Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

মোরেলগঞ্জে পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০

বাগেরহাট মোরেলগঞ্জ উপজেলা সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ৬ মে, ২০১৭, ১:৪৬ পিএম

বাগেরহাট মোরেলগঞ্জ উপজেলা সংবাদদাতা : বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে ১জন নিহত ও কমপক্ষে ১০জন আহত হয়েছে। আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে দৈবজ্ঞহাটি ইউনিয়নের মিত্রডাঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ঘের ব্যবসায়ী ছরোয়ার শেখ (৪০) মিত্রডাঙ্গা গ্রামের মৃত আশরাফ আলী খানের ছেলে। তার বড় ভাই আব্দুর রশিদ খানের অবস্থাও আশংকাজনক বলে বাগেরহাট হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক শেখ মিরাজুল ইসলাম জানিয়েছেন।

আহতরা হলেন, নিহতের সেজো ভাই আব্দুর রশিদ শেখ (৫০), মেজো ভাইয়ের স্ত্রী তাহমিনা বেগম (৪৫), ছেলে বাবু শেখ (২০) ভাতিজা পলাশ শেখ (৩০) ও কাইয়ুম শেখ (২৪)।
নিহতের ভাতিজি মিমি আক্তার বলেন, শনিবার সকালে আমার সেজ চাচা আব্দুর রশিদ শেখ পাশের মিত্রডাঙ্গা গ্রামের প্রতিপক্ষ মামাতো ভাই জবান খানের কাছে পাওনা টাকা চাইতে যান। পাওনা টাকা চাওয়া নিয়ে দুজনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। জবান খানের কাছে পাওনা টাকা চেয়ে না পেয়ে আমার চাচা বাড়িতে ফিরে আসেন। এর একটু পরে জবান খান ৭-৮ জনকে ধারালো অস্ত্র নিয়ে আমাদের বাড়ির সামনে এসে প্রথমে সেজ চাচা রশিদের উপর হামলা শুরু করে। ওই হামলা ঠেকাতে আসলে তারা সবাইকে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে চলে যান। এতে সবাই গুরুতর আহত হন। তাদের উদ্ধার করে বাগেরহাট সদর হাসপাতালে নেয়ার পথে আমার ছোট চাচা সরোয়ার শেখ মারা যান। অন্যদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

মোরেলগঞ্জ থানার ওসি(তদন্ত) তারক বিশ্বাস এ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, ঘটনার সময় উভয়পক্ষ দেশীয় অস্ত্রসহকারে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এ সময় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে ছরোয়ার ও তার ভাই গুরুতর জখম হয়। নিহত ছরোয়ার শেখের গলায় শড়কি ভেদ করেছে। গুরুতর আহত অবস্থায় ওই দুই ভাইকে বাগেরহাট হাসপাতালে নেওয়া হলে বেলা ১০টার দিকে ছরোয়ার খানের মৃত্যু হয়।

মোরেলগঞ্জ সংবাদদাতা : বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে ১জন নিহত ও কমপক্ষে ১০জন আহত হয়েছে। আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে দৈবজ্ঞহাটি ইউনিয়নের মিত্রডাঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ঘের ব্যবসায়ী ছরোয়ার শেখ (৪০) মিত্রডাঙ্গা গ্রামের মৃত আশরাফ আলী খানের ছেলে। তার বড় ভাই আব্দুর রশিদ খানের অবস্থাও আশংকাজনক বলে বাগেরহাট হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক শেখ মিরাজুল ইসলাম জানিয়েছেন।

আহতরা হলেন, নিহতের সেজো ভাই আব্দুর রশিদ শেখ (৫০), মেজো ভাইয়ের স্ত্রী তাহমিনা বেগম (৪৫), ছেলে বাবু শেখ (২০) ভাতিজা পলাশ শেখ (৩০) ও কাইয়ুম শেখ (২৪)।
নিহতের ভাতিজি মিমি আক্তার বলেন, শনিবার সকালে আমার সেজ চাচা আব্দুর রশিদ শেখ পাশের মিত্রডাঙ্গা গ্রামের প্রতিপক্ষ মামাতো ভাই জবান খানের কাছে পাওনা টাকা চাইতে যান। পাওনা টাকা চাওয়া নিয়ে দুজনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। জবান খানের কাছে পাওনা টাকা চেয়ে না পেয়ে আমার চাচা বাড়িতে ফিরে আসেন। এর একটু পরে জবান খান ৭-৮ জনকে ধারালো অস্ত্র নিয়ে আমাদের বাড়ির সামনে এসে প্রথমে সেজ চাচা রশিদের উপর হামলা শুরু করে। ওই হামলা ঠেকাতে আসলে তারা সবাইকে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে চলে যান। এতে সবাই গুরুতর আহত হন। তাদের উদ্ধার করে বাগেরহাট সদর হাসপাতালে নেয়ার পথে আমার ছোট চাচা সরোয়ার শেখ মারা যান। অন্যদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

মোরেলগঞ্জ থানার ওসি(তদন্ত) তারক বিশ্বাস এ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, ঘটনার সময় উভয়পক্ষ দেশীয় অস্ত্রসহকারে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এ সময় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে ছরোয়ার ও তার ভাই গুরুতর জখম হয়। নিহত ছরোয়ার শেখের গলায় শড়কি ভেদ করেছে। গুরুতর আহত অবস্থায় ওই দুই ভাইকে বাগেরহাট হাসপাতালে নেওয়া হলে বেলা ১০টার দিকে ছরোয়ার খানের মৃত্যু হয়।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ