পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অর্থনৈতিক রিপোর্টার : ২০১৭-১৮ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট তৈরি পোশাক শিল্পবান্ধব নয় বলে দাবি করেছে তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ। রোববার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে বিজিএমইএ সম্মেলন কক্ষে ২০১৭-১৮ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান এমন দাবি জানান। আগামী দুই বছর তৈরি পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর প্রত্যাহারের দাবি আবারও তুলে ধরেন বিজিএমইএ সভাপতি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, এখন পর্যন্ত আমরা যা দেখছি তাতে এই বাজেটকে তৈরি পোশাক শিল্পবান্ধব বলে বলতে পারছি না। তবে এখনও অনেক সময় আছে। এই সময়ের মধ্যে অর্থমন্ত্রী যদি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে আমাদের দাবি রক্ষা করেন; তখন বলতে পারবো, এই বাজেট পোশাক শিল্পবান্ধব। তিনি বলেন, পোশাক শিল্পকে বিভিন্ন স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিকুলতা মোকাবেলা করে এগিয়ে যেতে হচ্ছে। ইউরোর দরপতন, বেক্সিট এবং গ্যাস সংকটসহ বিভিন্ন কারণে এই খাতে উৎপাদন ব্যয় ১৮ শতাংশ বেড়েছে। তাই আগামী দুই বছর তৈরি পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর প্রত্যাহার করতে হবে। এছাড়া এই শিল্পের কর্পোরেট ট্যাক্স হার ২০ শতাংশের পরিবর্তে ১০ শতাংশ করার দাবি জানাচ্ছি।
মো. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, শিল্পে নতুন বিনিয়োগ উৎসাহিত করতে শিল্প ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে রাজস্ব নীতিসহ অন্যান্য সব নীতি কৌশল ৫ বছরের জন্য স্থিতিশীল রাখতে হবে।
বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে নতুন বাজারে প্রবেশের চেষ্টা করলেও আমরা আশানুরূপ ফল পায়নি। গত ১০ মাসে নতুন বাজারে রপ্তানি প্রবৃৃদ্ধি মাত্র ১ দশমিক ২১ শতাংশ। গত বছর এই প্রবৃদ্ধি ১৫ থেকে ২০ শতাংশ ছিল। এক্ষেত্রে নতুন বাজারে রপ্তানি বৃদ্ধিতে ৫ শতাংশ নগদ সহায়তার দাবি জানাচ্ছি। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ সহ-সভাপতি মোহাম্মদ নাসির, এম.এ. মান্নান কোচি, ফারুক হাসান,
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।