Inqilab Logo

সোমবার, ২৪ জুন ২০২৪, ১০ আষাঢ় ১৪৩১, ১৭ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

গ্রিক দেবীর মূর্তি স্থাপন এ দেশের মুসলমাদের ধর্মীয় চেতনা ও বিশ্বাসের উপর চরম আঘাত -অধ্যক্ষ সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী

| প্রকাশের সময় : ৬ মার্চ, ২০১৭, ১২:০০ এএম

স্টাফ রিপোর্টার : ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যক্ষ সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী বলেছেন, একক সিদ্ধান্তে সুপ্রিম কোর্টের ছুটিকালীন সময়ে জনগণের আস্থার কেন্দ্রটিতে গ্রিক দেবির মূর্তি স্থাপন এ দেশের মুসলমানদের ধর্মীয় চেতনা ও বিশ্বাসের উপর চরম আঘাত। মূর্তি অপসারণ করা না হলে আগামী ঈদে লাখ লাখ মুসল্লি জাতীয় ঈদগাহে মূর্তি সামনে নিয়ে ঈদের নামায পড়বে না।
মাওলানা মাদানী বলেন, ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশে সর্বোচ্চ বিচারালয় প্রাঙ্গণে গ্রিক দেবীর মূর্তি স্থাপন মুসলমানদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এবং মুসল্লিদের নামায বিনষ্ট করার চক্রান্ত। জাতীয় ঈদগাহ’র সম্মান রক্ষার্থে অবিলম্বে লেডি মূর্তি অপসারণ না করলে জনমত সরকারের বিরুদ্ধে চলে যাবে।
গতকাল বিকেলে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর ঘোষিত কর্মসূচি বাস্তবায়নে পরামর্শ সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। এতে বক্তব্য রাখেন যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক মাওলানা এটিএম হেমায়েত উদ্দিন, সহকারী মহাসচিব মাওলানা আব্দুল কাদের মেহেরপুরী, কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক মাওলানা আহমদ আব্দুল কাইয়ূম, সহ-প্রচার সম্পাদক মাওলানা নেছার উদ্দিন, সমাজকল্যাণ সম্পাদক মাওলানা আতাউর রহমান আরেফী, মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাকী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম প্রমুখ।
নেতৃবৃন্দ বলেন, যার কোন বোধশক্তি নেই। সেই মূর্তি কিভাবে ন্যায় বিচারের প্রতীক হতে পারে? মূর্তির প্রতি প্রধান বিচারপতির দূর্বলতা থাকলে তিনি তার বাড়ির আঙ্গিনায় কিংবা ঘরে স্থাপন করতে পারেন। কিন্তু ৯২ ভাগ মুসলমানদের বিরুদ্ধে তা চাপিয়ে দেয়ার চক্রান্ত নিঃসন্দেহে ইসলামবিরোধী পদক্ষেপ। মূর্তি অপসারণ করতেই হবে।
ডিপিডিসির কর্মকর্তাকে প্রত্যাহারের দাবিতে আন্দোলন
স্টাফ রিপোর্টার : ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির শ্যামলী দফতরের নির্বাহী প্রকৌশলী কর্তৃক কর্মচারীদের সাথে অশালীন আচরণ, ঘুষ নেয়া, গ্রাহক হয়রানিসহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে কটুক্তির অভিযোগে আন্দোলন করেছে ডিপিডিসি শ্রমিক-কর্মচারী লীগ।
গতকাল দুপুরে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্র্রিবিউশন কোম্পানিতে ডিপিডিসি কর্মচারীরা এক বিক্ষোভ সমাবেশের সময় ওই প্রকৌশলীকে শ্যামলী দফতর থেকে প্রত্যাহারের দাবি জানান। তারা বলেন, বোনাসসহ মোট ১৭টি দাবিতে আন্দোলন করছি। সঠিকভাবে কাজ করলেও আমাদের বোনাস ঠিকমতো পরিশোধ করার হয় না। তাই আমাদের সকল বোনাস সঠিক সময়ে দেয়ার দাবি জানাচ্ছি।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ