বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
স্টাফ রিপোর্টার : বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি যোগ্য কর্মকর্তাদের সঠিক মূল্যায়নে ভূমিকা রাখবে। বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির মাধ্যমে কাজের লক্ষ্যমাত্রা আগে থেকে নির্দিষ্ট থাকায় বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদনে কর্মকর্তাদের যোগ্যতার অতিমূল্যায়ন বা অবমূল্যায়নের পথও বন্ধ হবে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম মোজাম্মেল হক।
গতকাল মঙ্গলবার মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ দপ্তরসমূহের সাথে মন্ত্রণালয়ের ২০১৭-২০১৮ বছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর শেষে উপস্থিত কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে এ কথা বলেন তিনি। এসময় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব অপরুপ চৌধুরী, পিএইচ.ডি, মন্ত্রণালয়ের অধিনস্থ দপ্তরসমূহের প্রধান এবং বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারিরা উপস্থিত ছিলেন। মন্ত্রণালয়ের পক্ষে সচিব এবং দপ্তরসমূহের প্রধানরা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং সংবেদনশীল মন্ত্রণালয়। কর্মকর্তাদের দায়িত্বশীলতা ও দক্ষতা বাড়াতেও এ চুক্তি সাহায্য করবে। তাছাড়া এতে মন্ত্রণালয়ের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য পরিপূর্ণভাবে অর্জিত হবে এবং সেবার মানও বৃদ্ধি পাবে। সরকারি কাজে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, দায়িত্বশীলতা ও গতিশীলতা আনয়নের জন্য সরকার বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির প্রবর্তন করেছে। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ৪৮টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি চালু হয়। মন্ত্রণালয় বা বিভাগের কার্যক্রম পদ্ধতি নির্ভর থেকে ফলাফল নির্ভর করা এ চুক্তির উদ্দেশ্য। প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা বৃদ্ধি ও একই সঙ্গে সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করাও এ চুক্তির অন্যতম লক্ষ্য।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।