বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
মোস্তফা শফিক (কয়রা) খুলনা থেকে : যাচাই-বাছাই এবং অনলাইনে আবেদনের মধ্য দিয়ে ১৭৫ জন মুক্তিযোদ্ধার মধ্যে ৬৭ জন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে। গত ১৮ ফেব্রæয়ারী থেকে ২০ ফেব্রæয়ারী ২০১৭ তারিখ খুলনার কয়রা উপজেলার মুক্তিযোদ্ধাদের যাচাই-বাছাইয়ের পর্ব শেষ হয়েছে। ৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির সভাপতি এ্যাড. এম এম. মজিবুর রহমান, প্রাক্তন কমান্ডার খুলনা জেলার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত যাচাই-বাছাই কমিটির সদস্যবৃন্দ দু’দিন যাবত কয়রা উপজেলা পরিষদে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাক্ষাত নেন। সদস্যরা হলেন, আতিয়ার রহমান মোড়ল, ডেপুটি কমান্ডার খুলনা জেলা, বিলাল হোসেন প্রতিনিধি, জেলা কমান্ড খুলনা, শেখ শফিকুল ইসলাম সহকারী কমান্ডার, কয়রা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, এস,এম আঃ রাজ্জাক মুক্তিযোদ্ধা কয়রা, কমল কান্তি মৃধা, জামুকা প্রতিনিধি ও মোঃ বদিউজ্জামান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, কয়রা গত দু’দিন যাবৎ উল্লিখিত টিম সঠিক মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্ন তথ্যের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করেন এবং প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা প্রণয়ন করেন। খুলনার কয়রা উপজেলার ইতি পূর্বে সরকারী গেজেটের মাধ্যমে এবং তালিকাভুক্ত হিসেবে ১৭৫ জন করে মুক্তিযোদ্ধা সকল সুযোগ-সুবিধা ভোগ করলেও বাছাই কমিটি মাত্র ৬৭ জনকে অন্তর্ভুক্ত করায় সমগ্র উপজেলায় চলছে মুক্তিযোদ্ধাদের মারমুখী আন্দোলন। এরই মধ্যে দ্বিধা বিভক্ত হয়েছেন ৭ জন বলে জানা যায়। তবে ১০১ জন করে মুক্তিযোদ্ধা কী ভাবে বাদ পড়লেন এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী ও বাছাই কমিটির সদস্য মোঃ বদিউজ্জামান বলেন, সঠিক তথ্য ভিত্তির মাধ্যমে তাদের না মঞ্জু করা হয়েছে । তিনি বলেন বাদ পড়া ১০১ জনের জন্য ১৫ দিন সময় দেওয়া হয়েছে। আপীলের মাধ্যমে তালিকাভুক্ত করা হতে পারে। ইউএনও বলেন, ভারতীয় ট্রেনিং প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া স্থানীয় ট্রেনিংসহ সঠিক ডকুমেন্ট না থাকায় বা দেখাতে ব্যর্থ হওয়ায় ১০১ জন মুক্তিযোদ্ধাদের আপীল করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে বলে মন্তব্য করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।