পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়ায় আজগর আলী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা শাহ আহমদ শফীকে দেখতে যান বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টায় গেন্ডারিয়ার আজগর আলী হাসপাতালে আসেন ফখরল। আইসিইউতে নিবিড় পর্যবেক্ষনের রাখা হয়েছে মাওলানা শফীকে। এই সময়ে দলের ভাইস চেয়ারম্যান মীর মো. নাসিরও ছিলেন।
বাধ্যক্যজনিত রোগে আক্রান্ত ৯৫ বছর বয়সী আহমদ শফীকে মঙ্গলবার চট্টগ্রাম থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকায় এনে গেন্ডারিয়ার আজগর আলী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
মাওলানা শাফীকে দেখে হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, আল্লামা শফী সাহেব অত্যন্ত অসুস্থ। এই হাসপাতালে আইসিইউতে আছেন। আমরা দেখতে গিয়েছিলাম। তিনি এখনো অত্যন্ত সংকটাপন্ন অবস্থায় আছেন। চিকিৎসকরা বলেছেন, এখানে আসার পর অবস্থা কিছুটা উন্নতি করছে। তবে সময় লাগবে। আমরা আশা করছি, তার অবস্থার উন্নতি হবে এবং তিনি সুস্থ হয়ে উঠবেন।
এ সময় হাসপাতালের চিকিৎসক এআর এম নুরুজ্জামানের উদ্ধৃতি দিয়ে হেফাজত আমিরের ছেলে মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, তিনি (হেফাজত আমির) ইউরিন ইনফেকশন, নিউমোনিয়া, উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও হৃদরোগসহ বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছিলেন। শুরুতে তার অবস্থা অত্যন্ত সঙ্কটাপন্ন হলেও বর্তমানে তিনি আগের চেয়ে কিছুটা স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছেন। কিন্তু এখনও তিনি আশঙ্কামুক্ত নন।
বিভিন্ন বিষয়ের বিশেষজ্ঞের সমন্বয়ে গঠিত একটি মেডিক্যাল বোর্ড হেফাজত আমিরের চিকিৎসায় নিয়োজিত রয়েছেন। শারীরিক দুর্বলতা ও শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা নিয়ে গত ১৮ মে থেকে চট্টগ্রাম নগরীর প্রবর্তক মোড়ের সিএসসিআর নামে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন আহমদ শফী। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকায় আনা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।