পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
হাটহাজারী উপজেলা সংবাদদাতা : এশিয়ার বিখ্যাত একমাত্র মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীতে গত মঙ্গলবার মধ্যরাতের দিকে হালকাও মাঝারি বৃষ্টি হওয়ার সাথে সাথে হালদা নদীতে মা-মাছ দ্বিতীয় দফায় ডিম ছেড়েছে।
তবে পর্যপ্ত ডিম পাওয়া যায়নি বলে জানান ডিম সংগ্রহকারীরা। এ সংবাদ ডিম সংগ্রহকারীদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়লে তারা ডিম ধরার প্রয়োজনীয় জিনিস ও নৌকা নিয়ে হালদা নদীতে নেমে পড়ে। মদুনাঘাট থেকে সত্তারঘাট পর্যন্ত দীর্ঘ কয়েক কিলোমিটার এলাকার বিভিন্ন স্পটে ডিম সংগ্রহকারী ডিম সংগ্রহ করছে বলে জানা যায়। তবে দ্বিতীয় দফা ডিম ছাড়ায় গত মঙ্গলবার কোন আলামত না থাকলেও হালকা ও ভারী বৃষ্টি ও মেঘের গর্জন হওয়ার পর পর হালদায় জোয়ারের পানি বাড়তে থাকে এই সুযোগে মা-মাছ সামান্য পরিমান ডিম ছেড়েছে। তবে এই ডিম পর্যপ্ত পরিমান সংগ্রহ করতে পারেনি ডিম সংগ্রহকারীরা। উপজেলার গড়দুয়ারা এলাকার ডিম সংগ্রহকারী মোঃ আলী আকবর, মদুনাঘাট এলাকার ডিম সংগ্রহকারী মিন্টু বড়–য়া ও মাদারী মুখ এলাকার হরিলাল বড়ুয়া জানান, মা-মাছ ডিম ছেড়েছে তবে বেশি ডিম ছাড়েনি। হয়তো গত মৌসূমে ডিম দিতে না পাড়া কয়েকটি মা-মাছ এই বৃষ্টি ও মেঘের গর্জণের পর পর ডিম ছেড়েছে হালদায়।
জানা যায়, এই মৌসুমে প্রথম দপা মা-মাছ ডিম ছাড়ার পর প্রায় দেড় মাসের মাথায় গতকাল ভোররাত পযর্ন্ত হালদা নদীতে দ্বিতীয় দফায় মা-মাছ ডিম দিয়েছে, এমন খবর পেয়ে ডিম সংগ্রহকারীরা নৌকা ও ডিম ধরার সরঞ্জাম নিয়ে হালদা নদীতে জাল ফেলে কয়েক ঘন্টা অপেক্ষা করার পর জানতে পারে পর্যাপ্ত ডিম ছাড়েনি মা-মাছ। কয়েকজন ডিম সংগ্রহকারীরা জানান, ২.৫০ গ্রাম ও ৫০০ গ্রাম এর মতো পানিসহ ডিম সংগ্রহ করেছে বলে তারা জানান। তবে এই ডিম কেউ রাখেনি বলে জানা গেছে। তবে এই মৌসূমে আরেক দফা হালদা নদীতে মা-মাছ ডিম ছাড়তে পারে বলে ডিম সংগ্রহকারীরা জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।