পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশেষ সংবাদদাতা : রঙ্গিন হলো ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের মহানগর প্রভাতী, গোধূলী ও তূর্ণা নিশীথা। রেলমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক গতকাল (সোমবার) সকালে ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানিকৃত লাল সবুজ কোচের মহানগর প্রভাতী ও রাতে তূর্ণা নিশীথার উদ্বোধন করেন। কমলাপুর রেল স্টেশনে এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে রেলমন্ত্রী বলেন, ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে একশ’ কিলোমিটার রেললাইন নির্মাণ সম্পন্ন হবে।
এ ছাড়া ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ এবং জয়দেবপুর থেকে ঈশ্বরদী পর্যন্ত ডাবল লাইনের কাজ শুরু হয়েছে, যা খুব দ্রুত সম্পন্ন হবে। এ ছাড়া ঢাকা থেকে নারায়ণগঞ্জ পর্যন্ত ডাবল লাইন নির্মাণের জন্য শিগগিরই দরপত্র আহ্বান করা হবে। মুজিবুল হক বলেন, রেলপথের সেতুর পাটাতনে বাঁশের ব্যবহার নতুন নয়। এ নিয়ে খবর প্রকাশের ফলে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছে। তিনি বলেন, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে অচিরেই ইন্দোনেশিয়া থেকে আনা নতুন কোচ রেলের বহরে যাগ হবে। বর্তমান সরকারের লক্ষ্য যাত্রীদের ভাল সেবা দেয়া। এ সরকারের অবশিষ্ট মেয়াদের মধ্যে রেলের দৃশ্যমান উন্নয়ন দেখা যাবে। রেলমন্ত্রী বলেন, ইন্দোনেশিয়া থেকে আনা কোচগুলোতে যাত্রী পরিবহন আরও আরামদায়ক হবে। পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশের সব ট্রেনের পুরনো কোচগুলোকে বদলে ফেলা হবে।
সকালে প্রভাতীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মতো রাতেও তূর্ণা নিশীথার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রেলমন্ত্রী একইভাবে রেলের উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরে বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা গণমানুষের রাজনীতি করেন। তিনি গণমানুষের সেবা করতে চান। তাঁর নির্দেশেই রেলকে এগিয়ে নেয়ার কাজ চলছে। আগামী মার্চ মাসের শুরুর দিকে প্রধানমন্ত্রী দ্বিতীয় ভৈরব ও আখাউড়া রেল সেতুর উদ্বোধন করবেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রেলমন্ত্রী নতুন কোচের দুই ট্রেনের যাত্রীদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। এ সময় চট্টগ্রামগামী যাত্রীদের মধ্যে ব্যাপক উচ্ছ্বাস দেখা যায়। রেলমন্ত্রী সবুজ পতাকা উড়ানোর পর ট্রেন দুটো ছেড়ে যায়। শত শত যাত্রী হাত নেড়ে মন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানান। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রেলসচিব ফিরোজ সালাহউদ্দিন, মন্ত্রীর একান্ত সচিব কিবরিয়া মজুমদারসহ রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।