Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

উলিপুরে আসামি ধরতে গিয়ে এস.আইসহ ৬ পুলিশ লাঞ্ছিত

| প্রকাশের সময় : ১২ জানুয়ারি, ২০১৭, ১২:০০ এএম

কুড়িগ্রাম জেলা সংবাদদাতা ঃ কুড়িগ্রামের উলিপুরে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী ধরতে গিয়ে এক এস.আইসহ ৬ পুলিশ লাঞ্ছিত হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে সরকারি কাজে বাধা দানের অভিযোগে ১৭ জনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার মধ্যরাতে উপজেলার দূর্গাপুর ইউনিয়নের জায়জায়গীর গ্রামে।
জানা গেছে, দূর্গাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক ঐ গ্রামের বাসিন্দা ক্ষিতিশ চন্দ্র বর্মনের কনিষ্ঠপুত্র ¯েœহাশীষ বর্মন পলাশের বিরুদ্ধে রাজশাহী চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত কর্তৃক গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। উলিপুর থানার এস,আই জহুরুল ইসলামের নেতৃত্বে ৬জন পুলিশ ঐ দিন রাত একটার দিকে ¯েœহাশীষকে গ্রেপ্তার করতে জানজায়গীর এলাকায় তার বাড়ীতে যায়। গভীর রাতে অনেক ডাকাডাকির পরও গেট খুলে না দেওয়ায় পুলিশ কৌশলে চেকারের (বেড়া) নিচ দিয়ে প্রবেশ করে ক্ষিতিশ বাবুর ৩ সন্তান সবুজ (৩৫), সুমন (২৩) ও ¯েœহাশীষ চন্দ্র বর্মন পলাশকে (১৯) ঘুম থেকে ডেকে তোলে।  এক পর্যায়ে পুলিশ ঐ তিন জনের  মাঝে ¯েœহাশীষ কার নাম জানতে চাইলে পুলিশের সাথে তাদের মৃদ বচসা হয়। এমন সময় পুলিশ ¯েœাহাশীষের হাতে হ্যান্ডকাপ পড়ানোর চেষ্টা করলে তারা পুলিশের উপর চড়াও হয় এবং ডাকাত ডাকাত বলে চিৎকার করে। তাদের চিৎকারে প্রতিবেশিরা এসে কোন কিছু না শুনেই তারাও পুলিশের উপর চড়াও হয়। তাদের এলোপাতাড়ি মারপিটে ৬ পুলিশ এস.আই জহুরুল ইসলাম, এ.এস.আই রেজাউল করিম, জাকিরুল ইসলাম, সাদেকুল ইসলাম, কনেষ্টবল মাখন চৌধুরী ও আব্দুল হালিম আহত হয়। রাত ৩টার দিকে তারা উলিপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা নেন। এ রিপোর্ট লেখার সময় তাদের কাউকেই হাসপাতালে ভর্তি অবস্থায় বেডে পাওয়া যায়নি। ঘটনার দিন ক্ষিতিশ বাবু ব্যক্তিগত কাজে ঢাকায় ছিলেন বলে এলাকাবাসী জানান। পরদিন মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পুলিশ জানজায়গীর গ্রামে পুনরায় অভিযান চালায়। এ সময় কাউকে গ্রেপ্তার করতে না পারলেও শিক্ষক ক্ষিতিশ বাবুর বাড়ির চেকার (বেড়া) ভাংচুর ও ঘরের ১টি জ্বানালা খুলে ফেলে। বর্তমানে ঐ গ্রামে পুলিশি আতংক বিরাজ করছে। পুলিশের ভয়ে ক্ষিতিশ বাবুর পরিবার বর্তমানে কোথায় আছে, তা কেউ বলতে পারছে না। তার বাড়িটি এখন পুরোপুরি অরক্ষিত রয়েছে।
এ ব্যাপারে উলিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ এস.কে আব্দুল্যাহ্ আল সাইদ ঘটনার সতত্যা স্বীকার করে বলেন, ঐ গ্রামের ১৭জন কে আসামী করে পুলিশ এ্যাসল্ট মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ
function like(cid) { var xmlhttp; if (window.XMLHttpRequest) {// code for IE7+, Firefox, Chrome, Opera, Safari xmlhttp=new XMLHttpRequest(); } else {// code for IE6, IE5 xmlhttp=new ActiveXObject("Microsoft.XMLHTTP"); } xmlhttp.onreadystatechange=function() { if (xmlhttp.readyState==4 && xmlhttp.status==200) { var divname = "clike_"+cid; //alert(xmlhttp.responseText); document.getElementById(divname).innerHTML=xmlhttp.responseText; } } var url = "https://old.dailyinqilab.com/api/insert_comment_like.php?cid="+cid; xmlhttp.open("GET",url,true); xmlhttp.send(); } function dislike(cid) { var xmlhttp; if (window.XMLHttpRequest) {// code for IE7+, Firefox, Chrome, Opera, Safari xmlhttp=new XMLHttpRequest(); } else {// code for IE6, IE5 xmlhttp=new ActiveXObject("Microsoft.XMLHTTP"); } xmlhttp.onreadystatechange=function() { if (xmlhttp.readyState==4 && xmlhttp.status==200) { var divname = "cdislike_"+cid; document.getElementById(divname).innerHTML=xmlhttp.responseText; } } var url = "https://old.dailyinqilab.com/api/insert_comment_dislike.php?cid="+cid; xmlhttp.open("GET",url,true); xmlhttp.send(); } function rlike(rid) { //alert(rid); var xmlhttp; if (window.XMLHttpRequest) {// code for IE7+, Firefox, Chrome, Opera, Safari xmlhttp=new XMLHttpRequest(); } else {// code for IE6, IE5 xmlhttp=new ActiveXObject("Microsoft.XMLHTTP"); } xmlhttp.onreadystatechange=function() { if (xmlhttp.readyState==4 && xmlhttp.status==200) { var divname = "rlike_"+rid; //alert(xmlhttp.responseText); document.getElementById(divname).innerHTML=xmlhttp.responseText; } } var url = "https://old.dailyinqilab.com/api/insert_reply_like.php?rid="+rid; //alert(url); xmlhttp.open("GET",url,true); xmlhttp.send(); } function rdislike(rid){ var xmlhttp; if (window.XMLHttpRequest) {// code for IE7+, Firefox, Chrome, Opera, Safari xmlhttp=new XMLHttpRequest(); } else {// code for IE6, IE5 xmlhttp=new ActiveXObject("Microsoft.XMLHTTP"); } xmlhttp.onreadystatechange=function() { if (xmlhttp.readyState==4 && xmlhttp.status==200) { var divname = "rdislike_"+rid; //alert(xmlhttp.responseText); document.getElementById(divname).innerHTML=xmlhttp.responseText; } } var url = "https://old.dailyinqilab.com/api/insert_reply_dislike.php?rid="+rid; xmlhttp.open("GET",url,true); xmlhttp.send(); } function nclike(nid){ var xmlhttp; if (window.XMLHttpRequest) {// code for IE7+, Firefox, Chrome, Opera, Safari xmlhttp=new XMLHttpRequest(); } else {// code for IE6, IE5 xmlhttp=new ActiveXObject("Microsoft.XMLHTTP"); } xmlhttp.onreadystatechange=function() { if (xmlhttp.readyState==4 && xmlhttp.status==200) { var divname = "nlike"; document.getElementById(divname).innerHTML=xmlhttp.responseText; } } var url = "https://old.dailyinqilab.com//api/insert_news_comment_like.php?nid="+nid; xmlhttp.open("GET",url,true); xmlhttp.send(); } $("#ar_news_content img").each(function() { var imageCaption = $(this).attr("alt"); if (imageCaption != '') { var imgWidth = $(this).width(); var imgHeight = $(this).height(); var position = $(this).position(); var positionTop = (position.top + imgHeight - 26) /*$("" + imageCaption + "").css({ "position": "absolute", "top": positionTop + "px", "left": "0", "width": imgWidth + "px" }).insertAfter(this); */ $("" + imageCaption + "").css({ "margin-bottom": "10px" }).insertAfter(this); } }); -->