পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
তারেক সালমান : নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনের লক্ষ্যে প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ ঘোষিত ৬ সদস্যর সার্চ কমিটির পক্ষে-বিপক্ষে শুরু হয়েছে আলোচনা-সমালোচনা। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ ও দলের নেতারা সার্চ কমিটিকে স্বাগত জানালেও দেশের প্রধান বিরোধীদল বিএনপিসহ বেশ কিছু রাজনৈতিকদল সার্চ কমিটি নিয়ে ক্ষুব্ধ ও হতাশা প্রকাশ করেছে। রাজনৈতিক দলগুলোর বাইরে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরাও সার্চ কমিটি নিয়ে নেতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করছেন। বিরোধীদের অভিযোগ, ঘোষিত সার্চ কমিটির সদস্যরা সরকারীদল আওয়ামী লীগের রাজনীতির অনুসারী। তারা কোনোভাবেই দলীয় সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে উঠে নিরপেক্ষভাবে ‘জন আকাক্সক্ষা’ পূরণে কাজ করতে পারবে না। তারা ঘোষিত এ কমিটি দিয়ে কতটুকু ‘জন উদ্দেশ্য’ হাসিল হবে, তা নিয়ে সংশয়ও প্রকাশ করেছেন। এত আলোচনা-সমালোচনা ও সংশয়ের পরও বিএনপিসহ দেশের সকল রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজের প্রত্যাশা সার্চ কমিটির সদস্যগণ দলীয় সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে উঠে দেশের কল্যাণে একটি যোগ্য ও দক্ষ এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন উপহার দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন।
সার্চ কমিটি গঠন প্রসঙ্গে সুশীল সমাজের প্রতিনিধি সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহদীন মালিক বলেন, একজন আইনজীবীর দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে এই ব্যাপারটি আমার কাছে মোটেও গ্রহণযোগ্য না। তিনি বলেন, যেহেতু সার্চ কমিটি গঠন হয়ে গেছে। তাদের কাজ থাকবে একটি ভালো কমিশন গঠন করা।
বাম রাজনৈতিক দল বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) সার্চ কমিটি গঠন নিয়ে বিতর্ক তৈরির সুযোগ করে দেয়ায় সরকারের প্রতি ক্ষুব্ধতা প্রকাশ করেছে। গতকাল এক প্রতিক্রিয়ায় দলটির সভাপতি কমরেড মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবু জাফর আহমদ বলেন, নির্বাচন কমিশন গঠন প্রক্রিয়া নিয়ে প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সংলাপে আমরা সুপারিশ করেছিলাম সমগ্র প্রক্রিয়াকে যেকোনো ধরনের বিতর্কেও ঊর্ধ্বে রাখার জন্য তাকে আইনী কাঠামোর ভেতরে আনতে হবে। কমিশনের সদস্যদের প্রাথমিক তালিকা প্রস্তুত করতেও সার্চ কমিটি গঠনের বিধান আইনী কাঠামোতেই রাখতে হবে। এ ধরনের একটি আইন প্রণনয়নের দায়িত্ব সরকারের। সরকার আইন প্রণনয়নের পথে যায়নি। ফলে সার্চ কমিটি নিয়ে বিতর্কের সুযোগ রাখা হয়েছে। যা খুবই দুঃখজনক ও বিপজ্জনক।
সিপিবি নেতারা আরও বলেন, তারপরও আমরা আশা করব, যাদের নিয়ে সার্চ কমিটি গঠন করা হয়েছে, তারা সকল ভয়ভীতির ঊর্ধ্বে থেকে সৎ, যোগ্য ও নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য নাম প্রস্তাব করবেন।
গত বুধবার এ সার্চ কমিটি গঠন করেন প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ। নিয়মানুযায়ী সার্চ কমিটির সদস্যদের দেয়া নামগুলো থেকে প্রেসিডেন্ট প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্য কমিশনারদের নিয়োগ দেবেন। আপিল বিভাগের বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন ৬ সদস্যের সার্চ কমিটি গঠন করে ওইদিনই প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। এর আগে প্রেসিডেন্ট জিল্লুর রহমানের সার্চ কমিটিরও নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মাহমুদ হোসেন। কমিটির অন্য সদস্যরা হচ্ছেন হাইকোর্টের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সাদিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি অধ্যাপক শিরীন আখতার ও মহাহিসাব নিরীক্ষক মাসুদ আহমেদ। গঠিত কমিটি আগামী ১০ কার্যদিবসে প্রেসিডেন্ট বরাবর সুপারিশ করবে।
এদিকে, সার্চ কমিটি ঘোষণার পরপরই ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এক আলোচনা সভায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, নতুন (ইসি) গঠনের লক্ষ্যে গঠিত ৬ সদস্যের সার্চ কমিটি আওয়ামী লীগ সরকারের পছন্দের কমিটি। এ কমিটির মাধ্যমে আওয়ামী লীগ আবারও ৫ জানুয়ারির মতো নির্বাচন করতে চায়। তিনি বলেন, প্রেসিডেন্ট আলোচনা শুরুর পরে একটি আশার আলো দেখা দিয়েছিল। কিন্তু সেই আশা হতাশায় পরিণত হয়েছে, চরম অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। যাদের কমিটিতে রাখা হয়েছে, তারা আওয়ামী লীগ ও সরকারের পছন্দের। কারণ, সরকারি কর্মকমিশনের চেয়ারম্যান, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (সিএজি) এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি এগুলো সরকারের নিয়োগ।
মির্জা ফখরুল বলেন, প্রেসিডেন্টকে আমরা মনে করি, শেষ একটি প্রতিষ্ঠান। দুর্ভাগ্য আমাদের, দুর্ভাগ্য এই জাতির। যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিল, রাজনৈতিক সুযোগ থেকে জাতিকে বের করে আনার সেই সুযোগটিও তিনি গ্রহণ করলেন না। জাতিকে আবার আরেকটি অনিশ্চয়তা, অস্থিতিশীলতার দিকে ঠেলে দেয়া হলো। আরেকটি অন্ধকার গহ্বরের দিকে ঠেলে দেয়া হলো।
এদিকে, নির্বাচন কমিশন গঠনে সার্চ কমিটির সদস্যরা যোগ্য ও নিরপেক্ষ; তারা কখনই আওয়ামী লীগ করেননি বলে দাবি করেছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, সার্চ কমিটির সদস্যরা কখনো আওয়ামী লীগ করেননি। সার্চ কমিটিতে এমন গুণী মানুষের উপস্থিতির বিষয়টি যারা বিতর্কিত করতে চাইছে, তাঁদের ব্যাপারটা আমাদের ভাবতে হবে। অতীতে ক্ষমতায় থাকাকালে সাংবিধানিক সব পদে তারা দলীয় লোক বসিয়েছিলেন বলে এখন সার্চ কমিটির সদস্যদের নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন।
অপরদিকে, নির্বাচন কমিশনের সদস্য বাছাইয়ে গঠিত সার্চ কমিটির প্রতি সকল রাজনৈতিক দলকে আস্থা রাখার আহ্বান জানিয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, এ সার্চ কমিটি নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে কোন প্রশ্ন নেই। তিনি বলেন, সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদের ক্ষমতা বলে প্রেসিডেন্ট সকল রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে সার্চ কমিটি গঠন করেছেন। তিনি ইচ্ছে করলে সার্চ কমিটি গঠন না করেও নির্বাচন কমিশন গঠন করতে পারতেন। সকলের গ্রহণযোগ্য ইসি গঠনের জন্যই তিনি এই উদ্যোগ নিয়ে সার্চ কমিটি গঠন করেছেন। জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রেসিডেন্ট এই সার্চ কমিটি গঠন করেছেন, তা অবশ্যই সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন উপহার দিবেন।
সকল রাজনৈতিক দলগুলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা সকল রাজনৈতিক দলগুলোকে আহ্বান জানাব, অহেতুক রাজনৈতিক ইস্যু বানানোর জন্য বা অহেতুক কথা চালাচালির জন্য জনগণকে বিভ্রান্ত না করে প্রেসিডেন্টের উপর আস্থা রাখুন। অবশ্যই সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠন হবে।
অপরদিকে, জাতীয় পার্টি (জাফর) মহাসচিব মোস্তফা জামাল হায়দার ইসি পুনর্গঠনে প্রেসিডেন্টের গঠন করা সার্চ কমিটি কোনো ইফেক্টিভ ভূমিকা রাখবে না বলে ইনকিলাবের কাছে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ঘোষিত সার্চ কমিটি কারও কাছে গ্রহণযোগ্য হয়নি। একে আরও গ্রহণযোগ্য ও ইফেক্টিভ করা যেত। প্রেসিডেন্ট অভিভাবক হিসেবে সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিদের দিয়ে এ সার্চ কমিটি গঠন করতে পারতেন। কিন্তু আমরা দুঃখিত তিনি তা করেননি।
ঘোষিত সার্চ কমিটি দিয়ে জনগণের প্রত্যাশা পূরণ হবে কিনা জানতে চাইলে সাবেক এ মন্ত্রী বলেন, আমার তা মনে হয় না। আমরা মনে হয় না কমিটির সদস্যরা বিবেকের কাছে দায়বদ্ধ থেকে দলীয় সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে উঠে ভাল কিছু করতে পারবেন।
এদিকে, প্রেসিডেন্টের গঠন করা সার্চ কমিটি নিয়ে বিএনপি বিরূপ প্রতিক্রিয়া জানালেও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ মনে করে, এটা নিয়ে কোনো বিতর্ক হতে পারে না। এই ইস্যুতে বিএনপির বিরূপ প্রতিক্রিয়া মানুষের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি করবে বলেও মনে করে দলটি। দলটির নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ের নেতারা বলছেন, সংবিধানে প্রেসিডেন্টকে নির্বাচন কমিশন গঠনের ক্ষমতা দেয়া আছে। তারপরও তিনি মাসব্যাপী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করেই সার্চ কমিটি গঠন করেছেন। ফলে এই কমিটি নিয়ে কোনও বিতর্ক হতে পারে না।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, সংবিধানের ৪৮/১১৮ ও ১১৯ অনুচ্ছেদে প্রেসিডেন্টকে নির্বাচন কমিশন গঠনের ক্ষমতা দেয়া হয়েছে। সংবিধানের অর্পিত এই ক্ষমতা অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট যেকোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেন। তারপরও তিনি রাষ্ট্রের অভিভাবক হিসেবে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মাসব্যাপী বৈঠক করেছেন। তাদের পরামর্শ গ্রহণ করেছেন। এরপরও যারা সার্চ কমিটি নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন তারা আসলে এই কমিটিকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চাইছেন।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য কাজী জাফরউল্লাহ বলেন, প্রেসিডেন্ট যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে সার্চ কমিটি করেছেন। এই নিয়ে কথা বলে বিতর্ক তৈরি করা বা পানি ঘোলা করার চেষ্টা ছাড়া আর কোনও লাভ হবে না। তিনি বলেন, প্রেসিডেন্ট রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দীর্ঘ সময় নিয়ে আলোচনা করেছেন। এই ইস্যুতে বিতর্ক তুললে মানুষের ভেতরে বিএনপি নেতিবাচক রাজনীতি করে বলে যে ধারণা আছে, সেই ধারণা আরও মজবুত হবে।
২০ দলীয় জোটের শরিক কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মে. জে. (অব.) সৈয়দ মুহম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক ইনকিলাবকে বলেন, এই সার্চ কমিটি জাতিকে আশার আলো দেখাতে পারবে না। যদি অধিকতর উদারতা নিয়ে এবং অংশগ্রহণমূলক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে সার্চ কমিটি গঠন করা হতো তাহলে প্রেসিডেন্টও খুশি হতেন; দেশবাসীও খুশি হতো।
২০ দলীয় জোটের শরিক বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (বাংলাদেশ ন্যাপ) চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ইনকিলাবকে বলেন, প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সংলাপে আমরা একটু আশাবাদী হয়েছিলাম। কিন্তু সার্চ কমিটি ঘোষণার পর খুবই হতাশ। কমিটিতে যাদের নাম এসেছে তারা ক্ষমতাসীন দলের লোক। তাদের বক্তব্য শুনে মনে হয়, তারা এটা দলীয় পুরস্কার হিসেবে পেয়েছেন। উনাদের দিয়ে নির্দলীয় ইসি আশা করা যাচ্ছে না। তারপরও অপেক্ষায় থাকব।
২০ দলীয় জোটের আরেক শরিক এলডিপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম ইনকিলাবকে বলেন, ঘোষিত সার্চ কমিটি দেখে আমরা হতাশ। কারণ আমরা আশা করেছিলাম, প্রেসিডেন্ট দলের চেয়ে দেশের স্বার্থ প্রাধান্য দেবেন। কিন্তু আমাদের সেই আশার আলো নিভে গেল। গণতন্ত্রের উত্তরণের আর কোনো পথ খোলা রইল না।
প্রসঙ্গতঃ নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে গত ১৮ ডিসেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শুরু করেন প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ। আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টিসহ মোট ৩১টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে তিনি আলোচনা করেন। প্রেসিডেন্টের কার্যালয় সূত্র জানায়, প্রেসিডেন্ট রাজনৈতিক দলগুলোর দেয়া প্রস্তাবগুলো যাচাই-বাছাই করে সার্চ কমিটি করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেন। সূত্র আরো জানায়, সময়ের অভাবে এবার নির্বাচন কমিশন গঠনে আইন প্রণয়ন বা অধ্যাদেশ জারি করছেন না প্রেসিডেন্ট। এর আগে ২০১২ সালের ২৩ জানুয়ারি তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিল্লুর রহমান আপিল বিভাগের বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনকে প্রধান করে ৪ সদস্যের সার্চ কমিটি গঠন করেছিলেন। একজন কমিশনার বাদে বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ও অন্য নির্বাচন কমিশনারদের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।