পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : গণফোরাম সভাপতি বিশিষ্ট আইনজ্ঞ ড. কামাল হোসেন বলেছেন, ভোটের স্বার্থে আওয়ামী লীগ এখন সস্তাভাবে ধর্মকে অপব্যবহার করার চেষ্টা চলছে। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এর একটি অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে অধ্যাপক মোজাফ্ফর আহমদের স্মরণসভায় তিনি এসব কথা বলেন। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এ সভার আয়োজন করে।
সৈয়দ আবুল মকসুদের সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় বক্তৃতা করেন সুজনের সাধারণ সম্পাদগক ড. বদিউল আলম মজুমদার, অধ্যাপক রওনক জাহান, মরহুম অধ্যাপক মোজাফ্ফর আহমদের জামাতা মির্জা হাসান প্রমূখ। ড. কামাল হোসেন বলেন, ১৯৭১ সালে ধর্মের নামে গণহত্যা, ধর্ষণ ও লাখ লাখ মানুষকে পঙ্গু করা হয়েছিল। এই ধর্মকে রাজনীতি থেকে সরানোর জন্য সংবিধানে অসা¤প্রদায়িকতার কথা লেখা হয়েছিল। কিন্তু আজ ধর্মকে অপব্যবহার করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আজ যারা ধর্মের দোহাই দেয়, তাদের মূল্যায়নের জন্য একাত্তরের কথা মনে রাখতে হবে। একাত্তরে ধর্মের দোহাই দিয়ে যারা গণহতা করেছে, তারা কী ধর্মের ছিল? তারা কি ইসলাম বিশ্বাস করত? সেগুলো মনে রাখতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের সামনে থেকে ভাস্কর্য সরানোর বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ড. কামাল হোসেন বলেন, এ নিয়ে এখন কিছু বলতে চাই না। আইনজীবীদের একটি সম্মেলন হবে। সেখানে যা সিদ্ধান্ত নেওয়ার তা নেওয়া হবে। তবে পেছনের যে চেষ্টা, আমি মনে করি, আমাদের দেশের মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টি করা। কোনো বিষয় নিয়ে বিভক্তি সৃষ্টি করা উচিত নয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।