রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
কালকিনি (মাদারীপুর) উপজেলা সংবাদদাতা : মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার বাঁশগাড়ি এলাকার মধ্যচর-খুনেরচর গ্রামে এলাকাবাসীর যাতায়াতে দুর্ভোগ লাঘবে ইউপি পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত একটি বড় সাঁকো ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছে প্রতিপক্ষ। আর এনিয়ে এলাকার সাধারণ মানুষের মধ্যে চরম আতঙ্ক ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। গ্রামবাসী জানায়, গত ১৪ জানুয়ারি সকালে মধ্যচর-খুনেরচর সংযোগ খালের ওপর একটি বড় সাঁকো নির্মাণ করে বাঁশগাড়ি ইউপি। কিন্তু এতে গ্রাম্য দলাদলির রেসে গ্রামের মানুষের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে সন্ধ্যার পরে ট্রলারযোগ লোকজন নিয়ে তা ভেঙে নিয়ে যায় একাধিক হত্যা, ধর্ষণ ও ডাকাতি মামলার আসামি কবির মৃধা, আক্তার সিকদার, মামুন সিকদার, ইসমাইল সিকদার, জসিম সিকদার, খবির মৃধা, কাশেম বেপারী ও হাসেম বেপারী। এ সময় গ্রামবাসী বাঁধা দিতে আসলে তারা একের পর এক বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। এ ব্যাপারে বাঁশগাড়ি এলাকার ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান সুমন বলেন, জনগণের দুর্ভোগ লাঘবে এবং ভাটামারা উচ্চ বিদ্যালয় ও মরিয়ম নেছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের দাবির প্রেক্ষিতে সাঁকো নির্মাণ করা হয়েছে। আর সন্ত্রাসীরা তা ভেঙে লুট করে নিয়েছে। আমিও গ্রামবাসীর মতো তাদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাই। এ ব্যাপারে খাসেরহাট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সামিনুল বলেন, বিষয়টিতে এলাকার গ্রাম্য দলাদলি রয়েছে। আর সেখানে দুই গ্রুপের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ারও ঘটনা ঘটেছে এবং পুলিশ তা নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। তবে সাঁকো এক পক্ষ নির্মাণ করেছে আর অপর পক্ষ ভেঙে নিয়েছে এমন খবর শুনেছি। এ ব্যাপারে কেউ অভিযোগ দাখিল করেনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।