পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : এসএসসি, দাখিল ও সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মধ্যে ৯১ শতাংশ শিক্ষার্থী একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য আবেদন করেছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আবেদন করেনি ১ লাখ ২৬ হাজার ৪৯৮ জন শিক্ষার্থী। যা মোট উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের ৯ শতাংশ।
চলতি বছর একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য ঘোষিত নীতিমালা অনুযায়ি গত শুক্রবার রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত ছিল ভর্তি আবেদনের শেষ সময়। তবে যারা টাকা জমা দিয়েও নির্ধারিত সময়ে আবেদনের সুযোগ পায়নি, শুধু তারা গতকাল শনিবারও আবেদন জমা দেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের সিস্টেম অ্যানালিস্ট মনজুরুল কবীর বলেন, সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য আবেদন করেছে ১৩ লাখ ৫ হাজার ২২৪ জন শিক্ষার্থী। এবার এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় মোট পাস করেছিল ১৪ লাখ ৩১ হাজার ৭২২ জন। তিনি বলেন, আবেদনকারী ১৩ লাখ হলেও তারা মোট আবেদন করেছে ৬২ লাখ ১১ হাজার ৩৩৪টি। এই হিসাবে একেকজন শিক্ষার্থী গড়ে প্রায় পাঁচটি করে আবেদন করেছে। ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক আশফাকুস সালেহীন বলেন, এটা ঠিক যে কিছু শিক্ষার্থী ঝরে যায়। কিছু আবার কারিগরির ডিপ্লোমা কোর্সেও ভর্তি হয়। তবে যারা প্রথম দফায় আবেদন করতে পারেনি, তারা ইচ্ছা করলে পরের দফায় আবেদন করতে পারবে। গত বছরও লাখ খানেক এসএসসি পাস করা শিক্ষার্থী আবেদন করেনি।
এবারের নীতিমালা অনুযায়ী, একজন শিক্ষার্থী অনলাইন ও এসএমএসে সর্বনিম্ন ৫টি ও সর্বোচ্চ ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য আবেদনের সুযোগ পেয়েছে। এখন এই আবেদন থেকে শিক্ষার্থীর পছন্দক্রম ও যোগ্যতা অনুযায়ী ভর্তির জন্য একটি কলেজ ঠিক করে দেবে শিক্ষা বোর্ড। প্রথম পর্যায়ে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ করা হবে ৫ জুন। এরপর আরও দুই দফায় আবেদন গ্রহণ করা হবে। গতবার একজন শিক্ষার্থী যতগুলো কলেজে ভর্তির জন্য আবেদন করেছিল, তার সব কটির মেধাক্রম করে দিয়েছিল শিক্ষা বোর্ড। সেখান থেকে আসন অনুযায়ী শিক্ষার্থী ভর্তি করেছিল কলেজগুলো। এতে একধরনের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টির ফলে শিক্ষার্থীরা ভোগান্তিতে পড়েছিল। বিশেষ করে অপেক্ষমাণ তালিকায় থাকা শিক্ষার্থীদের বেশি সমস্যায় পড়তে হয়েছিল। নীতিমালা অনুযায়ী, প্রথম দফায় ১০টি কলেজেও যদি কোনো শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ না পায়, তাহলে আরও দুই দফায় সে আবেদনের সুযোগ পাবে। নির্ধারিত সময়ে ভর্তির কাজ শেষ করে আগামী ১ জুলাই থেকে ক্লাস শুরু হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।