রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
গৌরীপুর (ময়মনসিংহ) উপজেলা সংবাদদাতা : গৌরীপুর উপজেলা ৩য় কাব ক্যাম্পুরী উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানের দাওয়াতপত্রে স্থান উল্ল্খে না থাকায় গৌরীপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও গৌরীপুর উপজেলা আ.লীগের দপ্তর সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মিন্টু তার ফেইসবুক আইডির এক স্ট্যাটাসে মন্তব্য লিখেন ‘আমরা কোথায যাব’? গৌরীপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও উপজেলা আ.লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন জুয়েল তার ফেইসবুক আইডির কমান্ড বক্সে প্রতি উত্তরে বলেন, ‘এটা বুঝাতো পানির মত সহজ। অনুষ্ঠানের সম্মানিত সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হক সাহেব সভাপতি মহোদয়ের বাসায় যেতে আমন্ত্রণ জানাচ্ছে। আর সময় করে একবার গেলেই হবে। এ জন্য নির্দিষ্ট করে কিছু আর বলেনি। দেখছেন না, লেখার জায়গার ভীষন অভাব।’ এ মন্তব্য নিয়ে উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মর্জিনা আক্তার ২ এপ্রিল রোববার বিকালে নুরুল আমিন খান উচ্চ বিদ্যালয়ের অনুষ্ঠান চলাকালীন সময়ে মঞ্চে বসে প্রধান অতিথি জাতীয় সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা নাজিম উদ্দিন আহমেদের পাশে বসে রাগান্বিত হয়ে বলেন, ফেইসবুক আইডিতে বিরূপ মন্তব্যকারীকে কোয়ারি করে ধরিয়ে আনা উচিত। এ সময় মঞ্চে বসা অনেক অতিথি বিষয়টি সম্পর্কে কিছুই বুঝে উঠতে পারছিলেন না। অনুষ্ঠান শেষে নুরুল আমিন খান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককের অফিসে বসে গৌরীপুর প্রেসক্লাব সভাপতি বেগ ফারুক আহাম্মেদের সাথে পুনরায় ওই বিষয়টি নিয়ে জাতীয় সাংসদসহ অন্যান্য অথিতিদের সামনে বির্তকে জড়িয়ে পড়েন। নির্বাহী কর্মকর্তা এক পর্যায়ে গৌরীপুরবাসীকে কটাক্ষ করে বলেন, গৌরীপুর মানুষের ব্যবহারে সন্তেষজনক নহে, তিনি মর্মাহত, এই উপজেলায় এতো খারাপ মানুষ আগে তার জানা ছিল না। এ সময় প্রেসক্লাব সভাপতি উক্ত কথায় আপত্তি জানালে নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, ‘আমি উপজেলার সমস্ত স্টাফ নিয়ে গৌরীপুর থেকে চলে যাবো। তখন আপনারা গৌরীপুর উপজেলা চালান। সাংবাদিকদের আমার মূল্যায়ন করা উচিত হয়নি। এ জন্য আজ আমার এ অবস্থায় পড়তে হচ্ছে। উচ্চবাচ্যে এক পযার্য়ে সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলী আহাম্মদ খান পাঠান সেলভী সকলকে থামিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন। এ সময় হঠাৎ জাতীয় সাংসদ প্রধান শিক্ষককের কক্ষ ত্যাগ করে চলে যান। এ দাম্ভোক্তি করায় সাংবাদিদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।