পুনরায় যমুনা ব্যাংকের এমডি হলেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসেবে আরও ৫ বছরের জন্য পুনরায় নিয়োগ পেয়েছেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ। বাংলাদেশ ব্যাংক তাকে পুনঃনিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে।
কর্পোরেট রির্পোট : সঞ্চয়পত্রের সুদহার কমলেও খুলনাঞ্চলে এর বিনিয়োগ চাহিদা বাড়ছে। চলতি অর্থবছরে (২০১৫-১৬) এ অঞ্চলে এতে বিনিয়োগের পরিমাণ প্রত্যাশা ছাড়াতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ১৬ জেলা নিয়ে গঠিত এ অঞ্চলে চলতি অর্থবছরের বিনিয়োগ লক্ষ্য ধার্য করা হয়েছে গত অর্থবছরের (২০১৪-১৫) তুলনায় প্রায় ১০০ কোটি টাকার বেশি। অর্থবছরের প্রথম সাত মাসেই (জুলাই-জানুয়ারি) এ লক্ষ্য পূরণের হার দাঁড়িয়েছে ৭৭ শতাংশের বেশিতে। অঞ্চলটিতে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকারীর সংখ্যাও বাড়ছে প্রতিনিয়ত। জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের খুলনা আঞ্চলিক কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ১৬ জেলায় ২০১৪-১৫ অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র বিনিয়োগের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছিল ৪২৩ কোটি টাকা। ওই অর্থবছরে অর্জিত বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ৬২০ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। চলতি ২০১৫-১৬ অর্থবছরে এ লক্ষ্য ধার্য করা হয়েছে ৫৭৫ কোটি টাকা। এর বিপরীতে অর্থবছরের প্রথম সাত মাসেই অর্জিত বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪৪৭ কোটি টাকায়। বিনিয়োগকারীর পরিমাণও বেড়েছে তুলনামূলক বেশি। গত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ছিল ১ হাজার ১২৪। চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ১ হাজার ৭৮৭। এ অঞ্চলের ১৬ জেলায় সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের দিক থেকে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে রয়েছে খুলনা। জেলায় বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ২৫৭ ও বিনিয়োগের পরিমাণ ৫৮ কোটি টাকা। সর্বনিম্ন অবস্থানে রয়েছে বরগুনা। জেলাটিতে বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ২৭ ও বিনিয়োগের পরিমাণ ৬ লাখ ৭৪ হাজার টাকা। খুলনা আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. আব্দুল লতিফ বলেন, সুদহার কমানো হলেও খুলনায় সঞ্চয়পত্রের বিনিয়োগ চাহিদা কমেনি। গ্রাহকদের মধ্যে পরিবার সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ আগ্রহ সবচেয়ে বেশি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।