পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বড় বিদ্যু প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করতে না পারায় ও সরবরাহ লাইনে ঘাটতি রয়েছে। এ জন্য এই মুহুর্তে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ দেয়া সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু।
গতকাল সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, উত্তরাঞ্চল ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বিদ্যুৎ পিরস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হতে আরও চার-পাঁচ দিন লাগবে। আশুগঞ্জের বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন ভেঙ্গে পড়ায় দেশের উত্তরাঞ্চল ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বিদ্যুৎতের এ সংকট দেখা দিয়েছে। তিনি বলেন, দেশের বিভিন্ন স্থানে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে না পারায় দুঃখ প্রকাশ করছি। আগামী কয়েকদিনের মধ্যে পরিস্থিতির উন্নতি হবে। আমি বলতে পারি একটা ভালো পরিস্থিতির দিকে যাবে। সংকট তো থাকবেই, এখনও আছে। ভালো পরিস্থিতি বলতে আগের থেকে ভালো। রমজান মাসে বিদ্যুৎতের কোনো সংকট হবে না। তিনি বলেন, যে কোনো দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এজন্য আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। আমরা যে প্রবণতায়, বলবো না খুব ভালো অবস্থায় আছি। ভালো অবস্থায় যেতে আরও তিন বছর লাগবে। ট্রান্সমিশনে এখন ঘাটতি রয়ে গেছে, কাজ চলছে। চায়না সরকারের কাছ থেকে যে অর্থ পাওয়ার কথা তা অন প্রসেসিং। এজন্য কাজ শুরু করতে হবে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বৃহৎ প্রকল্পগুলো এখনও আসেনি। আমি মনে করি, দেশবাসী, গ্রাহক বিষয়টা বুঝতে চেষ্টা করবেন। নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ কবে পাবে এমন এক প্রশ্নে জবাবে নসরুল হামিদ বলেন, ৪০০ মেগাওয়াটের প্ল্যান্ট ৭-৮ মাসের আগে আসবে না। তবে উত্তরাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলে যে পাওয়ার প্ল্যান্ট রয়েছে সেগুলো ৪-৫ দিনের মধ্যে শুরু করে দেবো। সেটা কাভার করবো। নসরুল হামিদ বলেন, আমরা দেখছি ক্যাপাসিটি বেড়ে যাচ্ছে, একবার বৃষ্টি হলে চার হাজার মেগাওয়টে নেমে যাচ্ছে, গরম পড়লে ১২ হাজার। বিদ্যুৎ ব্যবহারের প্যাটার্ন পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। গরমে এসি ছাড়ছি, বৃষ্টিতে ঠান্ডা পড়ায় এসি বন্ধ করছি। এখনও ব্যবসায়ী লাইনগুলো ওরকমভাবে বিদ্যুৎ দিচ্ছে না। যদি ধরে নেই যে ক্যাপটিভ পাওয়ারের প্রায় তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ চালু রাখছে, তাহলেও আমাদের বিদ্যুতের চাহিদা আরও বেড়ে যাবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, যদি ডিমান্ড থাকে ১২ হাজার মেগাওয়াট তবে ক্যাপাসিটি হতে হবে এখন ২০ হাজার মেগাওয়াট। আমরা দেখছি বৃষ্টি হলে চাহিদা ৪ হাজার মেগাওয়াটে নেমে যাচ্ছে। গরম পড়লে বেড়ে হচ্ছে ১২ হাজার মেগাওয়াট। বিদ্যুৎ ব্যবহারের প্যাটার্ন চেঞ্জ হয়ে যাচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।