুমাবারের গুরুত্ব ও ফযীলত অধিক। মুসলিম বিশ্ব ও বাংলাদেশের রোজাদার মুসলমানগণ রমজানের জুমাবারকে অধিক গুরুত্ব দিয়ে এবাদত বন্দেগী করে থাকেন।  রমজানের এই গুরুত্বের কারণে প্রথম জুমাবারের মতো শেষ জুমার নামাযেও মুসল্লিদের ঠাই দিতে পারেনি রাজধানীর মসজিদসমূহ। গতকাল বায়তুল মোকাররম ও মহাখালীস্থ মসজিদে গ্ওাসুল আযমের চিত্র ছিলো অনেকটা ভিন্ন। জুমার নামাযে আগত রোযাদার মুসল্লীদের ঠাই হয়নি জাতীয় মসজিদের অভ্যন্তরে। মহাখালিস্থ মসজিদে গাউসুল আযমের বিশাল আয়তনও  যেন ক্ষুদ্র হয়ে গিয়েছিলো মুসল্লিদের সমাগমে। মহিলাদের পৃথক মসজিদ সহ সমগ্র মসজিদে শীতাতপ নিয়ন্ত্রন ব্যবস্থা মসজিদের ভেতরে ঠাঁসা পৃথকভাবে পুরুষ ও মহিলা মুসল্লিগণের জন্য অনেকটা স্বস্তিদায়ক।
জুমার আযানের পূর্বেই বহু মুসল্লি মসজিদে এসে অবস্থান নেয়। নামাযের পূর্ব মূহূর্তে মসজিদের ভিতরে মুসল্লিদের ঠাই হয়নি রাজধানীর প্রায় প্রতিটি মসজিদে । গতকালের জুমার নামাযে অধিক সংখ্যক মুসল্লির সমাগম ছিলো অন্যান্য জেলা উপজেলা পর্যায়ের মসজিদ সমূহেও। অধিকাংশ মসজিদে জুমার জামাতে অংশ নিতে মুসল্লিগণের জন্য অতিরিক্ত জায়নামাযের ব্যবস্থা করা হয়েছিলো।
জুমার জামাত শেষে  মুনাজাতে অংশ নিয়ে রোযাদার মুসলমানগণ নিজেদের গুনাহ মাফের জন্য মহান আল্লাহর দরবারে নিজদেরকে সঁপে দিয়ে চোখের পানি ফেলেছেন। এসময় তারা গুনাহর জন্য ক্ষমা চেয়ে কান্নাকাটি করেন। অশ্রুসিক্ত নয়নে মুসল্লিদের আমিন আমিন ধ্বনীতে এক হৃদয়গ্রাহী দৃশ্যের অবতারণা হয়। মুনাজাতে ইসলাম, দেশ ও জণগণের কল্যাণ কামনা করা হয়।
যাকাত ও সদকাতুল ফিতর আদায়ের আহ্বান :
জুমাতুল বিদার নামাজের পূর্বে আলোচনায় বায়তুল মোকাররমের ইমাম সিয়াম সাধনার পাশাপাশি বিত্তবানদের ইসলামী শরীয়ত মতে যাকাত আদায়ের আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, যাকাত ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম। যার উপর যাকাত ফরজ তিনি যেন যথাযথভাবে যাকাত আদায় করেন। যাকাত আদায়ের মাধ্যমে একদিকে ইসলামের ফরজ মানা হবে, অন্যদিকে দারিদ্র বিমোচনে যাকাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। যাকাত আদায় না করলে কিয়ামতের দিন কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হবে।
পবিত্র ঈদে সাদকাতুল ফিতর আদায়ের আহ্বান জানিয়ে বায়তুল মোকাররমের ইমাম আরো বলেন, সাদকাতুল ফিতর আদায় করুন। সিয়াম সাধনার এই মাসে বেশি বেশি করে দান সদকা দিন, এই দান সদকা আপনাকে বালা মুছিবত থেকে রক্ষা করবে। প্রিয় নবী (সা.) বেশি বেশি করে রমজানে দান সদকা করতেন। ###
চট্টগ্রাম ব্যুরো জানায়, বার আউলিয়ার পুণ্যভূমি চট্টগ্রামে রমজানের শেষ জুমা পবিত্র জুমাতুল বিদা ধর্মীয় ভাবগম্ভীর পরিবেশে পালিত হয়েছে। মহানগরীর মসজিদগুলোতে ছিল মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড়। পবিত্র শবে কদরের রজনীর পর আসে জুমাতুল বিদা। কদর রাতের পুরোটাই মহানগরীর মসজিদগুলোতে ছিল মুসল্লিদের ভিড়। গতকাল জুমার আজানের আগেই ফের মসজিদমুখী হতে শুরু করে নগরবাসী। জুমার আজানের পরপর বেশিরভাগ মসজিদ ভরে যায়। জুমার সময় মসজিদ ছাড়িয়ে নামাযীদের কাতার রাস্তা পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। অনেক এলাকায় সড়ক বন্ধ করে দিতে হয় জুমার নামাযের সময়। নামাযের আগে খুতবায় মসজিদের খতিব ও ইমামগণ পবিত্র জুমাতুল বিদার তাৎপর্য একইসাথে যাকাত, সাদকাহ ও ফিতরা নিয়ে বিশেষ বয়ান করেন।
নামায শেষে বিশেষ মোনাজাতে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনা করা হয়। জুমাতুল বিদা শেষে মুসল্লিরা পিতা-মাতা ও আত্মীয়স্বজনদের কবর জেয়ারত করেন। নগরীর ঐতিহাসিক আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ, জমিয়তুল ফালাহ মসজিদ, চকবাজার অলিখাঁ জামে মসজিদ, চন্দনপুরা জামে মসজিদ, হযরত আমানত খান দরগাহ জামে মসজিদ, লালদীঘি জামে মসজিদ, মুরাদপুর মসজিদে বেলাল, বহদ্দার হাট শাহী জামে মসজিদ, এনায়েত বাজার শাহী জামে মসজিদ, আগ্রাবাদ জাম্বুরী ময়দান জামে মসজিদ, সিজিএস কলোনী জামে মসজিদ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদসহ বন্দরনগরী ও বৃহত্তর চট্টগ্রামের প্রায় প্রতিটি মসজিদে ছিল হাজারো মুসল্লির ঢল।
আশরাফুল ইসলাম নূর, খুলনা থেকে জানান, অশ্রæসিক্ত নয়নে ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে মহান আল­াহর কাছে ক্ষমা চেয়ে মাহে রমজানের জুমাতুল বিদা’র নামাজ আদায় হয়েছে খুলনার মসজিদগুলোতে। নামাজ শেষে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা কওে দোয়া-মোনাজাত করা হয়। জুম্মাতুল দিবায় তিল ধারণের স্থান ছিল না কোন মসজিদে। কানায় কানায় ঠাসা ছিলেন মুসল্লীরা। এরআগে, শবে কদরের রজনীতে মহান আল্লাহর নৈকট্যলাভের আশায় ধর্মপ্রাণ মুসল্লীরা নির্ঘুম প্রার্থনা করেছেন।
রাজশাহী ব্যুরো
ধর্মীয় ভাব গার্ম্ভীর্য পরিবেশের মধ্যদিয়ে রাজশাহীতে পবিত্র লাইলাতুল কদর ও জুমাতুল বিদা পালিত হয়েছে। শবে কদর উপলক্ষে ইফতারের পর থেকে মসজিদ গুলোয় মুসল্লিরা আসতে থাকে। তারাবীহ নামাজের পূর্বে দিবসটির ত্ৎপর্য তুলে ধরে চলে বয়ান। এরপর তারাবীহ নামাজ শেষে আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের রহমত কামনা করে নফল নামাজ আদায় শুরু হয়। রাতভর চলে নামাজ তসবিহ তাহলিল। হযরত শাহমখদুম (রূ) এর মাজার ও মসজিদে ছিল প্রচন্ড ভীড়। রাতে কবরস্থান গুলোয় জেয়ারতকারীদের ভীড় ছিল। স্বজনদের কবরের পাশে দাড়িয়ে দোয়া দরুদ পাঠ করে কবরবাসীদের জান্নাত নসীবের জন্য আল্লাহর দরবারে মোনাজাত করা হয়। পবিত্র জুমাতুল বিদায় মসজিদ গুলোয় ছিল ভীড়। খোতবার আগে ইমাম সাহেবগণ দিবসটির তাৎপর্য গুরুত্ব তুলে ধরে বয়ান করেন। নামাজ শেষে দেশজাতি তথা বিশ্ব মুসলিমের জন্য মোনাজাত করা হয়। বিশ্বের যেসব স্থানে মুসলমানরা নির্যাতিত হচ্ছে চরম প্রতিকুল অবস্থার মধ্যে জীবন যাপন করছে তাদের দুর্দশা লাঘবের জন্য আল্লাহর রহমত কামনা করা হয়। নামাজ শেষে কবরস্থান গুলোয় ছিল ভীড়। যারা বাইরে অবস্থান করেন। ঈদ উপলক্ষে ঘরে ফিরেছেন তারাও শামিল হন কবর জেয়ারতে।
বরিশাল ব্যুরো জানায়, রাতভর ইবাদত বন্দেগী ও মহান আল­াহ রাব্বুল আল আমীনের দরবারে পানাহ চেয়ে বরিশালসহ সমগ্র দক্ষিণাঞ্চলে পবিত্র লাইলাতুল কদর পালনের পরে গতকাল জামাতুল বিদার জামাতেও মুসল্লীদের ঢল নামে হয়েছে। জামাতুল বিদা ও লাইলাতুল কদরের রাতে মুসল্লীদের সর্ববৃহত সমাবেশ ঘটে ফরিদপুরের বিশ্ব জাকের মঞ্জিলে। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার-হাজার জাকেরান-আশেকানসহ ধর্মপ্রান মুসলমান এ দরবার শরিফে সমবেত হয়ে রাতভর এবাদত বন্দেগীতে অংশ নেন। গতকাল জুমা নামাজেও সারা দেশ থেকে আগত মুসুল্লীয়ানগন বিশ্ব জাকের মঞ্জিল মসজিদে জুমা নামাজ আদায় করেন।
বরিশাল মহানগরীর জামে এবাদুল­াহ মছজিদে লাইলাতুল কদরের রাতে খতমে তারাবীর পরে মিলাদ ও জিকিরসহ রাতভর ইবাদত বন্দেগীতে হাজার হাজার মুসল্ল­ীগন অংশ নেন। রাত ১টায় এমসজিদে কিয়ামুল লাইল নামাজেও বিপুল সংখ্যক মুসল্লী অংশ নেন। নগরীর অন্যসব মসজিদেও মুসল্লীগন লাইলাতুল কদরের রাতে বিশেষ এবাদত বন্দেগীতে অংশ নেন। গতকাল জামাতুল বিদার নামাজেও দক্ষিনাঞ্চলের মসজিদগুলোতে তিল ধরার ঠাই ছিলনা। পটুয়াখালী, ভোলা, পিরোজপুর, বরগুনা ও ঝালকাঠী থেকেও যথাযথ ধর্মীয় মর্যাদায় লাইলাতুল কদর ও জামাতুল বিদা পালনের খবর পাওয়া গেছে।
বগুড়া ব্যুরো জানায়,  বর্ষণ মুখর পরিবেশেই হাজার মুসল্লিদের সালাত আদায়ের মধ্যদিয়ে বগুড়ায় পালিত হল পবিত্র জুমাতুল বিদা । বগুড়ার প্রতিটি মসজিদেই ছিল মুসল্লিদের উপচে পড়া ভিড়। বগুড়ার কেন্দ্রিয় জামে মসজিদ এবং বগুড়া সেন্ট্রাল মসজিদে সবচেয়ে বড় জামাত অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিটি মসজিদেই মুসলিম উম্মাহর কল্যান কামনায় বিশেষ মুনাজাত অনুষ্ঠিত হয় ।
গফরগাঁও উপজেলা সংবাদদাতা  জানান,  পবিত্র মাহে রমজানের শেষ শ্রক্রবার পবিত্র জুমাতুল বিদা গফরগাঁও উপজেলার পৌরসভাসহ বিভিন্ন মসজিদে পালিত হয়েছে। প্রতিটি মসজিদে মুসল্লিদের উপচে পড়া ভীড় ছিল । কোথাও জায়গা নেই । সকলস্তরে মুসল্লিরা জুমার নামাজে অংশ নেয় ।এ উপলক্ষে প্রতিটি মসজিদে বিশেষ মোনাজাত করা হয় ।
নেছারাবাদ(পিরোজপুর)উপজেলা সংবাদদাতা জানান, নেছারাবাদে জুমাতুল বিদা পালনে উপজেলার জামে মসজিদগুলোতে ধর্মপ্রাণ মুসলামানদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। উপজেলার চারশত জামে মসজিদগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় জুমার নামাজ হয় ছারছীনা আলেয়িয়া মাদ্রাসার জামে মসজিদে। এরপরে মিয়ারহাট বাজার জামে মসজিদ, নেছারাবাদ উপজেলা জামে মসজিদ, ইন্দেরহাট বাজার জামে মসজিদ, সুটিয়াকাঠি ইউনিয়ন পরিষদ জামে মসজিদেও অনুষ্ঠিত জুমার নামাজ আদায়ের লক্ষ্যে ব্যাপক রোজাদার ও ধর্মপ্রান মুসলমানদের সমাঘট ঘটেছিল। পবিত্র রমজানের শেষ শুক্রবারের জুমাতুল বিদায় অংশ নেওয়ার জন্য সকাল দশটার মধ্যেই সকল কর্মব্যাস্ততা সারতে ধর্মপ্রাণ পুরুষ মুসলমানদের যাবতীয় কাজে দেখা গেছে তড়িগড়িতা। দুুপুর বারটা বাজার সাথে সাথে উপজেলার বিভিন্ন জামে মসজিদ এলাকার রাস্তাঘাটে জুমাতুল বিদা অংশ নিতে দেখা গেছে মসজিদগামী লোকদের সমাগম। মুসল্লিরা আতর, সুরমা মেখে মসজিদে ইমামের দেওয়া মূল্যবান খুতবা শুনার জন্য ওই দিন এগারটা থেকে দুপুর বারটার মধ্যে তারা মসজিদে প্রবেশ করেন। পাঁচ বছরের ছেলে শিশু থেকে শুরু করে সববয়সি মুসলিম পুরুষদের পদচারনা ছিল মসজিদে চোখে পড়ারমত। দীর্ঘ একমাস সিয়াম-সাধনার পর রমজানের এই পবিত্র জুমাতুল বিদায়ে মোনাজাতে মুসল্লিরা মহান আল্লাহর দরবারে দু‘হাত তুলে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। 



 

Show all comments
  • সোহেল ২৪ জুন, ২০১৭, ৩:৪৫ এএম says : 0
    এই ধরনের নিউজ একমাত্র ইনকিলাবেই পাওয়া যায়।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ