পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘আমাদের আজকে নির্বাচনের নামে প্রহসন সহ্য করতে হচ্ছে। যারা নির্বাচিত না, তারা রাষ্ট্র ক্ষমতাকে জোর দখল করে চালিয়ে যাচ্ছে। এটা জনগণ মেনে নেবে না। জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নিজের অধিকার কেড়ে আনতে হবে।’- জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন এসব কথা বলেছেন।
আজ শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক প্রতিবাদ সভায় তিনি এ সব কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কারাবাসের দুই বছর ও তার মুক্তির দাবিতে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি চিকিৎসক জাফরুল্লাহ চৌধুরী, গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি সুব্রত চৌধুরী, মোহসীন রশিদ খান, বিকল্পধারা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান নুরুল আমীন, নাগরিক ঐক্যের শহীদুল্লাহ কায়সার প্রমুখ।
এ সময় সরকার হটাতে আর সভা না করে ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠে নামার ডাক দিয়ে ড. কামাল বলেন, সরকার পদত্যাগ না করলে কী করতে হবে? হাত ধরে টেনে রাস্তায় নামিয়ে দিতে হবে। সত্যিকার অর্থে দেশের মালিককে মালিকের ভূমিকায় আনতে হবে।
ড. কামাল আরও বলেন, স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত হলে দুর্নীতি, লুটপাটের শিকার হতে হয়, উন্নয়নের নামে লুটপাট হয়। এগুলো থেকে মুক্ত হতে হলে দেশের মালিককে মালিক হিসেবে দাঁড়াতে হবে। সত্যিকার অর্থে অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে সংসদ গঠন করতে হবে।
এ সময় দেশের জনগণকে বঞ্চিত করে স্বাধীনতার ৫০ বছর উদযাপন প্রহসন হবে বলে মন্তব্য করে ড. কামাল হোসেন বলেন, যারা প্রহসন করে এসেছে, সময় এসেছে তাদের সহজ ভাষায় বলা সরে দাঁড়াও।
ড. কামাল হোসেন বলেন, স্বাধীনতার ৪৮ বছর পরে রাজবন্দি শুনতে কেমন লাগে। বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য সভা করতে হবে, দাবি করতে হবে এটা অকল্পনীয়। এখন আর এই ধরনের সভা না। ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনকে সামনে রেখে মাঠে নামব।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।