Inqilab Logo

শুক্রবার ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১, ১২ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

শৈলকুপায় ব্রীজ কালঁভার্ট ভেঙে চরম জনদুর্ভোগ

| প্রকাশের সময় : ১৫ মে, ২০১৭, ১২:০০ এএম

ঝিনাইদহ জেলা সংবাদদাতা : ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ব্রীজ কালভার্ট ভেঙ্গে জনদুর্ভোগের সৃষ্টি হয়েছে। দীর্ঘদিন এ সব ব্রীজগুলো নির্মান না করায় যানবাহন চলাচল করতে পারছে না। সম্প্রতি শৈলকুপার হাটফাজিলপুর এলাকার একটি গ্রামে আগুন লাগলে ব্রীজ ভাঙ্গার কারণে দমকল বাহিনীর সদস্যরা পৌছাতে পারেনি। সরেজমিন দেখা গেছে শৈলকুপার বিভিন্ন সেচখাল ও এলজিইডির রাস্তার উপর নির্মিত কালভার্ট ও ব্রীজগুলোর মাঝখানে ভেঙ্গে পড়েছে। পাচপাখিয়া গ্রামের ব্রীজটি অনেকদিন হলো ভেঙ্গে আছে। কিন্তু মেরামতের উদ্যেগ নেই। কুমিরাদহ বিশ্বাসপাড়ার কাছে সেচখালের ব্রীজের অবস্থাও একই রকম শোচনীয়। পাইকপাড়া লাঙ্গলবাঁধ সড়কের ব্রীজটির ওপর দিয়ে মানুষ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে বলে এলাকাবাসি জানায়। নিত্যানন্দপুর ইউনিয়নের বাকড়ি ও সাহাবাসপুর গ্রামের দুইটি ব্রীজ কয়েক বছর ধরে ভেঙ্গে পড়ে আছে। জুগনী ও বগুড়া খালপাড়ার ক্যানালের ব্রীজ দুইটি ভেঙ্গে যানবাহন চলাচল করতে পারে না। এ ভাবে শৈলকুপার বিভিন্ন এলাকায় ছোট বড় প্রায় পঞ্চাশটি ব্রীজ ও কালভার্ট ভেঙ্গে পড়ে আছে, কিন্তু মেরামতের কোন উদ্যোগ নেই। উপজেলার উমেদপুর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের ক্যানেলের ব্রীজটি আংশিক ভেঙ্গে বিপজ্জনক অবস্থায় দাড়িয়ে আছে। সড়কটি এখন চলাচলের অনুপোযোগী। এলাকাবাসি জানায়, এটি শৈলকুপা-হাটফাজিলপুর ও আবাইপুরের একমাত্র সংযোগ সেতু। স্থানীয়ভাবে এটা ধামখোল ব্রীজ বলে পরিচিত। এই ব্রীজ দিয়ে হাটফাজিলপুর থেকে শৈলকুপা, ঝিনাইদহ হয়ে যাত্রীবাহী বাস সরাসরি খুলনায় যাতায়াত করে। এছাড়াও মালবাহী ছোট-বড় পরিবহন চলাচলতো আছেই। বেশ কিছুদিন ধরে আংশিক ধ্বসে পড়া ব্রীজটি যে কোন সময় সম্পূর্ণভাবে ভেঙ্গে প্রানহানী ঘটতে পারে।



 

Show all comments
  • MD: Shamim Hossen ১৬ মে, ২০১৭, ৫:৪৬ পিএম says : 0
    Ami 2012 te SSC pass korcilam .Paribarik daridrotar karone lekhapora saliye jete pari nai .Akhon ami punorai lekhapora shuru korte sai .Akhon ami kothao vorti hote parbo kina janale upokrito hoi..Dhonnobad.
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ