পুনরায় যমুনা ব্যাংকের এমডি হলেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসেবে আরও ৫ বছরের জন্য পুনরায় নিয়োগ পেয়েছেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ। বাংলাদেশ ব্যাংক তাকে পুনঃনিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে।
কর্পোরেট রিপোর্ট : চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির শেষ নাগাদ নগদ অর্থের সংকট কাটতে পারে বলে আশা প্রকাশ করেছে স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া (এসবিআই)। এসবিআইয়ের প্রতিবেদন অনুসারে, গত বছর ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত নতুন নোটের মাধ্যমে পুরনো নোটের ৪৪ শতাংশ ঘাটতি প্রতিস্থাপন করেছে রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া। ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংকটি আরো জানিয়েছে, ফেব্রুয়ারির শেষ নাগাদ অর্থ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়ে আসবে। এছাড়া অর্থ ব্যবস্থা থেকে ৫০০ ও ১ হাজার রুপির নোট প্রত্যাহারের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত প্রবৃদ্ধি পূর্ববর্তী প্রত্যাশার চেয়ে দ্রæততার সঙ্গে ফেরত আসার আশা প্রকাশ করেছে এসবিআই। গত বছরের ৮ নভেম্বর আকস্মিকভাবে ৫০০ ও ১ হাজার রুপির নোট প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ঘোষণা অনুযায়ী, গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর পুরনো নোট ব্যাংকে জমা দেয়ার শেষ তারিখ ছিল। এসবিআই গ্রুপের প্রধান অর্থনীতিবিদ সোম্য কান্তি ঘোষ বলেন, বাজারে প্রয়োজনের চেয়ে অনেক কম পরিমাণ নতুন অর্থ সরবরাহ হচ্ছে। ধারণা করা যায়, কেন্দ্রীয় ব্যাংক কম মূল্যের মুদ্রার ওপর মনোযোগী হওয়ায় নতুন অর্থ সরবরাহের মাত্রা দ্রæত বাড়ছে না। প্রাথমিকভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মনোযোগ অর্থ ব্যবস্থায় নতুন ২ হাজার রুপির নোট ছাড়ার দিকে ছিল। এসবিআইয়ের পূর্বাভাস অনুসারে, চলতি মাসের শেষে ৬৭ শতাংশ বাতিল অর্থ প্রতিস্থাপিত হবে, যদি কেন্দ্রীয় ব্যাংক বর্তমান গতিতে বিভিন্ন মূল্যের অর্থ ছাপাতে থাকে। পরবর্তী মাসের শেষ নাগাদ ৮০-৮৯ শতাংশ পুরনো নোট প্রতিস্থাপন হয়ে যাবে। এদিকে এক পৃথক বিবৃতিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, প্রত্যাহার ঘোষণার পর এখনই ব্যাংকে জমা পড়া পুরনো নোটের মূল্য জানানো সম্ভব নয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।