রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
নাটোর জেলা সংবাদদাতা : নাটোরের বড়াইগ্রামের জোনাইল বাজারে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতার জের ধরে আ.লীগের আবুল কালাম আজাদ গ্রæপের লোকজনের মারপিট ও বিভিন্ন দোকানপাট বন্ধ করে দেয়ার ঘটনায় গত পাঁচদিন ধরে ব্যবসায়ীরা আতঙ্কে রয়েছেন। যে কোন সময় দোকান পাটে হামলা ও লুটপাটসহ বড় ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটার আশঙ্কা করছেন তারা। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, গত ৬ মার্চ বড়াইগ্রাম উপজেলা পরিষদ উপ-নির্বাচনের দিন সন্ধ্যার পর থেকেই জোনাইলে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পরদিন সকালে বিগত ইউপি নির্বাচনে আ.লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আবুল কালাম আজাদের ছেলে পুটু এবং তার বন্ধু বুলবুল ও আরিফের নেতৃত্বে ১০-১৫ জন লোক জোনাইল বাজারে ৮ নং ওয়ার্ড আ.লীগের সভাপতি শামসুল ইসলামের বিসমিল্লাহ রাইস এজেন্সিসহ ৪-৫টি দোকান জোরপূর্বক বন্ধ করে দেয়। এ সময় মুদি দোকানদার রফিকুল ইসলাম ও নাজিরপুর জোলারপাড়ে অপর ব্যবসায়ী আব্দুল জলিলকে পিটিয়ে আহত করে তারা। পরে খবর পেয়ে পুলিশ এসে বন্ধ দোকানগুলো খুলে দিলেও গত পাঁচ দিন ধরে তারা জোনাইল বাজারের বিজয় কুমার পালের মেসার্স শুভ বিপ্লব এন্টার প্রাইজ, আ.লীগ নেতা গৌতম চন্দ্র ধরের গৌতম ফোন ঘরসহ কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার জন্য অব্যাহত হুমকি দিয়ে আসছে। এ ব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যবসায়ী জানান, তাদের হুমকির কারণে অনেকেই ঠিকমত দোকানপাট খুলছেন না। তবে আবুল কালাম আজাদের কাছে জানতে চাইলে তিনি এসব ঘটনা অস্বীকার করেন। বড়াইগ্রাম থানার ওসি শাহরিয়ার খান, জোনাইল বাজারে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ক্ষতি যেন না হয় সে ব্যাপারে আমরা তৎপর রয়েছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।