পুনরায় যমুনা ব্যাংকের এমডি হলেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসেবে আরও ৫ বছরের জন্য পুনরায় নিয়োগ পেয়েছেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ। বাংলাদেশ ব্যাংক তাকে পুনঃনিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে।
কর্পোরেট রিপোর্ট : অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে মসলা জাতীয় পণ্য রফতানিতে আয় হয়েছে ১ কোটি ৪২ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার। যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৯ দশমিক ৪৩ শতাংশ বেশি। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, কৃষিজাত পণ্য রফতানিতে ২০১৫-১৬ অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে আয় হয়েছে ২৬ কোটি ৬৮ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। ২০১৪-১৫ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর মেয়াদে এই খাতে আয় হয়েছিল ৩২ কোটি ৭৭ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার। গত অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে কৃষিপণ্য রফতানিতে ১৮ দশমিক ৫৮ শতাংশ বৈদেশিক মুদ্রা আয় কমেছে। একইসঙ্গে চলতি বছরের প্রথম ৬ মাসের রফতানি লক্ষ্যমাত্রাও অর্জিত হয়নি কৃষিপণ্য রফতানিতে। জুলাই-ডিসেম্বর পর্যন্ত এই খাতে ২৮ কোটি ১৭ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। আলোচ্য সময়ে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয়েছে ৫ দশমকি ২৯ শতাংশ কম। ২০১৪-১৫ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বরের তুলনায় চলতি অর্থবছরের একই সময়ে মসলা জাতীয় পণ্যের রফতানি বাড়লেও চা, সবজি ও তামাকসহ অন্যান্য কৃষিপণ্যের রফতানি কমেছে। কৃষিপণ্যের মধ্যে ২০১৫-১৬ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে চা, তামাক, মসলা জাতীয় পণ্যের রফতানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হলেও সবজি, কপি, ফল ও শুকনো খাবার রফতানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হয়নি। এ সময়ে মসলা জাতীয় পণ্য রফতানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৯৪ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার। আলোচ্য সময়ে এই খাতে আয় হয়েছে ১ কোটি ৪২ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫০ দশমিক ৫৮ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে মসলা জাতীয় পণ্য রফতানিতে আয় হয়েছিল ১ কোটি ১৯ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।