বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
স্টাফ রিপোর্টার : জ্ঞাত আয় বহিভর্‚ত সম্পদ অর্জনের মামলায় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য ডা. এইচ বি এম ইকবালের স্ত্রী, ছেলে-মেয়েসহ চারজনের আপিলের ক্ষেত্রে তাদের বিলম্ব মার্জনার আবেদন মঞ্জুর করেছেন হাইকোর্ট। গতকাল বুধবার বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথের বেঞ্চ এ আদেশ দেন। ফলে নিন্ম আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে তারা আপিল করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। চারজন হলেনÑ ইকবালের স্ত্রী মমতাজ বেগম ডলি, ছেলে মোহাম্মদ ইমরান ইকবাল ও মঈন ইকবাল এবং মেয়ে নওরীন ইকবাল।
আদালতে ইকবালের পরিবারের সদস্যদের পক্ষে শুনানি করেন আবদুল বাসেত মজুমদার। দুদক পক্ষে খুরশীদ আলম খান। এর আগে গত ৮ মার্চ আদালতে আত্মসমর্পণ করেন ইকবালের পরিবারের দÐপ্রাপ্ত চার সদস্য। সেদিনই তাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১-এর বিচারক আতাউর রহমান তাদের কারাগারে পাঠান।
২০০৭ সালের ২৭ মে ইকবাল ও তার পরিবারের চার সদস্যের বিরুদ্ধে এই মামলা করে দুদক। ২০০৮ সালের ১১ মার্চ ইকবালকে পৃথক দু’টি ধারায় ১৩ বছরের কারাদÐ এবং ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করেন বিচারিক আদালত। এ ছাড়া আদালত তার স্ত্রী ও সন্তানদের তিন বছর করে কারাদÐ এবং এক লাখ টাকা করে জরিমানা করেন। ২০১০ সালে আত্মসমর্পণ করে পরের বছর হাইকোর্ট থেকে খালাস পান ইকবাল। তার স্ত্রী, পুত্র ও কন্যা তখন আত্মসমর্পণ করেননি। কিন্তু হাইকোর্ট তাদের সাজার কার্যকারিতা স্থগিত করেছিলেন। হাইকোর্টের সেই স্থগিতাদেশের মেয়াদও শেষ হয়ে যায় ২০১০ সালের নভেম্বরে। সবশেষ গত বছর বিশেষ আদালতের রায়ের ওপর নতুন করে স্থগিতাদেশ চান চারজন। গত বছর ১৮ অক্টোবর একটি বেঞ্চ তাদের সাজা ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেন। পরে দুদক আপিলে গেলে তাদের আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেন আপিল বিভাগ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।